এটি মাইক্রোসফট এক্সেল (Microsoft Excel) এর একটি ফর্মুলা। Formula লেখার জন্য সমান চিহ্ন ব্যবহার করে Function Name, তারপর সংশ্লিষ্ট সমীকরণ লিখতে হয়। উপরের সমীকরণ দেখলে বোঝা যায় SUM Function এর দুইটি অংশ। প্রথম অংশটি C9 যা C কলামের 9নং Row বুঝায়। দ্বিতীয় অংশটি C12 যা C কলামের 9নং Row বুঝায়। অর্থাৎ, উক্ত সমীকরণ C9 cell থেকে C12 cell পর্যন্ত সকল সংখ্যার যোগফল প্রকাশ করে।
প্রশ্নঃ ব্লটুথ (Bluetooth) কার নামানুসারে নামকরন করা হয়?
বর্ণনাঃ
Bluetooth) ক্ষুদ্র পাল্লার জন্য প্রণীত একটি ওয়্যারলেস প্রোটোকল। এটি ১-১০০ মিটার দূরত্বের মধ্যে ওয়্যারলেস যোগাযোগের একটি পদ্ধতি। ব্লুটুথ-এর কার্যকরী পাল্লা হচ্ছে ১০ মিটার। তবে বিদ্যুৎ কোষের শক্তি বৃদ্ধি করে এর পাল্লা ১০০ মিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি করা যেতে পারে। ব্লুটুথ ২.৪৫ গিগাহার্টজ-এ কাজ করে। ৯০০ খ্রীস্টাব্দের পরবর্তী সময়ের ডেনমার্কের রাজা Harald Bluetooth-এর নামানুসারে এই প্রযুক্তির নামকরণ করা হয়েছে। ব্লুটুথ ১.০-এর তথ্য আদান-প্রদান-এর সর্বোচ্চ গতি ছিল সেকেন্ডে ১ মেগাবিট। বর্তমানে ব্লুটুথ ৫.০-এর সর্বোচ্চ গতি হল সেকেন্ডে ২ মেগাবাইট। এটা পারসোনাল এরিয়া নেটও্যার্কের উদাহরণ।
প্রশ্নঃ বিভিন্ন কম্পিউটারের মধ্যে সংযোগের জন্য যে জ্যামিতিক সন্নিবেশ করা হয় তাকে বলে-
বর্ণনাঃ
নেটওয়ার্ক টপোলজি (ইংরেজি: Network Topology) হলো এটি নেটওয়ার্কের ফিজিক্যাল ডিভাইস বা কম্পোনেন্ট। যেমন- ক্যাবল, পিসি, রাউটার ইত্যাদি যেভাবে নেটওয়ার্কে পরস্পরের সাথে সংযুক্ত থাকে তাকে বলা হয় টপোলজি। নেটওয়ার্ক টপোলজি মূলত নেটওয়ার্কের ফিজিক্যাল লেআউট (Layout) বর্ণনা করে থাকে।
বিভিন্ন প্রকার টপোলজিঃ ১) বাস টপোলজি ২) রিং টপোলজি ৩) স্টার টপোলজি ৪) মেষ টপোলজি ৫) ট্রি টপোলজি ৬) হাইব্রিড টপোলজি।।
বাগধারা শব্দের আভিধানিক অর্থ কথার বচন ভঙ্গি বা ভাব বা কথার ঢং। বাক্য বা বাক্যাংশের বিশেষ প্রকাশভঙ্গিকে বলা হয় বাগধারা। বিশেষ প্রসঙ্গে শব্দের বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে বাংলায় বহু বাগধারা তৈরী হয়েছে। এ ধরনের প্রয়োগের পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ আভিধানিক অর্থ ছাপিয়ে বিশেষ অর্থের দ্যোতক হয়ে ওঠে। যে পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে আভিধানিক অর্থের বাইরে আলাদা অর্থ প্রকাশ করে, তাকে বলা হয় বাগধারা। বাগধারা ভাষাকে সংক্ষিপ্ত করে, ভাবের ইঙ্গিতময় প্রকাশ ঘটিয়ে বক্তব্যকে রসমধুর করে উপস্থাপন করে। এদিক থেকে বাগধারা বাংলা সাহিত্যের বিশেষ সম্পদ। বাগধারা গঠনে বিভিন্ন শব্দের ব্যবহারকে শব্দের রীতিসিদ্ধ প্রয়োগও বলা হয়। একে বাগবিধিও বলা হয়ে থাকে।