১৯৭১
১৯৭৩
১৯৭৪
১৯৮০
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি ঘোষণা করা হয় কোন সনে?
বর্ণনাঃ
কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশের জাতীয় কবি ঘোষণা করা হয় ১৯৭৪ সনে।
কাজী নজরুল ইসলাম (২৫ মে ১৮৯৯ – ২৯ আগস্ট ১৯৭৬; ১১ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ – ১২ ভাদ্র ১৩৮৩ বঙ্গাব্দ) রাঢ় বাংলায় জন্ম নেওয়া একজন বাঙালি কবি এবং পরবর্তী কালে বাংলাদেশের জাতীয় কবি।
তিনি ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, সঙ্গীতজ্ঞ ও দার্শনিক যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকা রাখার পাশাপাশি প্রগতিশীল প্রণোদনার জন্য সর্বাধিক পরিচিত।
বাংলা সাহিত্য এবং সংস্কৃতিতে তার বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৭৪ খ্রিষ্টাব্দের ৯ ডিসেম্বর তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সমাবর্তনে তাকে এই উপাধি প্রদান করা হয়।
১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাসে বাংলাদেশ সরকার কবিকে বাংলাদেশের নাগরিকত্ব প্রদান করে। একই বছরের ২১ ফেব্রুয়ারিতে তাকে একুশে পদকে ভূষিত করা হয়। একুশে পদক বাংলাদেশের সবচেয়ে সম্মানসূচক পদক হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে।
সাহায্যকারী
তোষামুদে
বাদক
কোনোটিই নয়
নির্ভয়
বিস্ময়
প্রত্যয়
দ্বিধা
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
গিরিশচন্দ্র ঘোষ
মুনীর চৌধুরী
আসকার ইবনে শাইখ
প্রশ্নঃ 'শাহজাহান' নাটকের নাট্যকার কে?
বর্ণনাঃ
'শাহজাহান' নাটকের নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৯ জুলাই ১৮৬৩ - ১৭ মে ১৯১৩) ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি কবি, নাট্যকার ও সংগীতস্রষ্টা। তিনি ডি. এল. রায় নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি প্রায় ৫০০ গান রচনা করেন।
এই গানগুলি বাংলা সংগীত জগতে দ্বিজেন্দ্রগীতি নামে পরিচিত। তাঁর বিখ্যাত গান "ধনধান্যে পুষ্পে ভরা", "বঙ্গ আমার! জননী আমার! ধাত্রী আমার! আমার দেশ" ইত্যাদি আজও সমান জনপ্রিয়। তিনি অনেকগুলি নাটক রচনা করেন।
তাঁর নাটকগুলি চার শ্রেণিতে বিন্যস্ত: প্রহসন, কাব্যনাট্য, ঐতিহাসিক নাটক ও সামাজিক নাটক। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে জীবদ্দশায় প্রকাশিত আর্যগাথা (১ম ও ২য় ভাগ) ও মন্দ্র বিখ্যাত।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত নাটকগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য একঘরে, কল্কি-অবতার, বিরহ, সীতা, তারাবাঈ, দুর্গাদাস, রাণা প্রতাপসিংহ, মেবার-পতন, নূরজাহান, সাজাহান, চন্দ্রগুপ্ত, সিংহল-বিজয় ইত্যাদি।
পি সি সরকার
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মাদার তেরেসা
আর পি সাহা
প্রশ্নঃ 'ভারতেশ্বরী হোমস্' এর প্রতিষ্ঠাতা কে?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতির ব্যবহারকারী প্রমথ চৌধুরী।
প্রমথ চৌধুরী (৭ আগস্ট ১৮৬৮ — ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তার পৈতৃক নিবাস ছিল বর্তমান বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিপুর গ্রামে। তিনি বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক; এছাড়া বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন।
সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিতরীতি প্রবর্তন করেন। গল্পকার ও সনেটকার হিসেবেও তাঁর বিশিষ্ট অবদান রয়েছে।
অবাক হওয়া
গর্বে আনন্দিত হওয়া
অহংকার বোধ করা
ভুল দেখা
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
প্রমথ চৌধুরী
মীর মশাররফ হোসেন
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতির ব্যবহারকারী কে?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যে প্রথম চলিত রীতির ব্যবহারকারী প্রমথ চৌধুরী।
প্রমথ চৌধুরী (৭ আগস্ট ১৮৬৮ — ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তার পৈতৃক নিবাস ছিল বর্তমান বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিপুর গ্রামে।
তিনি বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক; এছাড়া বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন।
সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিতরীতি প্রবর্তন করেন। গল্পকার ও সনেটকার হিসেবেও তাঁর বিশিষ্ট অবদান রয়েছে।
ড.দীনেশচন্দ্র সেন
ড.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
দীনবন্ধু মিত্র
কালিদাস
প্রশ্নঃ 'মৈমনসিংহ গীতিকা' কে সংগ্রহ করেছেন?
বর্ণনাঃ
'মৈমনসিংহ গীতিকা' সংগ্রহ করেছেন ড.দীনেশচন্দ্র সেন।
দীনেশচন্দ্র সেন (রায়বাহাদুর) (৩ নভেম্বর,১৮৬৬- ২০ নভেম্বর,১৯৩৯) শিক্ষাবিদ, গবেষক, লোক-সাহিত্যবিশারদ, বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসকার।
১৯১৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় তাকে "রামতনু লাহিড়ী রিসার্চ ফেলোসিপ" প্রদান করে এবং এরই পরিপ্রেক্ষিতে তিনি মৈমনসিংহ গীতিকা ও পূর্ববঙ্গ গীতিকা সম্পাদনা করেন।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল
নজরুল ইসলাম বাবু
মনিরুজ্জামান
আলতাফ মাহমুদ
প্রশ্নঃ 'সব কটি জানালা খুলে দাও না' -এই গানটির গীতিকার কে?
বর্ণনাঃ
'সব কটি জানালা খুলে দাও না' -এই গানটির গীতিকার নজরুল ইসলাম বাবু।
নজরুল ইসলাম বাবু (১৭ জুলাই ১৯৪৯ - ১৪ সেপ্টেম্বর ১৯৯০) বাংলাদেশের একজন গীতিকবি ও বীর মুক্তিযোদ্ধা।
"সব কটা জানালা খুলে দাও না", "একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার" গানের গীতিকার তিনি।
১৯৯১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত পদ্মা মেঘনা যমুনা চলচ্চিত্রের গীত রচনার জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ গীতিকার বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।
কাজী নজরুল ইসলাম
সৈয়দ শামসুল হক
জীবনানন্দ দাশ
সুকান্ত ভট্রাচার্য
প্রশ্নঃ 'এই বিশ্বকে এ শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি'-- পঙক্তিটির রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
ভট্টাচার্য, সুকান্ত (১৯২৬-১৯৪৭) মার্কসবাদী ভাবধারায় বিশ্বাসী এবং প্রগতিশীল চেতনার অধিকারী তরুণ কবি। ১৯২৬ সালের ১৫ আগস্ট কলকাতায় মাতুলালয়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল ফরিদপুর জেলার কোটালিপাড়ায়। পিতা নিবারণচন্দ্র ভট্টাচার্য কলকাতায় পুস্তক ব্যবসা করতেন।
সুকান্তের বাল্যশিক্ষা শুরু হয় কলকাতার কমলা বিদ্যামন্দিরে; পরে তিনি বেলেঘাটা দেশবন্ধু হাইস্কুলে ভর্তি হন এবং ১৯৪৫ সালে প্রবেশিকা পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে অকৃতকার্য হন। এ সময় ছাত্র আন্দোলন ও বামপন্থী রাজনৈতিক কর্মকান্ডে যুক্ত হওয়ায় তাঁর আনুষ্ঠানিক শিক্ষার সমাপ্তি ঘটে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, তেতাল্লিশের মন্বন্তর, ফ্যাসিবাদী আগ্রাসন, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা প্রভৃতির বিরুদ্ধে তিনি কলম ধরেন। ১৯৪৪ সালে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন। এ বছর আকাল নামক একটি সংকলনগ্রন্থ তাঁর সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়।
সুকান্ত কমিউনিস্ট পার্টির পত্রিকা দৈনিক স্বাধীনতা-র (১৯৪৫) ‘কিশোর সভা’ বিভাগ সম্পাদনা করতেন। মার্কসবাদী চেতনায় আস্থাশীল কবি হিসেবে সুকান্ত কবিতা লিখে বাংলা সাহিত্যে স্বতন্ত্র স্থান করে নেন। তাঁর রচনাবলির মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য: ছাড়পত্র (১৯৪৭), পূর্বাভাস (১৯৫০), মিঠেকড়া (১৯৫১), অভিযান (১৯৫৩), ঘুম নেই (১৯৫৪), হরতাল (১৯৬২), গীতিগুচ্ছ (১৯৬৫) প্রভৃতি।
পরবর্তীকালে উভয় বাংলা থেকে সুকান্ত সমগ্র নামে তাঁর রচনাবলি প্রকাশিত হয়। সুকান্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পিসঙ্ঘের পক্ষে আকাল (১৯৪৪) নামে একটি কাব্যগ্রন্থ সম্পাদনা করেন।
সুকান্তের সাহিত্য-সাধনার মূল ক্ষেত্র ছিল কবিতা। সাধারণ মানুষের জীবনসংগ্রাম, যন্ত্রণা ও বিক্ষোভ তাঁর কবিতার প্রধান বিষয়বস্ত্ত। তাঁর রচনাকর্মে গণমানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষার বাণীসহ শোষণহীন এক নতুন সমাজ গড়ার অঙ্গীকার উচ্চারিত হয়েছে। রবীন্দ্রোত্তর বাংলা কবিতার বৈপ্লবিক ভাবধারাটি যাঁদের সৃষ্টিশীল রচনায় সমৃদ্ধ হয়েছে, সুকান্ত তাঁদের অন্যতম। তাঁর কবিতার ছন্দ, ভাষা, রচনাশৈলী এত স্বচ্ছন্দ, বলিষ্ঠ ও নিখুঁত যে, তাঁর বয়সের বিবেচনায় এরূপ রচনা বিস্ময়কর ও অসাধারণ বলে মনে হয়।
১৯৮৭ সালের ১৩ মে কলকাতায় তাঁর মৃত্যু হয় ।
আশির্বাদ
ভবিষ্যৎ
দীর্ঘজীবি
পিপিলীকা
দ্বন্দ্ব
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বিগু
শেষের কবিতা
রক্ত করবী
সঞ্চয়িতা
গীতাঞ্জলি
প্রশ্নঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুররে কোন রচনাটি উপন্যাস?
বর্ণনাঃ
শেষের কবিতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি উপন্যাস। রবীন্দ্রনাথের চিত্রসৃষ্টি পর্যায়ের দ্বিতীয় উপন্যাস (প্রথমটি যোগাযোগ) এটি। ১৯২৭ সাল (১৩৩৪ বঙ্গাব্দের ভাদ্র) থেকে ১৯২৮ সাল (১৩৩৪ বঙ্গাব্দের চৈত্র) অবধি প্রবাসীতে ধারাবাহিকভাবে রচনাটি প্রকাশিত হয়।
হাসন রাজার গান
রবীন্দ্র সঙ্গীত
ভজন
লালন গীতি
প্রশ্নঃ 'খাঁচার ভিতর অচিন পাখি' -পঙক্তিটির উৎস কি?
বর্ণনাঃ
'খাঁচার ভিতর অচিন পাখি' -পঙক্তিটির উৎস লালন গীতি।
সমগ্র বিশ্বে,বিশেষ করে বাংলাদেশসহ সমগ্র ভারতীয় উপমহাদেশে লালনের গান বেশ জনপ্রিয়। শ্রোতার পছন্দ অনুসারে বিবিসি বাংলার করা সর্বকালের সেরা ২০টি বাংলা গানের তালিকায় লালনের "খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়" গানটির অবস্থান ১৪তম।[৫৯] আত্মতত্ত্ব,দেহতত্ত্ব,গুরু বা মুর্শিদতত্ত্ব, প্রেম-ভক্তিতত্ত্ব,সাধনতত্ব,মানুষ-পরমতত্ত্ব, আল্লাহ্-নবীতত্ত্ব, কৃষ্ণ-গৌরতত্ত্ব এবং আরও বিভিন্ন বিষয়ে লালনের গান রয়েছে। লালনের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গানঃ
আমি অপার হয়ে বসে আছি
সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে
জাত গেলো জাত গেলো বলে
খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায়
আপন ঘরের খবর লে না
আমারে কি রাখবেন গুরু চরণদাসী
মন তুই করলি একি ইতরপনা
এই মানুষে সেই মানুষ আছে
৪ গুন
৮ গুন
১৬ গুন
৬৪ গুন
ড.নীলিমা ইব্রাহিম
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
বেগম সুফিয়া কামাল
শওকত ওসমান
প্রশ্নঃ 'সাঁঝের মায়া' গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
'সাঁঝের মায়া' গ্রন্থটির রচয়িতা বেগম সুফিয়া কামাল।
বেগম সুফিয়া কামাল (২০ জুন ১৯১১ - ২০ নভেম্বর ১৯৯৯) বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা কবি, লেখিকা, নারীবাদী ও আধুনিক বাংলাদেশের নারী প্রগতি আন্দোলনের একজন পুরোধা ব্যক্তিত্ব।
তার উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ সম্পাদনা:
সাঁঝের মায়া (১৯৩৮)
মায়া কাজল (১৯৫১)
মন ও জীবন (১৯৫৭)
প্রশস্তি ও প্রার্থনা (১৯৫৮)
উদাত্ত পৃথিবী (১৯৬৪)
দিওয়ান (১৯৬৬)
অভিযাত্রিক (১৯৬৯)
হুমায়ূন আহমেদ
রশীদ করিম
হুমায়ূন আজাদ
আবদুল্লাহ আল- মুতি
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের অন্যতম বিজ্ঞান বিষয়ক লেখক কে?
বর্ণনাঃ
বাংলাদেশের অন্যতম বিজ্ঞান বিষয়ক লেখক আবদুল্লাহ আল- মুতি।
আবদুল্লাহ আল-মুতী শরফুদ্দিন (১ জানুয়ারি ১৯৩০ - ৩০ নভেম্বর ১৯৯৮) বাংলাদেশের একজন শিক্ষাবিদ, বিজ্ঞান লেখক, বিজ্ঞান কর্মী এবং সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি আবদুল্লাহ আল-মুতী নামেই সমধিক পরিচিত।
বিজ্ঞান জনপ্রিয় করণে ভূমিকা রাখার জন্য তিনি ইউনেস্কো কলিঙ্গ পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও তিনি বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার, একুশে পদক ও স্বাধীনতা পদক লাভ করেন।
শীত সহ্য করতে অক্ষম ব্যক্তি
আশি বছরের বেশি বয়সের ব্যক্তি
শীতে কাতর নয় এমন ব্যক্তি
প্রাচীন ধ্যান ধারণায় বিশ্বাসী ব্যক্তি
পালি
সংস্কৃত
প্রাকৃত
হিন্দি
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে কোন ভাষা থেকে?
বর্ণনাঃ
বাংলা ভাষার উদ্ভব হয়েছে প্রাকৃত অপভ্রংশ ভাষা থেকে।
প্রাকৃত ভাষা বলতে প্রাচীন ভারতীয় উপমহাদেশে লোকমুখে প্রচলিত স্বাভাবিক ভাষাগুলিকে বোঝায়। প্রাকৃত ভাষাগুলি ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষাপরিবারের ইন্দো-ইরানীয় শাখার ইন্দো-আর্য শাখার প্রাচীন নিদর্শন।
এগুলি সংস্কৃতের মত মার্জিত সাহিত্যিক ভাষা ছিল না। তবে পরবর্তীকালে সংস্কৃতের মত এগুলিও মৃত ভাষায় পরিণত হয়।
প্রাকৃত ভাষাগুলির মধ্যে পালি ভাষা বৌদ্ধ সাহিত্যের ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হত। প্রাকৃত ভাষাগুলি থেকেই নানা বিবর্তনের মাধ্যমে আধুনিক ইন্দো-আর্য ভাষাগুলির উদ্ভব হয়েছে। মাগধী প্রাকৃত ভাষা থেকে বাংলা, অসমীয়া, বিহারী, ও ওড়িয়া ভাষা; শৌরসেনী প্রাকৃত ভাষা থেকে পশ্চিমী হিন্দি ও পাঞ্জাবি ভাষা; অর্ধমাগধী প্রাকৃত ভাষা থেকে পূর্বী হিন্দি; এবং মহারাষ্ট্রী প্রাকৃত থেকে মারাঠি ভাষার উদ্ভব হয়েছে বলে মনে করা হয়।
দৈ + এক
দৈ + নিক
দৈ: + নিক
দিন + এক
জহির রায়হান
রফিকুল ইসলাম
এম আর আখতার মুকুল
হুমায়ুন আজাদ
প্রশ্নঃ ' আমি বিজয় দেখেছি' -এই গ্রন্থের রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
' আমি বিজয় দেখেছি' -এই গ্রন্থের রচয়িতা এম আর আখতার মুকুল।
এম আর আখতার মুকুল (৯ আগস্ট ১৯৩০ - ২৬ জুন ২০০৪) একজন বাংলাদেশি মুক্তিযোদ্ধা যিনি ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় প্রচারিত স্বাধীন বাংলা বেতারকেন্দ্রের চরমপত্রের পরিচালক, লেখক ও কথক ছিলেন।
'চরমপত্র' অনুষ্ঠানটির মাধ্যমে মুক্তিযোদ্ধাদের ব্যাপক সাহস, উৎসাহ-উদ্দীপনা ও অনুপ্রেরণা যুগিয়েছিল৷
তার প্রকাশিত গ্রন্থ সম্পাদনা:
চল্লিশ থেকে ’৭১
একুশের দলিল
শতাব্দীর কান্নাহাসি
আমি বিজয় দেখেছি
একাত্তরের বর্ণমালা
মহাপুরুষ
জয় বাংলা
ওরা চার জন
বিজয়'৭১
৩০ দিন
৪৫ দিন
৬০ দিন
৯০ দিন
২০০৩
২০০৫
২০০৭
২০০৮
চুক্তি মোতাবেক দখল থেকে মুনাফা লাভ
অস্থায়ী কোন সময়ের জন্য দখল করে লাভ
বেআইনীভাবে দখল করে লাভ
আইনগত ভাবে দখল করে লাভ
আয়কর
আমদানি শুল্ক
মুল্য সংযোজন কর
রপ্তানি শুল্ক
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ