শূন্যপুরাণ
নিরঞ্জনের রুষ্মা
চর্যাপদ
ডাক ও খনার বচন
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন-
বর্ণনাঃ
চর্যাপদ বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের আদি নিদর্শন। ১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপাল রাজদরবারের গ্রন্থাগার থেকে এর পুথি আবিষ্কার করেন। তাঁরই সম্পাদনায় ৪৭টি পদবিশিষ্ট পুথিখানি হাজার বছরের পুরাণ বাঙ্গালা ভাষায় বৌদ্ধগান ও দোহা (১৯১৬) নামে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ কর্তৃক প্রকাশিত হয়।
১০ নং পদ
১৬ নং পদ
১৮ নং পদ
২৩ নং পদ
প্রশ্নঃ চর্যাপদে কোন পদটি খণ্ডিত আকারে পাওয়া গেছে?
বর্ণনাঃ
চর্যার পুঁথিতে সর্বাধিক সংখ্যক পদের রচয়িতা কাহ্ন বা কাহ্নপাদ। তিনি কৃষ্ণাচার্য, কৃষ্ণপাদ ও কৃষ্ণবজ্র নামেও পরিচিত। তাঁর রচিত পদের সংখ্যা ১৩টি। পুঁথিতে তাঁর মোট ১২টি পদ (পদ – ৭, ৯, ১০, ১১, ১২, ১৩, ১৮, ১৯, ৩৬, ৪০, ৪২ ও ৪৫) পাওয়া যায়। তাঁর রচিত ২৪ নম্বর পদটি পাওয়া যায়নি।
বৃন্দাবন দাস
লোচন দাস
জয়ানন্দ
পরাগল খাঁ
প্রশ্নঃ চৈতন্যদেবের জীবনভিত্তিক প্রথম কাহিনী কাব্য কে রচনা করেন?
বর্ণনাঃ
”সই কি শুনাইল শ্যাম নাম" পদটির রচয়িতা কে = চণ্ডীদাস। ○ বাংলা ভাষায় বৈষ্ণবপদাবলীর আদি রচয়িতা কে = চণ্ডীদাস। ○ বৈষ্ণবপদাবলীর আদি কবি কে = বিদ্যাপতি। ○ "সুখের লাগিয়া এই ঘর বাঁধিনু অনেক পুড়িয়া গেল" এই পদটি র রচয়িতা কে = চণ্ডীদাস। ○ চৈতন্যদেবের জীবনভিত্তিক প্রথম কাহিনী কাব্য রচনা করেন = বৃন্দাবন দাস।
বিজয়নগর
উজানীনগর
সিংহল
আরাকান
প্রশ্নঃ ধনপতি সওদাগর কোন নগরের অধিবাসী ছিলেন?
বর্ণনাঃ
উজানী একটি প্রাচীন গ্রাম। এ গ্রামের নাম পাওয়া যায় মধ্যযুগের মনসামঙ্গল কাব্যে ‘উজানী নগর’ হিসেবে। শোনা যায়, বেহুলা লখিন্দরের লোহার তৈরি বাসরঘর এ গ্রামে ছিলো। যা মাটির নিচে দেবে গেছে। বেহুলার শীল নোড়ার কথিত অংশবিশেষ এখনো এ গ্রামে রয়ে গেছে। লোকজন এখনো এগুলো দেখতে আসে।
প্রেম বিষয়ক
হিন্দু মুসলিম সম্পর্ক বিষয়ক
ইসলামী চেতনা সম্পৃক্ত
নবী রাসূল সম্পর্কিত
প্রশ্নঃ পুঁথি সাহিত্য বলতে বুঝি-
বর্ণনাঃ
জসিম উদ্দিন এর বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত কাব্যগ্রন্থ = নকশি কাঁথার মাঠ। ○ পুঁথি সাহিত্য বলতে বুঝায় = ইসলামী চেতনাসম্পৃক্ত। ○ পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম লেখক = সৈয়দ হামজা। ○ দোভাষী পুঁথি বলতে বুঝায় = মিশ্রিত ভাষায় রচিত পুঁথি । ○ দোভাষী পুঁথি সাহিত্যের প্রথম ও স্বার্থক কবি কে = ফকির গরীবুল্লাহ ।
প্যারিচাঁদ মিত্র
কালীপ্রসন্ন সিংহ
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
প্রশ্নঃ কাকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়?
বর্ণনাঃ
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর (২৬ সেপ্টেম্বর ১৮২০ – ২৯ জুলাই ১৮৯১) উনবিংশ শতকের একজন বিশিষ্ট বাঙালি শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক ও গদ্যকার। তার প্রকৃত নাম ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। সংস্কৃত ভাষা ও সাহিত্যে অগাধ পাণ্ডিত্যের জন্য প্রথম জীবনেই তিনি বিদ্যাসাগর উপাধি লাভ করেন। সংস্কৃত ছাড়াও বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় বিশেষ বুৎপত্তি ছিল তার। তিনিই প্রথম বাংলা লিপি সংস্কার করে তাকে যুক্তিবহ ও অপরবোধ্য করে তোলেন। বাংলা গদ্যের প্রথম সার্থক রূপকার তিনিই। তাকে বাংলা গদ্যের প্রথম শিল্পী বলে অভিহিত করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। তিনি রচনা করেছেন জনপ্রিয় শিশুপাঠ্য বর্ণপরিচয় সহ, একাধিক পাঠ্যপুস্তক, সংস্কৃত ব্যাকরণ গ্রন্থ। সংস্কৃত, হিন্দি ও ইংরেজি থেকে বাংলায় অনুবাদ সাহিত্য ও জ্ঞানবিজ্ঞান সংক্রান্ত বহু রচনা
তিব্বত, নেপাল
ভূটান, সিকিম
কাশী, বেনারস
বোম্বে, জয়পুর
প্রশ্নঃ হরপ্রসাদ শাস্ত্রী পুঁথি সাহিত্য সংগ্রহের জন্য গিয়েছেন-
বর্ণনাঃ
মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী (৬ ডিসেম্বর, ১৮৫৩ – ১৭ নভেম্বর, ১৯৩১) ছিলেন বিখ্যাত বাঙালি ভারততত্ত্ববিদ, সংস্কৃত বিশারদ, সংরক্ষণবিদ ও বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস রচয়িতা। তার আসল নাম ছিল হরপ্রসাদ ভট্টাচার্য। তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন চর্যাপদের আবিষ্কর্তা। তিনি সন্ধ্যাকর নন্দী রচিত রামচরিতম্ বা রামচরিতমানস পুঁথির সংগ্রাহক।
১৮০০ খ্রিঃ
১৮১৮ খ্রিঃ
১৮৩৫ খ্রিঃ
১৮৫০ খ্রিঃ
প্রশ্নঃ "সমাচার দর্পণ" পত্রিকার প্রকাশকাল-
বর্ণনাঃ
সমাচার দর্পণ হল প্রথম বাংলা সংবাদপত্র। পত্রিকাটি ছিল সাপ্তাহিক। ১৮১৮ খ্রীষ্টাব্দের ২৩ মে তারিখে এটি প্রথম প্রকাশিত হয়। সম্পাদক ছিলেন জন ক্লার্ক মার্শম্যান। কিন্তু তিনি ছিলেন নামেমাত্র সম্পাদক । বাঙালি পণ্ডিতরাই আসলে সমাচারদর্পণ সম্পাদনা করতেন। পত্রিকাটি ধর্মীয় বির্তকে না জড়িয়ে খ্রিস্টান মতবাদের প্রতি পক্ষপাত দেখাত।
মিহির
হাফেজ
সুধাকর
কোহিনুর
প্রশ্নঃ শেখ আবদুর রহিম কর্তৃক প্রকাশিত নয় এমন পত্রিকার নাম-
বর্ণনাঃ
কোহিনূর ছিল ব্রিটিশ ভারতের একটি বাংলা মাসিক পত্রিকা। ১৮৯৮ সালের জুলাই মাসে (আষাঢ় ১৩০৫ বঙ্গাব্দ) কুষ্টিয়া থেকে প্রথম কোহিনূর পত্রিকা প্রকাশ হয়। তবে এরপর ফরিদপুরের পাংশা ও পরে কলকাতা থেকে পত্রিকা প্রকাশিত হত। এয়াকুব আলী চৌধুরীর বড় ভাই মোহাম্মদ রওশন আলী চৌধুরী ছিলেন পত্রিকার সম্পাদক।
মোজাম্মেল হক
সৈয়দ এমদাদ আলী
শেখ ফজলুল করিম
মোঃ নাসিরউদ্দীন
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ "সাহিত্য সম্রাট" কার উপাধি?
বর্ণনাঃ
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (২৭ জুন ১৮৩৮ - ৮ এপ্রিল ১৮৯৪) ছিলেন উনিশ শতকের বিশিষ্ট বাঙালি ঔপন্যাসিক। বাংলা গদ্য ও উপন্যাসের বিকাশে তার অসীম অবদানের জন্যে তিনি বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অমরত্ব লাভ করেছেন। তাকে সাধারণত প্রথম আধুনিক বাংলা ঔপন্যাসিক হিসেবে গণ্য করা হয়। তবে গীতার ব্যাখ্যাদাতা হিসাবে, সাহিত্য সমালোচক হিসাবেও তিনি বিশেষ খ্যাতিমান। তিনি জীবিকাসূত্রে ব্রিটিশ রাজের কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি বাংলা ভাষার আদি সাহিত্যপত্র বঙ্গদর্শনের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক ছিলেন। তিনি ছদ্মনাম হিসেবে কমলাকান্ত নামটি বেছে নিয়েছিলেন। তাকে বাংলা সাহিত্যের সাহিত্য সম্রাট বলা হয়। ]
বঙ্কিমচন্দ্র রচিত আনন্দমঠ (১৮৮২) উপন্যাসের কবিতা বন্দে মাতরম ১৯৩৭ সালে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কর্তৃক ভারতের জাতীয় স্তোত্র হিসেবে স্বীকৃতি পায়।
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
মধুসূদন দত্ত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
প্রশ্নঃ বাংলা কাব্যসাহিত্যে আধুনিকতার জনক কে?
বর্ণনাঃ
বাংলা কাব্য সাহিত্যে আধুনিকতার জনক : মাইকেল মধুসূদন দত্ত।
'
বাংলা সাহিত্যে 'ক্লাসিক কবি' : সুধীন্দ্রনাথ দত্ত।
বাংলা সাহিত্যে 'ভোরের পাখী' বলা হয় : বিহারীলাল চক্রবর্তী।
নিমতা গ্রাম
দেবানন্দপুর গ্রাম
গোধিয়া গ্রাম
করিমগঞ্জ
প্রশ্নঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জন্মস্থান কোথায়?
বর্ণনাঃ
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৮৭৬ খ্রিষ্টাব্দের ১৫ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ ভারতের প্রেসিডেন্সি বিভাগের হুগলি জেলার দেবানন্দপুর গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মতিলাল চট্টোপাধ্যায় ও মাতার নাম ভুবনমোহিনী দেবী। পাঁচ ভাই আর বোনের মধ্যে শরৎচন্দ্র ছিলেন দ্বিতীয়। তার দিদি অনিলা দেবী ছাড়াও প্রভাসচন্দ্র ও প্রকাশচন্দ্র নামে তার দুই ভাই ও সুশীলা দেবী নামে তার এক বোন ছিল। শরৎচন্দ্রের ডাকনাম ছিল ন্যাঁড়া। দারিদ্র্যের কারণে মতিলাল স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে ভাগলপুরে শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন বলে শরৎচন্দ্রের শৈশবের অধিকাংশ সময় এই শহরেই কেটেছিল।
ইরান
ইরাক
জর্ডান
তুরান
ইংরেজি শিক্ষা
দেশে বিদেশে ঘুরে বেড়ানো
সহশিক্ষা
স্বদেশপ্রেম ও মানবতাবাদ
প্রশ্নঃ আধুনিকতার লক্ষণ কি?
বর্ণনাঃ
মাহবুবুল আলমের ভাষায় মাইকেল মধুসূদন দত্ত বাংলা কাব্য সাহিত্যে আধুনিক যুগের প্রবর্তক। কারণ, মধ্যযুগের কাব্যে দেবদেবীর মহাত্মসূচক কাহিনীর বৈশিষ্ট্য অতিক্রম করে বাংলার কাব্যধারায় মানবতাবোধ সৃষ্টিপূর্বক আধুনিকতার লক্ষণ ফুটানোতেই মাইকেল মধুসূদন দত্তের অতুলনীয় কীর্তি প্রকাশিত। তিনি তার সাহিত্য সৃষ্টিতে বিষয় নির্বাচন ও প্রকাশভঙ্গিতে, ভাবে ও ভাষায়, অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক বৈশিষ্ট্যে এমন একটি আশ্চর্য শিল্পকূলতা ফুটিয়ে তুলেছেন যাকে বাংলা সাহিত্যের অঙ্গনে সম্পূর্ণ অভিনব বলে চিহ্নিত করা যায়।
হুতোম প্যাঁচার নকসা
দুর্গেশনন্দিনী
আলালের ঘরের দুলাল
গোরা
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম উপন্যাসের নাম কি?
বর্ণনাঃ
আলালের ঘরের দুলাল বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সফল উপন্যাস। প্যারীচাঁদ মিত্র ওরফে টেকচাঁদ ঠাকুর (১৮১৪-১৮৮৩) ১৮৫৭ সালে এটি রচনা করেন। কলকাতার সমকালীন সমাজ এর প্রধান বিষয়বস্তু। উচ্চবিত্ত ঘরের আদুরে সন্তান মতিলালের উচ্ছৃঙ্খল জীবনাচার এতে বর্ণিত হয়েছে। 'ঠকচাচা' এর অন্য একটি প্রধান চরিত্র।
দৃশ্যকাব্য
কাব্যনাট্য
গীতিনাট্য
নৃত্যনাট্য
প্রশ্নঃ নাটক কি?
বর্ণনাঃ
নাটক (English: Drama) = সাহিত্যের একটি বিশেষ ধরণ। সাধারণত একটি লিখিত পাণ্ডুলিপি অনুসরণ করে অভিনয় করে নাটক পরিবেশিত হয়ে থাকে। নাটকে স্থান, সময় ও পরিবেশের বর্ণনা ছাড়াও সংলাপ লেখা থাকে।
ত্রিমাত্রিক আয়তনে দর্শকদের সামনে অভিনেতা-অভিনেত্রীদের মাধ্যমে সমাজের কিছু ঘটনা বা কোন একটা ঘটনাকে কেন্দ্র করে যে যোগাযোগ মাধ্যম সৃষ্টি করা হয়, তাকে নাটক বলে ।
অগ্নিবীণা
ছায়ানট
মালঞ্চ
বুলবুল
প্রশ্নঃ কাজী নজরুলের "মহররম" কবিতাটি কোন কাব্যের অন্তর্গত?
বর্ণনাঃ
অগ্নিবীণা বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের অন্যতম জনপ্রিয় বাঙালি কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ। এটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে (অক্টোবর, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দ) প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে মোট বারোটি কবিতা আছে। কবিতাগুলি হচ্ছে - ‘প্রলয়োল্লাস (কবিতা)’, ‘বিদ্রোহী’, ‘রক্তাম্বর-ধারিণী মা’, ‘আগমণী’, ‘ধূমকেতু’, কামাল পাশা’, ‘আনোয়ার ‘রণভেরী’, ‘শাত-ইল-আরব’, খেয়াপারের তরণী’, কোরবানী’ ও মোহররম’।
মধ্যযুগের বাংলা গীতিকবিতা
পূর্ববঙ্গ গীতিকা
নাথ গীতিকা
ময়মনসিংহ গীতিকা
প্রশ্নঃ "দেওয়ানা মদিনা" কোন কাব্যের অন্তুর্গত?
বর্ণনাঃ
ময়মনসিংহ গীতিকার উল্লেখযোগ্য পালা:
স্যার আশুতোষ মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের আনুকূল্যে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক ড.দীনেশ চন্দ্র সেন মৈমনসিংহ গাথা সংগ্রাহক হিসেবে চন্দ্র কুমার দে মহাশয়ের কাছ থেকে নিম্নের পালাগুলো সংগ্রহ করেন।
ছড়া, গান, ধাঁধা, প্রবাদ-প্রবচন
কবিতা, গান
উপন্যাস, নাটক
প্রাচীন চিত্রকলা
প্রশ্নঃ লোকসাহিত্য বলতে কি বোঝায়?
বর্ণনাঃ
লোকসাহিত্য লোকসংস্কৃতির একটি জীবন্ত ধারা; এর মধ্য দিয়ে জাতির আত্মার স্পন্দন শোনা যায়। তাই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর একে ‘জনপদের হৃদয়-কলরব’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। লোকসাহিত্যকে প্রধানত লোকসঙ্গীত, গীতিকা, লোককাহিনী, লোকনাট্য, ছড়া, মন্ত্র, ধাঁধা ও প্রবাদ এই আটটি শাখায় ভাগ করা যায়।
নবীনচন্দ্র সেন
অক্ষয় কুমার বড়াল
ইসমাইল হোসেন সিরাজী
শামসুদ্দিন আবুল কালাম
রক্তাক্ত প্রান্তর
সুবচন নির্বাসনে
এখন দুঃসময়
সমতট
মহুয়া
মলুয়া
দেওয়ানা মদিনা
কাজল রেখা
প্রশ্নঃ "নদেরচাঁদ" কোন গীতিকার নায়ক?
বর্ণনাঃ
মহুয়ার পালার রচয়িতা দ্বিজ কানাই। । রসের দিক থেকে রোমান্টিক ট্র্যাজেডি ঘরানার কাব্য মহুয়া পালার সংগ্রাহক দীনেশচন্দ্র সেন। এর চরিত্রগুলো হলো- নদের চাঁদ, মহুয়া, হুমরা বেদে। এর রচনাকাল ধরা হয় ১৬৫০ সাল। এই পালায় মোট ৭৮৯টি ছত্র আছে। দীনেশচন্দ্র সেন মহুয়া পালাকে ২৪টি অধ্যায়ে বিভক্ত করেন।
আরবি
বাংলা
ফার্সি
তুর্কি
প্রশ্নঃ "বাবুর্চি" কোন ভাষার শব্দ?
বর্ণনাঃ
তুর্কি শব্দ মনে রাখার কৌশলঃ বিবি বেগম কোর্মা খায় বাহাদুর দেশচালায়। দারোগা বাবু তাকিয়ে দেখে গালিচায়কুলির লাশ। চাকু হাতে বাবুর্চি তাইদেখে হতবাক। সুলতান মাহমুদ বন্দুকনিয়ে দৌড়ে পালায় । শব্দ. *** বাবা, দারোগা, কুলি, লাশ, চাকু, বাবুর্চি , সুলতান, বন্দুক , বারুদ , চাকর, মুচলেখা ।
কাজী নজরুল ইসলাম
ইব্রাহীম খাঁ
গোলাম মোস্তফা
মোজাম্মেল হক
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ