ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
বিদ্যাপতি
ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ ”বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ” গ্রন্থের রচয়িতার নাম-
বর্ণনাঃ
'বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ' গ্রন্থের রচয়িতার নাম- ডক্টর সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ।
বাংলা ভাষার উদ্ভব ও বিকাশ গ্রন্থের প্রকৃত নাম 'The Origin and Development of the Bengal Language ' ( ১৯২৬)। বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কিয় এ গ্রন্থের রচয়িতা ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়।
প্যারিচাঁদ মিত্র
মোহিতলাল মজুমদার
বিহারীলাল চক্রবর্তী
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে চতুর্দশপদী কবিতা বা সনেটের প্রবর্তক কে?
বর্ণনাঃ
মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
14 পঙক্তিতে 14 অক্ষর বা মাত্রায় রচিত কবিতাকে সনেট বলে। সনেটের 14 পঙক্তি দুটি পর্বে বিভক্ত। প্রথম পর্ব অষ্টক এবং দ্বিতীয় পর্ব ষষ্ঠক নামে পরিচিত। কবে পেত্রাক এর রচনার মাধ্যমে সর্বপ্রথম শব্দটির উদ্ভব হয় ইতালিতে।
১৯০৯
১৭৯৮
১৯০৭
১৭০৯
প্রশ্নঃ ”চর্যাপদ” আবিষ্কৃত হয় কত সালে?
বর্ণনাঃ
১৯০৭ সালে।
১৯০৭ সালের নেপালের রাজা গ্রন্থাগার থেকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদ রচনা করেন। চর্যাচর্যবিনিশ্চয়, সরহপাদ, কৃষ্ণ পাদের দোহা এবং ডাকার্নব এ চারটি পুঁথি একত্রে হাজার বছরের পুরান বাংলা ভাষায় বৌদ্ধ গান ও দোহা নামে ১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে গ্রন্থাগারে প্রকাশিত হয়। এগুলোর মধ্যে একমাত্র চর্যাপদই বাংলা ভাষায় রচিত।
ছোটগল্প
কাব্যনাটক
উপন্যাস
পত্রোপন্যাস
প্রশ্নঃ ”পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়” কি ধরনের রচনা?
বর্ণনাঃ
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় - একটি কাব্যনাট্য।
সৈয়দ শামসুল হক (১৯৩৫- ২০১৬) রচিত ' পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায় ' গ্রন্থটি একটি কাব্যনাট্য। এ কাব্যনাট্যটি ১৯৭৬ সালে প্রকাশিত হয়। এছাড়া ' গণনায়ক' (১৯৭৬), নুরুলদীনের সারা জীবন (১৯৮২), এখানে এখন (১৯৮৮), ঈর্ষা, যুদ্ধ এবং যুদ্ধ' তার রচিত অন্যান্য কাব্যনাট্য।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্যারিচাঁদ মিত্র
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ বাংলা গদ্যের জনক বলা হয় কাকে?
বর্ণনাঃ
বাংলা গদ্যের জনক বলা হয় ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর কে।
শিল্পসম্মত বাংলা গদ্য রীতির জনক হিসেবে চন্দ্র বিদ্যাসাগর কে অভিহিত করা হয়। তিনি বাংলা গদ্যের অবয়ব নির্মাণে যথেষ্ট ভূমিকা পালন করেন। বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্য রীতিকে উৎকর্ষের এক উচ্চতর পর্যায়ে উন্নীত করেন ।
সর্বনাশ
তামাশা
ক্ষণস্থায়ী
ভন্ড
প্রশ্নঃ ”তাসের ঘর” শব্দের অর্থ কি?
বর্ণনাঃ
তাসের ঘর শব্দের অর্থ - ক্ষণস্থায়ী।
বক্তব্য বিষয় কে সৌন্দর্য মন্ডিত করার জন্য ভাষায় ব্যবহৃত বিশেষ অর্থবহ শব্দ গুচ্ছ কে বাগধারা বলে। বাগধারার উদ্দেশ্য এক বা একাধিক শব্দের মিলনে কোন লক্ষ্যার্থ প্রকাশ করা। যেমন - তাসের ঘর ( ক্ষণস্থায়ী) , তুলসি বনের বাঘ ( ভণ্ড)।
পূর্ণচ্ছেদ
দৃষ্টান্তছেদ
পাদচ্ছেদ
অর্ধছেদ
অন্যগ্রহ
মিলের অভাব
স্ত্রীর অভাব
প্রকৃষ্ঠ গতি
ডাষ্টবিন
দারিদ্রতা
দূষণীয়
নুপুর
হুতাশন
কৃশানু
রায়ুসখা
দ্যুতি
বুদ্ধদেব বসু
শামসুর রহমান
কাজী নজরুল ইসলাম
শওকত ওসমান
প্রশ্নঃ ”ধূমকেতু” পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
বর্ণনাঃ
ধূমকেতু পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম ।
বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম (১৮৯৯-১৯৭৬) দৈনিক নবযুগ পত্রিকার যুগ্ম সম্পাদক ছিলেন।
এছাড়া তার সম্পাদনায় প্রকাশিত হয় ধূমকেতু (১৯২২) ও লাঙ্গল (১৯২৫) পত্রিকা। তার সাপ্তাহিক ধূমকেতু পত্রিকায় প্রকাশিত রবীন্দ্রনাথের আশীর্বাদ বাণী হলো - আয় চলে আয় রে ধূমকেতু, আধারে বাঁধ অগ্নিসেতু দুর্দিনের এই দুর্গশিরে উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন।
কিংবদন্তী
হাতি
চাঁদ
তেতুঁল
ফলা
কার
ধ্বনি
অক্ষর
প্রশ্নঃ স্বরবর্ণের সংক্ষিপ্ত রূপকে কি বলে?
বর্ণনাঃ
অ-ভিন্ন অন্য স্বরবর্ণগুলো ব্যঞ্জনবর্ণের সঙ্গে সংযুক্ত হলে পূর্ণরূপের বদলে সংক্ষিপ্ত রূপ পরিগ্রহ করে। স্বরবর্ণের এ ধরনের সংক্ষিপ্তরূপকে ‘কার’ বলে। স্বরবর্ণের ‘কার’-চিহ্ন ১০টি। যথা:
আ—কার ( া)— মা, বাবা, ঢাকা।
ই—কার ( ি)— কিনি, চিনি, মিনি।
ঈ—কার ( ী)— শশী, সীমানা, রীতি।
উ—কার ( ু )— কুকুর, পুকুর, দুপুর।
ঊ—কার ( ূ )— ভূত, মূল্য, সূচি।
ঋ—কার ( ৃ )— কৃষক, তৃণ, পৃথিবী।
এ—কার ()ে— চেয়ার, টেবিল, মেয়ে।
ঐ—কার ()ৈ— তৈরি, বৈরী, নৈঋত।
ও—কার ( ো)— খোকা, পোকা, বোকা।
ঔ—কার ( ৌ)— নৌকা, মৌসুমি, পৌষ।
কর্তৃকারকে ৭মী
অধিকরণে ৭মী
অপাদানে ১ম
কর্মে ৭মী
প্রশ্নঃ উদ্যম বিহনে কার পুরে মনোরথ- এখানে “উদ্যম বিহনে” কোন করাকে কোন বিভক্তি?
বর্ণনাঃ
অধিকরণে ৭মী।
ক্রিয়ার আধার কে অধিকরণ কারক বলে। অর্থাৎ যে স্থানে একবার যে বিষয়টি আশ্রয় করে ক্রিয়া সম্পন্ন হয়, সে বিষয়, সময় বা স্থানকে বলা হয় অধিকরণ কারক। যেমন - আকাশে চাঁদ উঠেছে ।
বীরভোগ্য
রত্নগর্ভা
বীরপ্রসূ
স্বর্ণমাতা
দীপ্য+মান
দিপ্য+মানচ
দীপ+শানচ্
দিপ+শানচ
ধ্বনিতত্ত্বে
রূপতত্ত্বে
বাক্যতত্ত্বে
অর্থতত্ত্বে
সমীভবন
বিষমীভবন
অসমীভবন
ধ্বনিবিপর্যয়
দুহঃ+যোগ
দুঃ+যোগ
দুর+যোগ
দুরঃ+যোগ
প্রশ্নঃ ”দুর্যোগ” এর সঠিক সন্ধিবিচ্ছেদ কোনটি?
বর্ণনাঃ
দুঃ + যোগ = দুর্যোগ।
অ ও আ ভিন্ন অন্য স্বরের পরে বিসর্গ থাকলে এবং তার সঙ্গে অ, আ, বর্গীয় ঘোষ অল্প প্রাণ ও ঘোষ মহাপ্রাণ, নাসিক্য ধ্বনি কিংবা য, , র ল, ব, হ- এর সন্ধি হলে বিসর্গ স্থানে ' র' হয়।
যেমন - দুঃ + যোগ = দুর্যোগ, আশীঃ + বাদ = আশীর্বাদ, নিঃ + আকার = নিরাকার ইত্যাদি।
কন্ঠের সমীপে
কন্ঠের সদৃশ
উপ যে কন্ঠ
কন্ঠ পর্যন্ত
প্রশ্নঃ ”উপকন্ঠ” শব্দটির সঠিক ব্যাসবাক্য কোনটি?
বর্ণনাঃ
কন্ঠের সমীপে = উপকন্ঠ।
যে সমাসে সমস্যমান পদের পদ অবৈধ অর্থের দিক থেকে প্রাধান্য লাভ করে , তাকে অব্যায়ীভাব সমাস বলে।
যেমন - দিন দিন = প্রতিদিন, কন্ঠের সমীপে = উপকন্ঠ, জেলার সদৃশ = উপজেলা, কথার সদৃশ = উপকথা।
অর্থের অভাব
অর্থের প্রাচুর্য
অর্থের কু-প্রভাব
অর্থের অহংকার
রামমোহন রায়
ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হালহেড
উইলিয়াম কেরী
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ প্রথম বাংলা ভাষার ব্যাকরণ কে লেখেন ?
বর্ণনাঃ
প্রথম বাংলা ভাষার ব্যাকরণ লেখেন ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড।
বাংলা ব্যাকরণের প্রথম গ্রন্থ রচনা করেন মনোএল দ্যা আসসুম্পাসাঁও। ' ভোকাবুলারিও এম ইদিওমা বেনগেল্লা ই পর্তুগিজ ; দিভিদিদো এম দুয়াস পার্তেস ' নামে ১৭৪৩ সালে পর্তুগালের লিসবন থেকে গ্রন্থটি প্রকাশিত হয় । ব্যাকরণ গ্রন্থ - A Grammar of the Bengali Language ' - গ্রন্থের রচয়িতা ন্যাথানিয়েল ব্রাসি হ্যালহেড।
২২টি
২১টি
২০টি
২৩টি
৪ ভাগে
৩ ভাগে
৫ ভাগে
৬ ভাগে
গ্রিক
তুর্কী
ফারসি
পর্তুগিজ
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ