কুষ্টিয়া
বাগেরহাট
যশোর
মেহেরপুর
প্রশ্নঃ মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ কোন জেলায় অবস্থিত?
বর্ণনাঃ 'মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ 'মেহেরপুর জেলায় অবস্থিত । ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার মুজিবনগর থেকে জারিকৃত স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সরকার গঠন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১৭ এপ্রিল মেহেরপুর জেলার বৈদ্যনাথতলার (বর্তমান মুজিবনগর) আমবাগানে এ সরকারের আনুষ্ঠানিক শপথগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।
মো. মনিরুজ্জামান
গোবিন্দ হালদার
আনিসুল হক চৌধুরী
আব্দুল লতিফ
প্রশ্নঃ ”একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি” গানটির রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ 'মোরা একটি ফুলকে বাঁচাবো বলে যুদ্ধ করি' - গানটির রচিয়তা গোবিন্দ হালদার এবং সুরকার ও শিল্পী হলেন আপেল মাহমুদ। 'আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি- গানটির গীতিকার আব্দুল গাফ্ফার চৌধুরী এবং প্রথম সুরকার আব্দুল লতিফ ও বর্তমান সুরকার আলতাফ মাহমুদ ।
ধানমন্ডি
মিরপুর
সেগুনবাগিচা
বেলী রোড
তারেক মাসুদ
আমজাদ হোসেন
সৈয়দ শামসুল হক
জহির রায়হান
প্রশ্নঃ ”জীবন থেকে নেওয়া” চলচ্চিত্রটির পরিচালক কে?
বর্ণনাঃ ভাষা আন্দোলনভিত্তিক চলচ্চিত্র 'জীবন থেকে নেওয়া' (১৯৭০) -এর পরিচালক বিশিষ্ট কথাশিল্পী ও চলচ্চিত্র পরিচালক জহির রায়হান। তার রচিত আরো কয়েকটি চলচ্চিত্র হলো - কখনো আসেনি, সোনার কাজল, কাঁচের দেয়াল, বাহানা ,বেহুলা, সঙ্গম, আনোয়ারা । 'সঙ্গম' (১৯৭০) চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের প্রথম রঙিন চলচ্চিত্র।
লর্ড কার্জন
লর্ড ডালহৌসি
লর্ড ক্লাইভ
বড় লাট
প্রশ্নঃ কার সময়ে ”বঙ্গ ভঙ্গ” হয়?
বর্ণনাঃ ভারতের বড়লাট লর্ড কার্জনের এক ঘোষণার মাধ্যমে ১৯০৫ সালের ১৬ অক্টোবর 'বঙ্গবঙ্গ' হয়। বঙ্গবঙ্গের ফলে নতুন প্রদেশ 'পূর্ববঙ্গ ও আসাম' গঠিত হয়। নবগঠিত এ প্রদেশের রাজধানী ও আইনসভা ছিল ঢাকায়' । 'বঙ্গবঙ্গ রদ' হয় লর্ড হার্ডিঞ্জের সময় ১৯১১ সালে।
কবি
নাট্যকার
ঔপন্যাসিক
কথাসাহিত্যিক
প্রশ্নঃ হুমায়ূন আহমেদ বাংলাা সাহিত্যে মূলত কি হিসেবে পরিচিত?
বর্ণনাঃ বাংলা কল্পবিজ্ঞান সাহিত্যের পথিকৃত হুমায়ূন আহমেদ বাংলা সাহিত্যে মূলত কথাসাহিত্যিক হিসেবে পরিচিত। নন্দিত এ কথাসাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যে একাধারে উপন্যাস , নাটক, আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ , মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস ইত্যাদি রচনা করেন। তার প্রথম প্রকাশিত উপন্যাস ' নন্দিত নরকে ' (১৯৭২) । তার কয়েকটি উল্লেখযোগ্য উপন্যাস হলো - শঙ্খনীল কারাগার , এইসব দিনরাত্রি ,গৌরীপুর জংশন, কবি, দারুচিনি দ্বীপ , শ্রাবণ মেঘের দিন, নক্ষত্রের রাত । তার মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস হলো - জোছনা ও জননীর গল্প, সৌরভ, অনীল বাগচীর একদিন, আগুনের পরশমনি ,শ্যামল ছায়া । তার সৃষ্ট অমর আজ রবিবার ,কোথা ও কেউ নেই, বৃহন্নলা, ইবলিশ প্রভৃতি হলো তার উল্লেখযোগ্য টিভি নাটক । তবে প্রথম টিভি নাটক হলো এইসব দিনরাত্রি (১৯৮৪) । তার পরিচালিত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্র হলো - আগুণের পরশমনি, শ্রাবণ মেঘের দিন , দুই দুয়ারী, শ্যামল ছায়া, ঘেঁটুপুত্র কমলা। তবে প্রথম ও সর্বশেষ চলচ্চিত্র হলো যথাক্রমে - আগুনের পরশমণি (১৯৯৪) ও ঘেঁটুপুত্র কমলা (২০১২) ।
ক বর্গীয়
ট বর্গীয়
চ বর্গীয়
ত বর্গীয়
সব্যসাচী
ভুজঙ্গ
বুভুক্ষা
বাহুঙ্গ
ষষ্টক
অষ্টক
শেষ সপ্তম
ষষ্ঠী
বহুগম
বহুধন
বহুবলে
বহুধান
প্রশ্নঃ ”বহুব্রীহি” শব্দের অর্থ কি?
বর্ণনাঃ
যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোন পদকে বোঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে।যেমন: বহু ব্রীহি ( ধান) আছে যার= বহুব্রীহি। এখানে বহু কিংবা ব্রীহি কোনটির অর্থের প্রাধান্য নেই,যার বহু ধান আছে,এমন লোককে বোঝাচ্ছে।
রম্য রচনা
চিত্র কর্ম
উপন্যাস
প্রবন্ধ
প্রশ্নঃ ”হুতোম প্যাঁচার নক্সা” কোন জাতীয় রচনা?
বর্ণনাঃ 'হুতোম প্যাঁচার নক্সা' (১৮৬২) কালীপ্রসন্ন সিংহ রচিত একটি রম্য রচনা। তিনি তৎকালীন সমাজজীবনের ক্ষত-বিক্ষত চিহ্নের যথার্থ ছবি ফুটিয়ে তুলেছেন এ গ্রন্থে। তার বড় অবদান সংস্কৃতবহুল পণ্ডিতী ভাষার বিরুদ্ধে কথ্যভাষাকে সাহিত্যে স্থাপন। বাংলা সাহিত্যে তার ব্যবহৃত ভাষা 'হুতোমী বাংলা ' নামে পরিচিত। তার কয়েকটি গ্রন্থ হলো - সংস্কৃত মহাভারত (অনুবাদ গদ্যগ্রন্থ ১৮৬৬) , বাবু (প্রহসন, ১৮৫৪) , বিক্রমোবর্শী (অনুবাদ নাটক, ১৮৫৭), সাবিত্রী সত্যবান (নাটক , ১৮৫৮), মালতীমাধব (অনুবাদ নাটক, ১৮৫৯) ।
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
মহুম্মদ আব্দুল হাই
মুনীর চৌধুরী
মোফাজ্জল হায়দার চৌধুরী
প্রশ্নঃ ”বাঙলা-ভাষার ইতিবৃত্ত” কার রচনা?
বর্ণনাঃ ভাষাতত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থ 'বাঙলা -ভাষার ইতিবৃত্ত' রচনা করেন ভাষাবিদ ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ । এছাড়াও তার রচিত গবেষণা ও ভাষাতত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে - বাংলা সাহিত্যের কথা (১ম খণ্ড ১৯৫৩ , ২ য় খণ্ড ১৯৬৫) ইত্যাদি। তার কয়েকটি শিশুতোষ গ্রন্থ হলো - শেষ নবীর সন্ধানে, ছোটদের রসুলুল্লাহ, সেকালের রুপকথা ।তিনি ১৯৬০ সালে বাংলা একাডেমিতে যোগদান করেন এবং তার সম্পাদনায় রচিত হয় 'বাংলাদেশের আঞ্চলিক ভাষার অভিধান' মুহম্মদ আব্দুল হাই ও সৈয়দ আলী আহসান যৌথভাবে রচনা করেন ভাষাতত্ত্ব বিষয়ক গ্রন্থ 'বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত' (১৯৫৬) ।
প্র
পরি
পরা
আমি
চন্ডীদাস
রামকৃষ্ণ পরম হংস
বিদ্যাপতি
বিবেকানন্দ
রাজশাহী
কুষ্টিয়া
কুমিল্লা
ঢাকা
প্রশ্নঃ কবি রবিঠাকুরের স্মৃতিবিজড়িত শিলাইদহ কোন জেলায়?
বর্ণনাঃ বাংলা সাহিত্যে কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের উপাধি হলো - ছন্দের যাদুকর। তাকে 'ছন্দের রাজা'ও বলা হয়। অন্যদিকে শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপাধি হলো যথাক্রমে অপরাজেয় কথাশিল্পী ও বিশ্বকবি। বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম হলো - বীরবল।
শরৎচন্দ্র
প্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
প্রশ্নঃ ছন্দের যাদুকর কাকে বলে?
বর্ণনাঃ বাংলা সাহিত্যে কবি সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের উপাধি হলো - ছন্দের যাদুকর। তাকে 'ছন্দের রাজা'ও বলা হয়। অন্যদিকে শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপাধি হলো যথাক্রমে অপরাজেয় কথাশিল্পী ও বিশ্বকবি। বাংলা গদ্য চলিতরীতির প্রবর্তক প্রমথ চৌধুরীর ছদ্মনাম । হলো -বীরবল।
বৃদ্ধ
শিশু
নবীন
যুবতী
প্যারীচাঁদ মিত্র
নবীনচন্দ্র সেন
কালী প্রসাদসিংহ
মধুসূদন দত্ত
প্রশ্নঃ ”আলালের ঘরের দুলাল” কার লেখা?
বর্ণনাঃ বাংলা উপন্যাস রচনার পথিকৃৎ প্যারীচাঁদ মিত্রের প্রথম উপন্যাস হলো 'আলালের ঘরের দুলাল'। গ্রন্থটি ১৯৫৪ খ্রিষ্টাব্দ থেকে 'মাসিক পত্রিকা'য় ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়ে ১৯৫৮ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশ পায়। কেউ বলেন, 'আলালের ঘরের দুলাল' বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস গ্রন্থ। কারো মতে, উপন্যাস নয়, উপন্যাসের লক্ষণাক্রান্ত। অর্থাৎ এটি সার্থক উপন্যাস কিনা এ নিয়ে বির্তক আছে। তবে এ গ্রন্থে প্যারীচাঁদ মিত্র চলতি ভাষায় যে গদ্যরীতি ব্যবহার করেছেন বাংলা সাহিত্যে তা 'আলালী রীতি' হিসেবে পরিচিত।
বাল্মিকী
জীবনানন্দ দাশ
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
আব্দুল করিম
প্রশ্নঃ ”মেঘনাদবধ কাব্য”--- কার লেখা?
বর্ণনাঃ সংস্কৃত মহাকাব্য 'রামায়ণ -এর কাহিনি অবলম্বনে মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচনা করেন বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক মহাকাব্য- মেঘনাদবধ কাব্য (১৮৬১) । করুণ রসের অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত এ মহাকাব্যের সর্গ সংখ্যা ৯টি , যেখানে তিন দিন দুই রাতের ঘটনা বর্ণিত । বাংলা সাহিত্যের প্রথম বিদ্রোহী কবি মাইকেলের আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ হলো - তিত্তোত্তমাসম্ভব (কাব্য , ১৮৬০), শর্মিষ্ঠা (নাটক, ১৮৫৮) , কৃষ্ণকুমারী (নাটক ,১৮৬১), মায়াকানন (নাটক, ১৮৭৩) , বীরঙ্গনা (কাব্য ১৮৬২) ,ব্রজাঙ্গনা (কাব্য ১৮৬১) । তার বীরাঙ্গনা ও শর্মিষ্ঠা হলো যথাক্রমে বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য এবং সার্থক নাটক।
আমাকে
মোরে
তুমি
ওগো
সমিচীন
সমীচীন
সমীচিন
সমিচিন
নারিকেল
কদমগাছ
আতাগাছ
সুপারীগাছ
শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন
চর্যাপদ
মধুমালতি
নুরনামা
প্রশ্নঃ প্রাচীনতম গ্রন্থ কোনটি?
বর্ণনাঃ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন বা গ্রন্থ হলো চর্যাপদ । ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৯০৭ সালে নেপালের রাজদরবার থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন এবং তার সম্পাদনায় বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে ১৯১৬ সালে তা গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। বডু চণ্ডীদাস রচিত 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন'কাব্য হলো বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের প্রথম কাব্য সংকলন। ১৩ টি খণ্ডে রচিত এ কাব্যের প্রধান চরিত্র হলো - কৃষ্ণ, রাধা, বড়াই। অন্যদিকে মধুমালতি ও নূরনামা গ্রন্থটি রচনা করেন যথাক্রমে মুহম্মদ কবীর ও আবদুল হাকিম।
আপেল মাহমুদ
গোবিন্দ হালদার
আবদুল জব্বার
হাছনরাজা
প্রশ্নঃ ”এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা”--- গানটির রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ ' এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা' - গানটির রচিয়িতা হলেন গোবিন্দ হালদার। গানটির সুরকার ও শিল্পী হলেন যথাক্রমে আপেল মাহমুদ ও রেবেশ সুলতানা। গোবিন্দ হালদার রচিত অন্য একটি বিখ্যাত গান হলো - 'মোরা একটি ফুলকে বাঁচাব বলে যুদ্ধ করি।' এ গানটির সুরকার ও শিল্পী হলেন আপেল মাহমুদ।
কাক
বিহারীলাল চক্রবর্তী
ঘুঘু
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ ”ভোরের পাখি” কাকে বলে?
বর্ণনাঃ বাংলা সাহিত্যে বিহারীলাল চক্রবর্তীকে 'ভোরের পাখি' বলা হয় । বাংলা গীতিকবিতায় অনন্য ভূমিকা রাখায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে এ উপাধি প্রদান করেন। বিহারীলালের কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলো - স্বপ্নদর্শন ,সঙ্গীত শতক, সারদামঙ্গল, বন্ধু বিয়োগ, বঙ্গসুন্দরী,নিসর্গ সন্দর্শন।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ