কায়কোবাদ
মীর মশাররফ হোসেন
মোজাম্মেল হক
ইসমাইল হোসেন সিরাজী
ডক্টর মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ডক্টর সুনীতিকুমার চট্রােপাধ্যায়
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
ডক্টর সুকুমার সেন
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষার প্রথম কাব্য সংকলন 'চর্যাপদ' -এর আবিষ্কারক-
বর্ণনাঃ
চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম পদ সংকলন তথা সাহিত্য নিদর্শন। এর আবিষ্কারক ড.হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৯০৭ সালে মহামোহপাধ্যায় ড.হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি পুঁথি আবিষ্কারে করেন। চর্যাপদ এর প্রধান কবিগণ হলেন- লুইপা, কাহ্নপা, ভুসুকুপা, শবরপা প্রমুখ।
প্রমথ চৌধুরী
ধূর্জটি প্রসাদ মুখোপাধ্যায়
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
নবীনচন্দ্র সেন
প্রশ্নঃ 'বীরবল' নিম্নোক্ত একজন লেখকের ছদ্মনাম-
বর্ণনাঃ
বীরবল প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম। প্রমথ চৌধুরী বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তিনি বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক। তিনি বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রুপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন। তিনি সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির প্রবর্তন করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রমথ চৌধুরী
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
শামসুর রাহমান
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে কাকে ছন্দের জাদুকর বলা হয়?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যে ছন্দের যাদুকর বলা হয়- সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে। সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত একজন বাঙালি কবি এবং ছড়াকার। তার কবিতায় ছন্দের কারুকাজ , শব্দ ও ভাষার যথোপযুক্ত ব্যবহারের কৃতিত্ব এর জন্য তাকে ছন্দের যাদুকর নামে আখ্যায়িত করা হয়।
বহুব্রীহি
দ্বিগু
কর্মধারয়
অব্যয়ীভাব
উপসর্গ থাকে সামনে, প্রত্যয় থাকে পেছনে
অব্যয়ে
নতুন শব্দ গঠনে
ভিন্ন অর্থ প্রকাশে
প্রশ্নঃ উপসর্গের সঙ্গে প্রত্যয়ের পার্থক্য -
বর্ণনাঃ
উপসর্গ : বাংলা ভাষায় এমন কতগুলো অব্যয়সূচক শব্দাংশ রয়েছে, যা স্বাধীন পদ হিসেবে বাক্যে ব্যবহৃত হতে পারে না, এইগুলা অন্য শব্দের আগে বসে নতুন শব্দ সৃষ্টি করে। যেমন: কাজ থেকে অকাজ , চেনা থেকে অচেনা ইত্যাদি।
প্রত্যয় :শব্দ গঠনের উদ্দেশ্যে নাম প্রকৃতি এবং ক্রিয়াপ্রকৃতির পরে যে শব্দাংশ যুক্ত হয়, তাকে প্রত্যয় বলে। যেমন: হাত+ ল= হাতল, ফুল+ এল = ফুলেল ইত্যাদি।
শামসুর রাহমান
মহাদেব সাহা
রফিক আজাদ
মোহন রায়হান
প্রশ্নঃ 'স্বাধীনতা তুমি' কবিতাটি কোন কবির?
বর্ণনাঃ
" স্বাধীনতা তুমি" - কবিতাটি কবি শামসুর রহমানের। শামসুর রহমান বাংলাদেশ ও আধুনিক বাংলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি। জীবদ্দশাতেই তিনি বাংলাদেশের প্রধান কবি হিসেবে মর্যাদা লাভ করেছিলেন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম এর উপর লিখিত তার দুইটি কবিতা খুবই জনপ্রিয়। তার ডাক নাম বাচ্চু।
মন্দ ভাগ্য
ক্ষুদ্রায়তন কপাল
ইঁদুরাকৃতির কপাল
হাস্যকর চেহারা
দেবদাস
শ্রীকান্ত
মৃত্যুক্ষুধা
বড়দিদি
প্রশ্নঃ কোন গ্রন্থটি শরৎচন্দ্র রচিত নয়?
বর্ণনাঃ
মৃত্যুক্ষুধা উপন্যাসের রচয়িতা - কাজী নজরুল ইসলাম। এটি ১৩৩৭ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। উপন্যাসটি সওগাত পত্রিকায় ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আগ্রহায়ণ মাস থেকে ১৩৩৬ বঙ্গাব্দের ফাল্গুন মাস পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে মুদ্রিত হয়। এটি ১৯৩১ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়।
সবিতা
অবনী
কলানিধি
সুধাকর
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি সূর্যের প্রতিশব্দ?
বর্ণনাঃ
অবনী- পৃথিবী, ধরা, ধরণী, ধরিত্রী, বসুন্ধরা, ভূ, মেদিনী ইত্যাদি।
চাঁদ-চন্দ্র, ইন্দু, বিধু, হিমকর, কলানিধি, হিমাংশু, সুধাংশু ইত্যাদি।
সূর্য -আদিত্য, তপন, দিবাকর, ভাস্কর, ভানু, রবি, মার্তণ্ড, সবিতা ইত্যাদি।
তাই সঠিক উত্তর: সবিতা।
বিদ্যাসাগর
অক্ষয় কুমারের
চন্ডীচরণ মন্সির
কালিপ্রসন্ন সিংহের
প্রশ্নঃ বাংলা গদ্যে বিরাম চিহ্ন ব্যবহারের কৃতিত্ব কার?
বর্ণনাঃ
বাক্যের অর্থ সুস্পষ্টভাবে বুঝার জন্য বাক্যের মধ্যে বা বাক্যের সমাপ্তিতে কিংবা বাক্যে আবেগ (হর্ষ, বিষাদ) , জিজ্ঞাসা ইত্যাদি প্রকাশ করার উদ্দেশ্যে বাক্যে যতি বা ছেদ বা বিরাম চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। বিরাম চিহ্নের প্রবর্তক -ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। তার মতে মোট ছেদ চিহ্ন ১২ টি।
নবীন তপস্বিনী
কমলে কামিনী
বিয়ে পাগলা বুড়ো
সবগুলো
প্রশ্নঃ নিচের কোন নাটকের রচয়িতা দীনবন্ধু মিত্র ?
বর্ণনাঃ
দীনবন্ধু মিত্র ঊনবিংশ শতাব্দীর বাংলা নাটকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রূপকার।
দীনবন্ধু মিত্রের প্রথম ও সর্বশ্রেষ্ঠ নাটক নীলদর্পণ বাংলা সাহিত্যের একটি বিশেষ পরিচিত নাটক।
দীনবন্ধু মিত্রের দ্বিতীয় নাটক নবীন তপস্বিনী। এই নাটকে তার সমসাময়িক মধুসূদনের প্রভাব বহুলাংশে চোখে পড়ে। যদিও এই নাটকের নাট্যবস্তু নেহাতই মামুলি – কতকটা রূপকথার তুল্য।
দীনবন্ধু মিত্রের দ্বিতীয় রোম্যান্টিক নাটক কমলে-কামিনী তার জীবনের শেষ নাট্যকীর্তিও বটে। এই নাটক রচনার অব্যবহিত পূর্বে কর্মসূত্রে দীনবন্ধু কাছাড়-মণিপুর অঞ্চলে কিছুদিন অতিবাহিত করেন। সেই অঞ্চলের পটভূমিকায় এক কাল্পনিক কাহিনির আধারে কমলে-কামিনী রচিত।
বিয়ে পাগলা বুড়ো ১৮৬৬ খ্রীস্টাব্দে প্রকাশিত একটি প্রহসন।
ছন্দের কবি
ভাবের কবি
প্রকৃতির কবি
মানুষের কবি
প্রশ্নঃ জীবনানন্দ দাশ প্রধানত-
বর্ণনাঃ
জীবনানন্দ দাশ প্রধানত প্রকৃতির কবি। জীবনানন্দ দাশ ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃৎদের মধ্যে অন্যতম। তার প্রকৃতি নিয়ে ভালোবাসা এবং কাব্য রচনা দেখে তাকে রূপসী বাংলার কবি নামে আখ্যায়িত করা হয়।
জসীমউদ্দীন
নজরুল ইসলাম
মুনীর চৌধুরী
উৎপল দত্ত
প্রশ্নঃ 'কবর' নাটকির নাট্যকার-
বর্ণনাঃ
কবর নাটকটির নাট্যকার- মুনীর চৌধুরী। ১৯৫৩ সালের জানুয়ারী মাসে ভাষা আন্দোলনে জড়িত থাকার কারণে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি হোন। ১৭ জানুয়ারি রণেশ দাশগুপ্তের চিঠি পেয়ে তিনি কারাগারে নাটক লেখা শুরু করেন। নাটকটি প্রথম মঞ্চস্থ হয় ১৯৫৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি প্রথম শহীদ দিবস উদযাপন উপলক্ষে।
অহঙ্কারী
স্পষ্ঠভাষী
মিথ্যাবাদী
পক্ষপাতদুষ্ট
কষ্ট
উপনিষ্য
কল্যাণীয়েষু
আষাঢ়
আনন্দ
মুক্তি
বিশ্বাস
আশ্বাস
প্রশ্নঃ 'বৈরাগ্য সাধনে -সে আমার নয়।' শূণ্যস্থান পূরণ করুন।
বর্ণনাঃ
বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি, সে আমার নয়।
প্রদত্ত লাইনটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের " বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি, সে আমার নয়" - কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। কবিতাটির মূলভাব এই যে, সংসারী মানুষের সংসারে থেকেই ইশ্বরের সান্নিধ্য পেতে চান।
কার্মে সপ্তমী
অপাদানে সপ্তমী
অধিকরণে সপ্তমী
করণে শূণ্য
প্রশ্নঃ কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল -এই বাক্যে 'কাননে' কোন কারক ও বিভক্তি?
বর্ণনাঃ
ক্রিয়া সম্পাদনের কাল (সময়) এবং আধারকে অধিকরণ কারক বলে। অধিকরণ কারকে সপ্তমী অর্থাৎ 'এ' 'য়' 'তে' ইত্যাদি বিভক্তি যুক্ত হয়। যেমন-
কাননে(স্থান) কুসুম কলি সকলি ফুটিল।
আধার (স্থান): আমরা রোজ স্কুলে যাই। এ বাড়িতে কেউ নেই।
কাল (সময়): প্রভাতে সূর্য ওঠে। বসন্তে কোকিল ডাকে।
সীমার হোসেন (রা) কে
আলেয়া সিরাজকে
কপালকুন্ডলা নবকুমারকে
ওপরের কোনোটিই নয়
১৮১৯ সালে
১৮২৯ সালে
১৮৩৯ সালে
১৮৪৯ সালে
প্রশ্নঃ সতীদাহ প্রথা কবে রহিত হয়?
বর্ণনাঃ
১৮২৯ সালের ৪ ডিসেম্বর ব্রিটিশ ভারতের বেঙ্গল প্রেসিডেন্সীতে সতিদাহ প্রথাকে আনুষ্ঠানিকভাবে বাতিল ঘোষণা করা হয়। এসময় বেঙ্গলের গভর্নর ছিলেন লর্ড উইলিয়াম বেন্টিংক। অবশ্য এ আইনি কার্যক্রম গৃহীত হয় মূলত রাজা রামমোহন রায়ের সামাজিক আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতেই। এই আদেশকে চ্যালেঞ্জ করে লন্ডনের প্রিভি কাউন্সিলে মামলা করা হয়।
প্রিভি কাউন্সিল ১৮৩২ সালে বেঙ্গলের গভর্নর লর্ড উইলিয়াম বেন্টিংকের ১৮২৯ এর আদেশ বহাল রাখেন। খুব অল্পসময়ের মধ্যে ভারতের অন্যান্য কোম্পানী অঞ্চলেও সতীদাহ প্রথাকে বাতিল ঘোষণা করা হয়। রাজা রামমোহন রায় আদালতে প্রমাণ করে দেন যে সনাতন ধর্মে সতীদাহ বলে কিছু নেই।
জানুয়ারি ১০ , ১৯৭৩
ডিসেম্বর ১৬ , ১৯৭২
নভেম্বর, ৪, ১৯৭২
অক্টোবর ১১, ১৯৭২
প্রশ্নঃ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান কার্যকর হয় কোন তারিখ থেকে?
বর্ণনাঃ
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন। এটি একটি লিখিত দলিল। ১৯৭২ খ্রিষ্টাব্দের ৪ঠা নভেম্বর তারিখে বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে এই সংবিধান গৃহীত হয় এবং একই বছরের ১৬ই ডিসেম্বর অর্থাৎ বাংলাদেশের বিজয় দিবসের প্রথম বার্ষিকী হতে এটি কার্যকর হয়। মূল সংবিধান ইংরেজি ভাষায় রচিত হয় এবং একে বাংলায় অনুবাদ করা হয়[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]। তাই এটি বাংলা ও ইংরেজি উভয় ভাষায় বিদ্যমান। তবে ইংরেজি ও বাংলার মধ্যে অর্থগত বিরোধ দৃশ্যমান হলে বাংলা রূপ অনুসরণীয় হবে।[২]
তাজউদ্দিন আহমেদ
ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী
ড. এ আর মল্লিক
মীর্জা নূরুল হুদা
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের কোন অর্থমন্ত্রী সর্বপ্রথম বাজেট পেশ করেন?
বর্ণনাঃ
প্রথমবার স্বাধীন দেশের বাজেট নিয়ে বেশ উৎসাহ ছিল। তাজউদ্দিন আহমদ তার বাজেট কতিপয় ক্ষেত্রে কল্পনার ঘোষণা করেন। এতে করে কিছু পণ্যের দাম কমবে বলে উল্লেখও করা হয়। বাজেট বক্তৃতায় বলা হয়, এবারের বাজেটে পাকিস্তানি আমলের দুঃস্বপ্ন পরিত্যক্ত হয়েছে। প্রতিরক্ষা খাতের চেয়ে বেশি জোর দেওয়া হয় শিক্ষা ও কৃষি খাতে। প্রতিরক্ষা খাতে বরাদ্দ ছিল ৪০ কোটি টাকা, শিক্ষা খাতে বরাদ্দের পরিমাণ ৪৩ কোটি টাকা।
এই বাজেটের অংকের মাত্রা সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, আমাদের উন্নয়ন পুনর্নির্মাণ ও পুনর্বাসন বাজেটের পরিমাণ যে সরকারের নিজস্ব সম্পদ পরিধির বাইরে সে সম্পর্কে আমরা সচেতন। কিন্তু আমরা সারা পৃথিবী থেকে উদার সাহায্য পাচ্ছি। সেই কারণেই উল্লেখিত অংকের সংখ্যা স্থির করতে মনস্থির করেছি।
১২ ডিসেম্বর , ১৯৯৬
১২ ডিসেম্বর , ১৯৯৭
১২ ডিসেম্বর , ১৯৯৮
১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৯
প্রশ্নঃ গঙ্গার পানিবন্টন চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?
বর্ণনাঃ
১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর নতুন দিল্লিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী এইচ. ডি. দেবেগৌড়া ও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ একটি সামগ্রিক বৈদেশিক চুক্তি সাক্ষর করেন। এই চুক্তিটি ছিল বাংলাদেশকে ন্যূনতম জলসরাবরাহের গ্যারান্টি সহ ৩০ বছরের জলবণ্টন চুক্তি। উল্লেখ্য, গঙ্গার নিম্ন অববাহিকায় বাংলাদেশের অধিকার স্বীকৃত
শামীম সিকদার
অলক রায়
আলাউদ্দীন বুলবুল
কেউই নয়
প্রশ্নঃ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধের স্থপতি কে?
বর্ণনাঃ
শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ ১৯৭১ সালের ১৪ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে নিহত বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে নির্মিত একটি স্মৃতি স্মারক। এই স্মৃতিসৌধটি ঢাকার মোহাম্মদপুর থানার রায়েরবাজার এলাকায় অবস্থিত। [১] স্মৃতিসৌধটির নকশা করেছেন স্থপতি ফরিদ ইউ আহমেদ ও জামি আল শাফি।[২][৩][৪] মুক্তিযুদ্ধে শহীদ সন্তানদের সংগঠন প্রজন্ম ৭১-এর সহায়তায় রায়েরবাজারে স্মরণ তৈরির প্রাথমিক প্রস্তাবনা আনা হয়েছিল, যারা ১৯৯১ সালে এর একটি অস্থায়ী ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করে
বিচার প্রতি এ এস এম সায়েম
বিচারপতি আব্দুস সাত্তার
জিয়াউর রহমান
মোহাম্মদ উল্লাহ
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি কে ছিলেন?
বর্ণনাঃ
জিয়াউর রহমান (১৯ জানুয়ারি ১৯৩৬[১] – ৩০ মে ১৯৮১) ছিলেন বাংলাদেশের অষ্টম রাষ্ট্রপতি, প্রাক্তন সেনাপ্রধান এবং একজন মুক্তিযোদ্ধা। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান সামরিক বাহিনী বাঙালি জনগণের উপর আক্রমণ করার পর তিনি তার পাকিস্তানি অধিনায়ককে বন্দি করে বিদ্রোহ করেন এবং সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তোলেন।
পরে ১৯৭১ সালের ২৭শে মার্চ তিনি শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন।
মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর উত্তম উপাধিতে ভূষিত করে। মুক্তিযুদ্ধের পর জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালের ২১শে এপ্রিল বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি হন[২] এবং ১৯৭৮ সালের ১লা সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি চার বছর বাংলাদেশ শাসন করার পর ১৯৮১ সালের ৩০শে মে এক ব্যর্থ সামরিক অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামে নিহত হন।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ