অপর
নিজস্ব
স্বকীয়তা
পরকীয়
শক্রঘ্ন
অরিন্দম
শক্র হত্যা
কৃতঘ্ন
দুর্বল
নিস্তেজ
সতেজ
রুগ্ন
বাক্য
শব্দ
বর্ণ
ধ্বনি
সমার্থে
বিপরীতার্থে
ক্ষুদ্রার্থে
বৃহদার্থে
ওলন্দাজ
গুজরাটি
পর্তুগিজ
জাপানি
সাধু
চলিত
আঞ্চলিক
মিশ্র
প্রশ্নঃ নাটকের সংলাপে উপযোগী ভাষার কোন রীতি ?
বর্ণনাঃ
বাংলা ভাষার লৈখিক বা লেখ্যরূপের দুটি রীতি : একটি চলিত রীতি, অন্যটি সাধু রীতি। সাধু ভাষার তুলনায় চলিত ভাষা নবীন। নির্দিষ্ট অঞ্চলে একটি নির্দিষ্ট এলাকার শিক্ষিত ও শিষ্টজনের মৌখিক ভাষাকে মান ধরে চলিত ভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
একবলার দ্বিগুণ সময়
এক সেকেন্ড
থামার প্রয়োজন নাই
এক বলতে যে সময় প্রয়োজন
বিরাট আয়োজন
সৌভাগ্য লাভ
সৌভাগ্যের বিষয়
আনন্দের প্রাচুর্য
সস্তা দর
নষ্ট করা
দুর্লভ বস্তু
আশায় নৈরাশ্য
মুমুর্ষু
মুমূর্ষু
মুমুর্সু
মুমুর্ষ
তিতিক্ষা
তীতীক্ষা
তীতিক্ষা
তিতীক্ষা
পড়াশোনার উপর
ভাষান্তরের উপর
নির্ধারনের উপর
অভ্যাসের উপর
সবুরে মেওয়া ফলে
রোগী পুরস্কার পেয়েছে
রোগীর জন্য পুরস্কার আছে
ধৈর্যের মূল্যায়ন হয়েছে
ড্যাস
কোলন
হাইফেন
সেমিকোলন
দুর+যোগ
দুঃ+যোগ
দু+যোগ
দুরোঃ+যোগ
প্রশ্নঃ ‘দুর্যোগ’ এর সঠিক সন্ধি বিচ্ছেদ কোনটি ?
বর্ণনাঃ
‘অ/আ’ ছাড়া অন্য স্বরধ্বনির পরে ‘ঃ’ থাকলে এবং তারপরে অ, আ, ঘোষ ধ্বনি, নাসিক্য ধ্বনি, অন্তস্থ ধ্বনি কিংবা হ থাকলে ‘ঃ’-র জায়গায় ‘র’ হয়।
অর্থাৎ, ‘অ/আ’ ছাড়া অন্য স্বরধ্বনির পরে ‘ঃ’ থাকলে এবং তারপরে অ, আ কিংবা, গ, জ, ড, দ, ব কিংবা ঘ, ঝ, ঢ, ধ, ভ কিংবা ঙ, ঞ, ণ, ন, ম কিংবা য, র, ল, ব কিংবা হ থাকলে ‘ঃ’-র জায়গায় ‘র’ হয়।
অর্থাৎ, ‘অ/আ’ ছাড়া অন্য স্বরধ্বনির পরে ‘ঃ’ থাকলে এবং তারপরে অ, আ, বর্গের তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম ধ্বনি কিংবা য, র, ল, ব কিংবা হ থাকলে ‘ঃ’-র জায়গায় ‘র’ হয়। যেমন-
নিঃ+আকার = নিরাকার (ই+ঃ+আ) |
দুঃ+যোগ = দুর্যোগ (উ+ঃ+য) |
নিঃ+আকরণ = নিরাকরণ (ই+ঃ+আ) |
দুঃ+লোভ = দুর্লোভ (উ+ঃ+ল) |
নিঃ+জন = নির্জন (ই+ঃ+জ) |
দুঃ+অন্ত = দুরন্ত (উ+ঃ+অ) |
আশীঃ+বাদ = আশীর্বাদ (ঈ+ঃ+ব) |
প্রাদুঃ+ভাব = প্রাদুর্ভাব (উ+ঃ+ভ) |
জ্যোতিঃ+ময় = জ্যোতির্ময় (ই+ঃ+ম) |
বহিঃ+গত = বহির্গত (ই+ঃ+গ) |
ব্যতিক্রম : ‘ই/উ+ঃ+র’ হলে ‘ঃ’ লোপ পায় এবং ‘ঃ’-র আগের হ্রস্ব স্বরধ্বনি দীর্ঘ হয়। যেমন- ‘নিঃ+রব’, এখানে ‘ন+ই+ঃ’-এর ‘ই+ঃ’-এর পরে ‘র’ ধ্বনির সন্ধি হয়েছে। সুতরাং এখানে ‘ঃ’ লোপ পাবে এবং ‘ই’-র জায়গায় ‘ঈ’ হবে। অর্থাৎ সন্ধি হয়ে হবে ‘নিঃ+রব = নীরব’। এরকম- নিঃ+রস = নীরস।
কর্মে ৭মী
করণে ৭মী
অপাদানে ৭মী
অধিকরনে ৭মী
অপাদানে ৭মী
কর্তৃকারকে ৭মী
অধিকরনে ৭মী
কর্মে ৭মী
প্রশ্নঃ ‘আমি কি ডরাই সখি ভিখারী রাঘবে’-এখানে ‘রাঘবে’ কোন কারকে কোন বিভক্তি ?
বর্ণনাঃ
ভাষাবিজ্ঞানের পরিভাষায় অপাদান কারক (ইংরেজি: Ablative case) বলতে এমন একটি উপায় বোঝায়, যার সাহায্যে বাক্যস্থিত কোন শব্দের রূপ পরিবর্তন করে বা অন্য কোন উপায়ে শব্দটির সাথে বাক্যের অন্যান্য অংশের সাথে বিশেষ এক ধরনের সম্পর্ক স্থাপন করা হয়। যা থেকে কিছু বিচ্যুত, জাত, বিরত, আরম্ভ, উৎপন্ন, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে। অপাদান কারক মূলত বিশেষ্য পদ এবং এর সাথে সম্পর্কিত পদ যেমন বিশেষণ বা সর্বনামের উপর প্রযুক্ত হয়।
অপাদান কারক দিয়ে সাধারণত কোন কিছু থেকে সরে যাওয়া অর্থ বোঝানো হয়। বাংলা ভাষাতে বিশেষ্যের পরে হইতে, থেকে (পঞ্চমী বিভক্তি), দিয়া, দিয়ে (তৃতীয়া বিভক্তি) ইত্যাদি অনুসর্গ ব্যবহার করে সাধারণত অপাদান কারক বোঝানো হয়। যেমন-
বিচ্যুত: গাছ থেকে পাতা পড়ে। মেঘ থেকে বৃষ্টি পড়ে।
গৃহীত: সুক্তি থেকে মুক্তো মেলে। দুধ থেকে দই হয়।
জাত: জমি থেকে ফসল পাই। খেঁজুর রসে গুড় হয়।
বিরত: পাপে বিরত হও।
সর্বজনীন
সার্বজনীন
সর্বজনস্বীকৃত
সর্বজনগ্রাহ্য
সেতার
প্রত্যহ
গ্রামান্তর
সহোদর
প্রশ্নঃ কোনটি নিত্য সমাসের সমস্তপদ ?
বর্ণনাঃ
যে সমাসে সমস্যমান পদ দ্বারা সমাস-বাক্য হয় না, অন্য পদের দ্বারা সমস্ত পদের অর্থ প্রকাশ করতে হয়, তাকে নিত্য সমাস বলে। তদর্থবাচক ব্যাখ্যামূলক শব্দ বা বাক্যাংশ যোগে এগুলোর অর্থ বিশদ করতে হয়। যেমন: কেবল তা = তন্মাত্র, অন্য গ্রাম = গ্রামান্তর, কেবল দর্শন = দর্শনমাত্র, অন্য গৃহ = গৃহান্তর, (বিষাক্ত) কাল (যম) তুল্য (কাল বর্ণের নয়) সাপ = কালসাপ, তুমি আমি ও সে = আমরা, দুই এবং নব্বই = বিরানব্বই।
অশিষ্ট
অনিষ্ট
লঘিষ্ঠ
নিশ্চেষ্ট
গিঃ+অক
গায়+নক
গৈঃ+ণক
গৈ+ণক
প্রশ্নঃ ‘গায়ক’ শব্দটির সঠিক প্রকৃতি প্রত্যয় কোনটি ?
বর্ণনাঃ
প্রকৃতি : শব্দমূল বা শব্দের যে অংশকে আর ভাঙা যায় না, তাকে প্রকৃতি বলে। প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি মৌলিক শব্দ তথা প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি প্রাতিপদিক ও ধাতুই একেকটি প্রকৃতি। কিন্তু মৌলিক শব্দকে প্রকৃতি বলা যায় না। যখনই সেই শব্দের সঙ্গে বা অতিরিক্ত শব্দাংশ বা প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তখনই কেবল নতুন সৃষ্ট শব্দটির মূল শব্দটিকে প্রকৃতি বলা যায়।
অর্থাৎ, প্রত্যয় সাধিত শব্দের মূলশব্দকে বলা হয় প্রকৃতি। কিন্তু শব্দটি থেকে প্রত্যয় সরিয়ে ফেললে, মূলশব্দটিকে তখন আর প্রকৃতি বলা যাবে না।
যেমন- লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলোর মূলশব্দ যথাক্রমে লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত। এখানে, লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলো প্রত্যয়সাধিত (মূলশব্দের সঙ্গে অতিরিক্ত শব্দাংশ বা প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে। ) আর এই শব্দগুলোর মূলশব্দ লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত। অর্থাৎ লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত- এগুলো লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলোর প্রকৃতি। কিন্তু আলাদাভাবে উল্লেখ করলে এগুলো আর প্রকৃতি নয়, এগুলো তখন স্রেফ কতোগুলো মৌলিক শব্দ।
প্রত্যয় : মূলশব্দ বা মৌলিক শব্দের সঙ্গে যে অতিরিক্ত শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন নামপদ গঠন করে, তাকে প্রত্যয় বলে। অর্থাৎ, প্রাতিপদিক ও ধাতুর সঙ্গে যেই শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাদেরকেই প্রত্যয় বলে। উপরের উদাহরণে, লাজুক শব্দের প্রকৃতি ‘লাজ’-এর সঙ্গে প্রত্যয় ‘উক’ যুক্ত হয়ে গঠিত হয়েছে ‘লাজুক’ শব্দটি।
মুচ্+ তি
মুক্ + ক্তি
মুক+ তি
মুচ্ + ক্তি
প্রশ্নঃ ‘মুক্তি’ শব্দটির সঠিক প্রকৃতি প্রত্যয় কোনটি ?
বর্ণনাঃ
ধাতুর শেষে ‘চ/জ’ থাকলে তা ‘ক’ হয়। যেমন-
√বচ+ক্তি = উক্তি
√মুচ+ক্তি = মুক্তি
√ভজ+ক্তি = ভক্তি
নিপাতনে সিদ্ধ :
√বচ+ক্তি = উক্তি
√গৈ+ক্তি = গীতি
√সিধ+ক্তি = সিদ্ধি
√বুধ+ক্তি = বুদ্ধি
√শক+ক্তি = শক্তি
ভ্রমর
পক্ষী
পুষ্প
ফল
দ্বন্দ্ব
দ্বিগু
কর্মধারয়
বহুব্রীহি
প্রশ্নঃ ‘সংখ্যাবাচক’ শব্দের সাথে বিশেষ্যপদের যে সমাস হয়, তাকে কী সমাস বলে ?
বর্ণনাঃ
সমাহার বা সমষ্টি বা মিলন অর্থে সংখ্যাবাচক শব্দের সঙ্গে বিশেষ্য পদের যে সমাস হয়, তাকে দ্বিগু সমাস বলে। দ্বিগু সমাসে সমাসনিষ্পন্ন পদটি বিশেষ্য পদ হয়।
তবে অনেক ব্যাকরণবিদ দ্বিগু সমাসকে কর্মধারয় সমাসের অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য বৈয়াকরণ পাণিনি তাঁর 'অষ্টাধ্যায়ী' ব্যাকরণে দ্বিগু সমাসকে অর্থ ও পদ সন্নিবেশের ভিত্তিতে তিন ভাগে ভাগ করেছেন। দ্বিগু সমাসকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়- i) তদ্বিতার্থক দ্বিগু ii) সমাহার দ্বিগু
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ