harmful
harmless
innocent
conspiucous
পারলৌকিক
পার্শ্বিক
র্স্গীয়
পারত্রিক
হস্ত
চেয়ার
আনারস
টেবিল
সমস্যমান পদ
ব্যাসবাক্য
সমস্তপদ
উভয় পদ
প্রশ্নঃ সমাসনিষ্পন্ন পদটিকে কী বলে?
বর্ণনাঃ সমস্তপদ বা সমাসবদ্ধ পদ — পূর্বপদ ও পরপদ বা উত্তরপদের মিলনে যে নতুন পদ সৃষ্টি হয় তাকে বলে সমস্তপদ । রাজার পুত্র = রাজপুত্র —এই সমাসটিতে 'রাজার পুত্র' —হল ব্যাস বাক্য, 'রাজপুত্র' —হল সমস্তপদ, 'রাজার' এবং 'পুত্র' —হল সমস্যমান পদ ।
তৎসম+ফারসি
তদ্ভব+ ফারসি
পর্তগিজ+ আরবি
কোনটিই নয়
প্রশ্নঃ ’শাক -সবজি ’শব্দটি নিচের কোন দুইয়ের মিলন ?
বর্ণনাঃ >>বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত মিশ্র কিছু শব্দ--- আইনজীবী=(ফারসি+তৎসম) খ্রিস্টাব্দ=(ইংরেজি+তৎসম) বেটাইম=(ফারসি+ইংরেজি) ডাক্তারখানা=(ইংরেজি+ফারসি) পকেটমার=(ইংরেজি+বাংলা) হাটবাজার=(বাংলা+ফারসি) কালিকলম=(বাংলা+আরবি) হেডমৌলভী=(ইংরেজি+ফারসি) মাস্টারমশাই=(ইংরেজি+তদ্ভব) হেডপণ্ডিত=(ইংরেজি+তৎসম)
ছি! ছি! কি করছ
নরম নরম হাত
উড়ু উড়ু মন
পাকা পাকা আম
স্রৎ+√ ধা+আ
শ্রৎ+√ ধা+অ+আ
শ্র+√ ধা+আ
শ্রু+√ ধা+আ
প্রশ্নঃ ’শ্রদ্ধা’ শব্দের ঠিক প্রকৃতি প্রত্যয় কোনটি?
বর্ণনাঃ প্রকৃতি : শব্দমূল বা শব্দের যে অংশকে আর ভাঙা যায় না, তাকে প্রকৃতি বলে। প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি মৌলিক শব্দ তথা প্রত্যয় যুক্ত প্রতিটি প্রাতিপদিক ও ধাতুই একেকটি প্রকৃতি। কিন্তু মৌলিক শব্দকে প্রকৃতি বলা যায় না। যখনই সেই শব্দের সঙ্গে বা অতিরিক্ত শব্দাংশ বা প্রত্যয় যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তখনই কেবল নতুন সৃষ্ট শব্দটির মূল শব্দটিকে প্রকৃতি বলা যায়। অর্থাৎ, প্রত্যয় সাধিত শব্দের মূলশব্দকে বলা হয় প্রকৃতি। কিন্তু শব্দটি থেকে প্রত্যয় সরিয়ে ফেললে, মূলশব্দটিকে তখন আর প্রকৃতি বলা যাবে না। যেমন- লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলোর মূলশব্দ যথাক্রমে লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত। এখানে, লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলো প্রত্যয়সাধিত (মূলশব্দের সঙ্গে অতিরিক্ত শব্দাংশ বা প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে। ) আর এই শব্দগুলোর মূলশব্দ লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত। অর্থাৎ লাজ, বড়, ঘর, পড়, নাচ, জিত- এগুলো লাজুক, বড়াই, ঘরামি, পড়ুয়া, নাচুনে, জিতা শব্দগুলোর প্রকৃতি। কিন্তু আলাদাভাবে উল্লেখ করলে এগুলো আর প্রকৃতি নয়, এগুলো তখন স্রেফ কতোগুলো মৌলিক শব্দ। প্রত্যয় : মূলশব্দ বা মৌলিক শব্দের সঙ্গে যে অতিরিক্ত শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন নামপদ গঠন করে, তাকে প্রত্যয় বলে। অর্থাৎ, প্রাতিপদিক ও ধাতুর সঙ্গে যেই শব্দাংশ যুক্ত হয়ে নতুন শব্দ গঠন করে, তাদেরকেই প্রত্যয় বলে। উপরের উদাহরণে, লাজুক শব্দের প্রকৃতি ‘লাজ’-এর সঙ্গে প্রত্যয় ‘উক’ যুক্ত হয়ে গঠিত হয়েছে ‘লাজুক’ শব্দটি।
কাহ্নপা
মবরপা
ঢেন্ডপা
লুইপা
প্রশ্নঃ চর্যাপদের আদি কবি কে?
বর্ণনাঃ
চর্যাপদ এর রচয়িতা হরপ্রসাদ শাস্ত্রী বলেছেন চর্যাপদের আদি কবি লুইপা।
ব্স্তান-'গ্যুর গ্রন্থে লুই পাকে শ্রীভগবদ অভিসময়, বজ্রসত্ত্ব সাধনা, তত্ত্বস্বভাব দোহাকোষ গীতিকা দৃষ্টি নাম, শ্রীচক্রসম্বর অভিসময় টীকা এবং বুদ্ধদয়া গ্রন্থের রচয়িতা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। তিনি অতীশ দীপঙ্করের সাথে অভিসময় বিভঙ্গ রচনা করেছিলেন। চর্যাপদের প্রথম এবং ঊনত্রিশতম পদ লুই পার রচনা।
নারীর মূল্য
রায়াতের কথা
বীরবলের হালখাতা
তের নুন লওড়ী
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে চলিত ভাষায় রচিত প্রথম গ্রন্থ?
বর্ণনাঃ প্রমথ চৌধুরী কিছুদিন কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা করেন । কিছুকাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে পড়ান । তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন। এছাড়াও তিনি মাসিক সবুজপত্র ও বিশ্বভারতী সম্পাদনা করেন। রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের(১৮৪২-১৯২৩) কন্যা ইন্দিরা দেবীর (১৮৭৩-১৯৬০) সহিত তাহার বিবাহ হয়। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাই। লেখক আশুতোষ চৌধুরী(১৮৮৮-১৯৪৪) সম্পর্কে প্রমথ চৌধুরীর অগ্রজ। রবীন্দ্রনাথের ভগিনী প্রতিভা দেবীর সহিত আশুতোষ চৌধুরী বিবাহ হয়। তার সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তার সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তার প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তারই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় সনেট এর প্রবর্তক। [১] রচনাসমগ্র প্রবন্ধ গ্রন্থ তেল-নুন-লকড়ী (১৯০৬) বীরবলের হালখাতা (১৯১৬) নানাকথা (১৯১৯) আমাদের শিক্ষা (১৯২০) রায়তের কথা (১৯১৯) নানাচর্চা (১৯৩২) প্রবন্ধ সংগ্রহ(১৯৫২ ১ম খণ্ড ও ১৯৫৩ ২য় খণ্ড)[২]
দেমি
বিদেশি
তদ্ভব
অর্ধ-তৎসম
চামার
ধারালো
মোড়ক
পোষ্টাই
প্রশ্নঃ বাংলা কৃৎ-প্রত্যয় সাধত শব্দ কোনটি?
বর্ণনাঃ কৃৎ প্রত্যয় : ক্রিয়া প্রকৃতির সঙ্গে যেই প্রত্যয় যুক্ত হয়, তাকে কৃৎ প্রত্যয় বলে। যেমন, উপরের উদাহরণে, ‘√পড়’-এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া ‘উয়া’, ‘√নাচ’-এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া ‘উনে’ এবং ‘√জিত’-এর সঙ্গে যুক্ত হওয়া ‘আ’ কৃৎ প্রত্যয়।
লক্ষনীয়
উপলক্ষ্য
সৌন্দর্যতা
সবুদ্ধিমান
সুকেশী
সুকেশা
সুকেশীনী
সুকেশিনী
বীকেন্দ্রিকরণ
বিকেন্দ্রীকরণ
বিকেন্দ্রিকরণ
বিকেন্দ্রীকরন
শাবল
বালতি
মোড়ক
চিঠি
বাক্+পর=বাগদান
সম+সার=সংসার
পর্+পর=পরস্পর
সম্+সার=সংসার
প্রশ্নঃ কোন সন্ধিটি নিপাতনে সিদ্ধ?
বর্ণনাঃ
যেসব স্বরসন্ধি নিয়ম মানে না, নিয়ম ভেঙে সন্ধি হয় তাদের নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি বলে। যেমন, ‘কুল+অটা’ সন্ধি করে হওয়ার কথা ‘কুলাটা’ (অ+অ = আ)। কিন্তু সন্ধি হওয়ার পর তা হয়ে গেছে ‘কুলটা’। তাই এটা নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি। যেমন-
পর+পর = পরস্পর
কুল+অটা = কুলটা (কুলাটা নয়)
প্র+ঊঢ় = প্রৌঢ় (প্রোঢ় নয়)
গো+অক্ষ = গবাক্ষ (গবক্ষ নয়)
প্রমথ চেীধুরী
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
প্যারীচাঁদ মিত্র
সমরেশ মজুমদার
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির রীতির প্রবর্তক কে?
বর্ণনাঃ
প্রমথ চৌধুরী বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তার পৈতৃক নিবাস ছিল বর্তমান বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিপুর গ্রামে। তিনি বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক; এছাড়া বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন। সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিতরীতি প্রবর্তন করেন।
মনঃকষ্ট=মনঃকষ্ট
প্রাতঃকাল=প্রতঃকাল
মনঃকামনা=মনঃকামনা
অন্তঃকরণ=অন্তঃকরণ
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
কর্মধারয়
দ্বন্দ্ব
কবি
ছান্দুনক
ছন্দবেত্তা
ছন্দদাতা
24
12
18
36
প্রশ্নঃ By selling 32 guavas for Tk. 30 at the rate of Tk. 1.066 per guava a man loss 25% . How many guavas should be sold for tk. 18 to gain 20% of profit in the transaction?
বর্ণনাঃ
৩২ টা পেয়ারা র মূল্য ৩০ টাকা হলে ১টা পেয়ারার মূল্য .৯৪ টাকা।
২৫% লস মানে, ৭৫ টাকা বিক্রয়মূল্য হলে ক্রয়মুল্য ১০০
০.৯৪ টাকায় ক্রয়মূলয় ১.২৫ টাকা
আবার, ২০% লাভ মানে, ক্রয়মূল্য ১০০ টাকা হলে বিক্রয়মূল্য ১২০
ক্রয়মুল্য ১.২৫ টাকা হলে বিক্র্যমূল্য (১২০*১.২৫)/১০০=১.৫ টাকা
তাই ১৮ টাকায় পেয়ারা বিক্রি করবে (১৮/১.৫)= ১২ টা পেয়ারা
Tk.200
Tk.216
Tk.250
Tk.376
3
5
7
11
প্রশ্নঃ The average of the three numbers x, y, and z is 45. x greater than the average of y and z by 9. The average of y and z is grater than y by 2. Then the difference of x and z is:
বর্ণনাঃ
According to the question
x+y+z3=45
x + y + z = 135 ..........(i)
x=y+z2+92x - y - z = 18 .......(ii)
z = 44
Required difference = 51 - 44 = 7
40
56
38
52
প্রশ্নঃ The ratio of two numbers is 7:4, if 8 is added to both the number ration becomes 13:8 what is the smaller number?
বর্ণনাঃ
Let's 7x and 4x be two number.
Now, 7x+8:4x+8=13:8
Or, 52x+104=56x+64
Or, 56x-52x=104-64
Or, 4x = 40
Or, x=10
So small number is 4x=4×10=40
Or, x
2 hrs
4 hrs
6 hrs
9 hrs
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন ব্যাখ্যা পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ