কাজী নজরুল ইসলাম
শামসুর রাহমান
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
চন্ডীদাস
দেখায়
পড়াচ্ছি
মুচড়ানো
শোনায়
প্রশ্নঃ কোনটি নাম ধাতুর উদাহরণ?
বর্ণনাঃ
নাম শব্দ অথ্যাৎ বিশেষ্য, বিশেষণ, অব্যয় প্রভৃতি শব্দ কখনও কখনও প্রত্যয়যোগে, কখনওবা প্রত্যয় যুক্ত না হয়ে ক্রিয়ারূপে ব্যবহৃত হয়। এ ধরনের ক্রিয়ার মূলকে নাম ধাতু বলে। যেমন- জুতা > জুতানো, বেত > বেতানো, হাত > হাতানো, বাঁকা>বাঁকানো।
শক্রঘ্ন
শকুহ্ন
পরন্তপ
জিঘাংসা
প্রত্যেক
পুকুরে
বড়াই
নিবাস
প্রশ্নঃ কোনটি উপসর্গ নিষ্পন্ন শব্দ?
বর্ণনাঃ
উপসর্গ’ কথাটির মূল অর্থ ‘উপসৃষ্ট’। এর কাজ হলো নতুন শব্দ গঠন করা। উপসর্গের নিজস্ব কোন অর্থ নেই, তবে এগুলো অন্য শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে থাকে। মনে রাখতে হবে, উপসর্গ সব সময় মূল শব্দ বা ধাতুর পূর্বে যুক্ত হয়।
‘তাপ’ (বিশেষ্য পদ) তৎসম পদ। ‘তাপ’ অর্থ উষ্ণতা বা উত্তাপ। এর পূর্বে ‘প্র’ বা ‘অনু’ যুক্ত হয়ে যথাক্রমে প্রতাপ (প্র+তাপ) যার অর্থ পরাক্রান্ত বা বীরত্ব। অনুতাপ (অনু+ তাপ) যার অর্থ অনুশোচনা বা আফসোস ইত্যাদি নতুন শব্দ গঠিত হয়েছে এবং ‘তাপ’ শব্দের অর্থের পরিবর্তন সাধিত হয়েছে। আবার ‘প্র’ বা ‘অনু’ এর নিজস্ব কোন অর্থ নেই বা এগুলো স্বাধীনভাবে কোন বাক্যেও ব্যবহৃত হতে পারে না। তাই ভাষাবিদগণ এরূপ অব্যয়সূচক শব্দ বা শব্দাংশের নাম দিয়েছেন 'উপসর্গ'। যেমন- ‘হার’ একটি শব্দ। এর সাথে উপ, আ, প্র, বি উপসর্গ যুক্ত হয়ে যথাক্রমে উপহার, আহার, প্রহার, বিহার শব্দ গঠিত হয়েছে। এভাবে উপসর্গের সাহায্যে নতুন নতুন শব্দ গঠন করে বাংলা ভাষার শব্দ সম্ভার সমৃদ্ধি লাভ করেছে। অতএব, কতকগুলো অব্যয় নামবাচক বা কৃদান্ত শব্দের পূর্বে যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে এবং অর্থের পরির্বতন সাধন করে, এগুলোকে উপসর্গ বলে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
বদ্ধদেব বসু
বিষ্ণুদে
প্রশ্নঃ বাংলায় টি.এস এলিয়টের কবিতার প্রথম অনুবাদক কে?
বর্ণনাঃ
রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত। এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
শাহরিয়ার কবির
নূরুল মোমেন
শওকত ওসমান
জহির রায়হান
প্রশ্নঃ সূর্যগ্রহণ গল্পটি কে রচনা করেছেন?
বর্ণনাঃ
জহির রায়হানের গল্পসমগ্র:
মালাধর বসু
সমরেশ বসু
মুকুন্দদাস
রাজশেখর বসু
প্রশ্নঃ পরশুরাম কার ছদ্মনাম?
বর্ণনাঃ
রাজশেখর বসু (মার্চ ১৬, ১৮৮০ - এপ্রিল ২৭, ১৯৬০) ছিলেন একজন বিশিষ্ট সাহিত্যিক, অনুবাদক, রসায়নবিদ ও অভিধান প্রণেতা। তিনি পরশুরাম ছদ্মনামে তাঁর ব্যঙ্গকৌতুক ও বিদ্রুপাত্মক গল্পগুলির জন্য সুপ্রসিদ্ধ। প্রথম জীবনে তিনি আচার্য স্যার প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের বেঙ্গল কেমিক্যাল অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্কসে কর্মরত ছিলেন।
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
হেমচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়
নবীনচন্দ্র সেন
যোগীন্দ্রনাথ বসু
প্রশ্নঃ 'বৃত্রসংহার' মহাকাব্যের রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
‘বৃত্রসংহার’ (১৮৭৫-৭৭) হেমচন্দ্র বঙ্গোপাধ্যায় রচিত জনপ্রিয় আখ্যান কাব্য। মহাকাব্য হিসেবে পরিচিত। দুই খন্ডে (১ম খন্ড ১-১১ সর্গ, ২য় খন্ড ১২-১৫ সর্গ) প্রকাশিত হয়। বৃত্রাসুরের স্বর্গজয় ও দধীচির অস্থিনির্মিত বজ্র দ্বারা ইন্দ্রের বৃত্র বধ ও স্বর্গরাজ্য পুনরুদ্ধার এই কাব্রের আখ্যান ভাগ। পৌরাণিক কাহিনির নূতন ব্যাখ্যা ঊনবিংশ শতাব্দীর জীবনজিজ্ঞাসা, অমিত্রাক্ষর ছন্দ্রের ব্যবহার ইত্যাদি। ব্যাপারে মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্যে’র অনুসারী। ঊনবিংশ শতাব্দীতে এই কাব্য অত্যন্ত প্রশংসিত হয়েছিল। বঙ্কিমচন্দ্র ও রবীন্দ্রনাথ এ কাব্যের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।
ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না
আমি আজ আলবত যাব
হাশেম কিংবা কাশেম এর জন্য দায়ী
তিনি সৎ,তাই সকলেই তাকে শ্রদ্ধা করে
আমি চোখে দেখি না
আকাশে চাঁদ দেখি না
ছেলেটা কথা শোনে
আমি রাতে ভাত খাব না
প্রশ্নঃ কোনটি অকর্মক ক্রিয়ার উদাহরণ?
বর্ণনাঃ
ব্যাকরণে, যে ক্রিয়ার কোনো কর্ম থাকে না তাকে অকর্মক ক্রিয়া বলা হয়। এটি একটি সকর্মক বা দ্বিকর্মক ক্রিয়া থেকে পৃথক, যাদের এক বা একাধিক কর্ম থাকে। ক্রিয়ার এই ধর্মকে অকর্মকত্ব বলে। অকর্মক ক্রিয়া সম্বলিত বাক্যে ক্রিয়াকে কাকে বা কী প্রশ্ন করলে উত্তর পাওয়া যায় না।
রুপতত্ত্ব
বাক্যতত্ত্ব
ধ্বনিতত্ত্ব
অর্থতত্ত্ব
প্রশ্নঃ ণত্ব ও ষত্ব বিধান বাংলা ব্যাকরণের কোন অংশের আলোচ্য বিষয়?
বর্ণনাঃ
ব্যাকরণের অংশ |
আলোচ্য বিষয় |
ধ্বনিতত্ত্ব (Phonology) (ধ্বনি সম্পর্কিত বিষয়াদি এখানে আলোচিত হয়। )
|
ধ্বনির উচ্চারণবিধি |
ধ্বনি পরিবর্তন |
|
সন্ধি/ধ্বনিসংযোগ (সন্ধি ধ্বনির মিলন। তাই এটি ধ্বনিতত্ত্বে আলোচিত হয়। ) |
|
ণত্ব ও ষত্ব বিধান |
শ
র
ড়
স
প্রশ্নঃ তাড়নজাত ধ্বনি কোনটি?
বর্ণনাঃ
তাড়নজাত ধ্বনি- ড় ও ঢ় : ‘ড়’ ও ‘ঢ়’ উচ্চারণের সময় জিহবার অগ্রভাগের নিচের দিক বা তলদেশ ওপরের দাঁতের মাথায় বা দন্তমূলে দ্রচত আঘাত করে বা তাড়না করে উচ্চারিত হয়। এজন্য এদেরকে তাড়নজাত ধ্বনি বলে। মূলত ‘ড’ ও ‘র’ দ্রচত উচ্চারণ করলে যে মিলিত রূপ পাওয়া যায় তাই ‘ড়’ এর উচ্চারণ। একইভাবে ‘ঢ়’, ‘ঢ’ ও ‘র’-এর মিলিত উচ্চারণ।
এক বলার দ্বিগুন সময়
এক উচ্চারণে যে সময় লাগে
থামার প্রয়োজন নেই
এক সেকেন্ড
অঙ্ক>আঁক
লাল>নাল
কাচ>কাঁচ
পুথি>পুঁথি
আরবি
তুর্কি
পর্তুগিজ
ফরাসি
প্রশ্নঃ আলকাতরা শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে?
বর্ণনাঃ
মাত্রাবৃত্ত ছন্দ
অক্ষরবৃত্ত ছন্দ
স্বরবৃত্তছন্দ
পয়ার ছন্দ
প্রশ্নঃ যে ছন্দে যুক্তধ্বনি সব সময় একমাত্রা হিসেবে গণনা করা হয় তাকে কি ধরনের ছন্দ বলে?
বর্ণনাঃ
অক্ষরবৃত্ত ছন্দ (মিশ্রকলাবৃত্ত/তানপ্রধান ছন্দ) বাংলা সাহিত্যে প্রচলিত প্রধান তিনটি ছন্দের একটি। অন্য দুটি হলো স্বরবৃত্ত ছন্দ এবং মাত্রাবৃত্ত ছন্দ। অক্ষরবৃত্ত ছন্দে লেখা কবিতাগুলোর মূলপর্ব সাধারণত ৮ বা ১০ হয় । এছাড়া অক্ষর বৃত্ত ছন্দ ৮✝৮, ৮✝৬, ৮✝৪, ৮✝২ হতে পারে।
অসঙ্গতি
বিভাবনা
বিষম
বিরোধাভাস
স্বরসতী
সরস্বতী
সরসত্বী
স্বরসতি
প্রশ্নঃ কোন বানানটি সঠিক?
বর্ণনাঃ
সরস্বতী (সংস্কৃত: सरस्वती) হলেন জ্ঞান, সংগীত, শিল্পকলা, বুদ্ধি ও বিদ্যার হিন্দু দেবী। তিনি সরস্বতী-লক্ষ্মী-পার্বতী এই ত্রিদেবীর অন্যতম। এই ত্রিদেবীর কাজ হল ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিবকে যথাক্রমে জগৎ সৃষ্টি পালন করতে সাহায্য করা। সরস্বতীর প্রথম উল্লেখ পাওয়া যায় ঋগ্বেদে।
অর্ণব
পাথার
সবিতা
পয়োধি
নিপাতনে সিদ্ধ বহুব্রীহি
অলুক বহুব্রীহি
ব্যতিহার বহুব্রীহি
ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি
প্রশ্নঃ 'গলায় গামছা যার ' -এটি কোন ধরনের বহুব্রীহি সমাসের ব্যাসবাক্য?
বর্ণনাঃ
বহুব্রীহি সমাসের পূর্বপদ এবং পরপদ কোনোটিই যদি বিশেষণ না হয়, তবে তাকে ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি বলে। যেমন: আশীতে (দাঁতে) বিষ যার= আশীবিষ, কথা সর্বস্ব যার= কথাসর্বস্ব।
পরপদ কৃদন্ত বিশেষণ হলেও ব্যাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস হয়। যেমন: দুই কান কাটা যার= দু কানকাটা, বোঁটা খসেছে যার= বোঁটাখসা। অনুরূপভাবে- ছা-পোষা, পা-চাটা, পাতা-চাটা, পাতাছেঁড়া, ধামাধরা ইত্যাদি।
যুক্তরাষ্ট্র
জার্মানি
সৌদি আরব
জর্জিয়া
প্রশ্নঃ কোন দেশের পতাকা কখনো অর্ধনমিত করা হয় না?
বর্ণনাঃ বিশ্বের দুটি দেশের জাতীয় পতাকা কখনো অর্ধনমিত হয় না। এ দেশ দুটি হচ্ছে সৌদি আরব ও ইরান। এর কারণ হচ্ছে -সৌদি আরবের জাতীয় পতাকার জমিনের মধ্যে আরবিতে কলেমা তাইয়্যেবা 'লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ ' খচিত আর ইরানের জাতীয় পতাকার সাদা জমিনে খচিত হয়েছে চারটি চন্দ্র ও এর মাঝে খাড়াভাবে একটি তলোয়ার। সব মিলিয়ে এখানে ' আল্লাহ' শব্দটি প্রকাশ করা হয়েছে।
ফিলিস্তিন ও ইসরাইল
ফ্রান্স ও ভিয়েতনাম
যুক্তরাষ্ট্র ও ইংল্যান্ড
মিশর ও ইসরাইল
প্রশ্নঃ জেনেভা চুক্তিতে কোন কোন দেশ স্বাক্ষর করে?
বর্ণনাঃ ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ভিয়েতনাম পুনরায় ফ্রান্সের অধীনে চলে যায়। কিন্তু ভিয়েতনাম ফ্রান্সের সাথে বিক্ষিপ্ত যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে। জেনেভা চুক্তির মাধ্যমে এ যুদ্ধের আপাত সমাপ্তি ঘটে। ফ্রান্স ও ভিয়েতনাম এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করে । চুক্তিটি সম্পাদিত হয় ১৯৫৪ সালে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে।
সংবাদ সংস্থা
দুর্যোগ নিবারণ সংস্থা
প্রযুক্তি সংস্থা
আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থা
প্রশ্নঃ 'রয়টার' কি?
বর্ণনাঃ রয়টার্স হচ্ছে ব্রিটেনের সংবাদ স সংস্থা । এর সদর দপ্তর লন্ডনে। ১৯৫১ সালে পল জুলিয়াস রয়টার্স এ সংবাদ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে ২০০ টি দেশের হাজার হাজার সংবাদপত্রে রয়টার্স সংবাদ সরবরাহ করে। রয়টার্সের সদর দপ্তর থেকে প্রতিদিন প্রায় পাঁচ লক্ষ শব্দ সম্বলিত সংবাদ বিশ্বে ছড়িয়ে দেয়া হয়। রেডিও, টেলিভিশন ও তাদের সংবাদ বুলেটিন তৈরি করতে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রয়টার্সের সাহায্য নেয়। বর্তমানে সংবাদ সরবরাহের ক্ষেত্রে রয়টার্স অত্যাধুনিক যোগাযোগ মাধ্যমকে কাজে লাগাচ্ছে।
অমর্ত্য সেন
বার্নাড কেরিক
রবিন ওয়াবেন
বিল ক্লিনটন
ভারত
যুক্তরাষ্ট্র
শ্রীলংকা
জাপান
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ