User Profile Photo
লগইন
  •   হোম
  •   স্যাট অনলাইন গাইড
  •   পুরাতন ভার্সন
  •   জিজ্ঞাসা করুন
  •   অনলাইন মডেল টেস্ট

  •   বিষয়ভিত্তিক জব সমাধান
  •   প্রতিষ্ঠানভিত্তিক জব সমাধান
  •   সালভিত্তিক জব সমাধান
  •   ব্যাখ্যাবিহীন প্রশ্ন

  •   প্রশ্ন পত্র জমা দিন   জব সাজেশান্স এবং টিপ্স   জব নোটিশ   পয়েন্টস   ফিডব্যাক   আপনার জিজ্ঞাসা

  • বিষয়ভিত্তিক
    English গণিত সাধারণ জ্ঞান সাধারণ বিজ্ঞান তথ্য প্রযুক্তি বাংলা সব
  • প্রতিষ্ঠানভিত্তিক
    বিসিএস প্রিলি. প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক শিক্ষক নিবন্ধন শিক্ষা অফিসার পিএসসি ও অন্যান্য সহকারী জজ বাংলাদেশ ব্যাংক সব
  • সালভিত্তিক
    ২০২০ ২০১৯ ২০১৮ ২০১৭ ২০১৬ সব
  • মডেল টেস্ট
    অনলাইন মডেল টেস্ট কাস্টম মডেল টেস্ট প্রশ্নপত্র জেনারেট করুন
  • অন্যান্য
    প্রশ্নপত্র জমা দিন প্রশ্নপত্র জেনারেট করুন জব সাজেশান্স এবং টিপ্স ফিডব্যাক নোটিশ পয়েন্টস
  • লগ ইন
×

প্রশ্ন খুঁজুন

66052 প্রশ্নের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা যাচাই করুন।

...
User Profile Photo
লগ ইন
  •   হোম
  •   স্যাট অনলাইন গাইড
  •   পুরাতন ভার্সন
  •   জিজ্ঞাসা করুন
  •   অনলাইন মডেল টেস্ট

  •   বিষয় ভিত্তিক জব সমাধান
  •   প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক জব সমাধান
  •   সাল ভিত্তিক জব সমাধান
  •   ব্যাখ্যাবিহীন প্রশ্ন

  •   প্রশ্নপত্র জমা দিন

      জব সাজেশন এবং টিপ্স

      জব নোটিশ

      পয়েন্টস

      ফিডব্যাক

      আপনার জিজ্ঞাসা


  1. সব
  2. বাংলা
  3. বাংলা সাহিত্য
  4. মধ্যযুগ
  5. মৌলিক সাহিত্য
  6. মঙ্গল কাব্য

মঙ্গল কাব্য

মঙ্গলকাব্য

মঙ্গলকাব্য রচনার মূল কারণ স্বপ্রদেবী কর্তৃক আদেশ লাভ। বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগে বিশেষ এক শ্রেণির ধর্মবিষয়ক আখ্যান কাব্য হলো “মঙ্গলকাব্য ৷ “মঙ্গল' শব্দটির আভিধানিক অর্থ “কল্যাণ' । যে কাব্য দেবতার আরাধনা, মাহাত্ম্-কীর্তন করা হয়; যে কাব্য শ্রবণেও মঙ্গল হয় এবং বিপরীতটিতে হয় অমঙ্গল; যে কাব্য মঙ্গলাধার, এমন কি, যে কাব্য ঘরে রাখলেও মঙ্গল হয়-তাকেই বলা হয় “মঙগলকাব্য' ৷ বাংলা সাহিত্যের নানা শ্রেণির কাব্যে মঙ্গল কথাটির প্রয়োগ থাকলেও কেবল বাংলা লৌকিক দেবতাদের নিয়ে রচিত কাব্যই মঙ্গলকাব্য নামে অভিহিত হয় । মঙ্গলকাব্যে সাধারণত মনসা ও চণ্ডী এই দুই দেবতার প্রাধান্য বেশি। এসর মঙ্গলকাব্যস্তলোতে বন্দনা, গ্রন্থ রচনার কারণ বর্ণনা, দেবখণ্ড, নরখণ্ড বা মূল কাহিনী বর্ণনা - মোটামুটি এই চার অংশ থাকতো । এছাড়া বারমাসী, চৌতিশা ও কবির পরিচয়ও উল্লেখ থাকতো । উল্লেখযোগ্য মঙ্গলকাব্য হলো- মনসামঙ্গল, ধর্মমঙ্গল, চণ্ডীমঙ্গল ও অন্নদামঙ্গল প্রভৃতি । 'চৈতন্যমঙ্গল”, “গোবিন্দমঙ্গল' প্রভৃতি কাব্যের সঙ্গে মঙ্গল নাম থাকলেও এদের সাথে মঙ্গলকাব্যের কোনো যোগসূত্র নেই । এগুলো বৈষ্ণব সাহিত্যের অংশ । বিহারীলাল চক্রবতী রচিত “সারদামঙ্গল' মঙ্গলকাব্য নয়, এটি একটি আধুনিক যুগের কাব্য । মঙ্গলকাব্যগুলোকে শ্রেণিগত দিক থেকে দু'ভাগে ভাগ করা যায় –

ক) পৌরাণিক শ্রেণি : গৌরীমঙ্গল, ভবানীমঙ্গল, দুর্গামঙ্গল, অন্নদামঙ্গল, কমলামঙ্গল, গঙ্গামঙ্গল, চন্ডিকামঙ্গল প্রভৃতি ।

খ) লৌকিক শ্রেণি : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল, মনসামঙ্গল, চণ্তীমঙ্গল, শীতলামঙ্গল, রায়মঙ্গল, কালিকামঙ্গল

(বা বিদ্যাসুন্দর), ষষ্ঠীমঙ্গল, সার্দামঙ্গল, সূর্যমঙ্গল প্রভৃতি ।

মনসামঙ্গল

সাপের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মনসা । তার অপর নাম কেতকা ও পদ্মাবতী । লৌকিক ভয়ভীতি থেকেই এ দেবীর উদ্ভব। এই দেবীর কাহিনী নিয়ে রচিত কাব্য “মনসামঙ্গল' নামে পরিচিত । কোথাও তা 'পদ্মাপুরাণ' নামেও অভিহিত হয়েছে। চাঁদ সদাগরের বিদ্রোহ ও বেহুলার সতীত্ত্ব কাহিনীর জন্য নারায়ণ দেব. বিক্রয় গুপ্ত, বিপ্রদাস পিপিলাই. দ্বিজ বংশীদাস, কেতকাদাস, ক্ষেমানন্দের নাম বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য ।

চন্ডীমঙ্গল

চন্ডী দেবীর কাহিনী অবলম্বনে রচিত চন্ডীমঙ্গল কাব্য এ দেশে যথেষ্ট জনপ্রিয়তা অর্জন করেছিল । মাণিক দত্ত চন্ডীমঙ্গলের আদিকবি। চন্ডীমঙ্গলের শ্রেষ্ঠ কবি 'কবিকঙ্কন মুকুন্দরাম চক্রবতী' ৷ ভাড়ুদত্ত, ধনপতি সদাগর প্রভৃতি চন্ডীমঙ্গলের প্রধান চরিত্র । ধনপতি সদাগর ছিলেন উজানীনগরের অধিবাসী ।

ধর্মমঙ্গল

ধর্মমঙ্গল” কাব্যের আদিকবি ময়ূরভট্ট। অন্যান্য কবিদের মধ্যে রুপরাম চক্রবর্তী, ঘনরাম চক্রবর্তী, খেলারাম চক্রবর্তী, শ্যাম পণ্ডিত, সীতারাম দাস, রাজারাম দাস এবং সহদেব চক্রবর্তীর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য । ধর্মঠাকুর নামে কোনো এক পুরুষ দেবতার পূজা হিন্দু সমাজের নিচু স্তরের লোকদের । মধ্যে বিশেষত ডোম সমাজে প্রচলিত রয়েছে। ধর্মঠাকুর প্রধানত দাতা, নিঃসন্তান নারীকে সন্তান দান জন্য “ধর্মমঙ্গল' কাব্য ধারার সূত্রপাত হয়েছে। ধর্মমঙ্গল কাব্যের দুটি কাহিনী হলো- রাজা হরিশ্চন্রের কাহিনী এবং লাউসেন্রে কাহিনী ।

অন্নদামঙ্গল

চণ্ডী ও অন্নদা অভিন্ন- একই দেবীর দুই নাম। এ দেবীর কাহিনীই অন্নদামঙ্গল স্থান পেয়েছে । ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর : অন্নদামঙ্গল কাব্যের রচয়িতা ভার্তচন্দ্র প্রায়শুণাকর । কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর অষ্টাদশ শতকের তথা মধ্যযুগের অন্যতম শ্রেষ্ট কবি। তিনি ছিলেন মঙ্গলযুগের সর্বশেষ কবি তথা বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের সর্বশেষ কবি । ভারতচন্ত্র প্রাচীন ভুরসুর পরগনার পেড়ো অথবা আধুনিক হাওড়া জেলার পান্ডুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন । মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের আদেশে তিনি তার শ্রেষ্ঠ কীর্তি “অন্নদামঙ্গল' কাব্যটি রচনা করেন। ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যটি তিন খণ্ডে বিভক্ত। যথা- শিবনারায়ণ, কালিকামঙ্গল এবং মানসিংহ-ভবানন্দ উপাখ্যান ।

“সত্য পীরের পাচালী' কবির অন্য একটি বিখ্যাত গ্রন্থ । ১৭৬০ ধ্রিস্টাব্দে কবি ভারতচন্দ্রের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে বাংলা কাব্যের ইতিহাসে মঙ্গলযুগের তথা মধ্যযুগের অবসান ঘটে ।অন্নদামঙ্গল কাব্যের অমর উক্তি-

“আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে”- ঈশ্বর পাটনী এ প্রার্থনা করেছিলেন ।

‘ বড়র পিরীতি বালির বাঁধ! ক্ষণে হাতে দড়ি, ক্ষণেকে চাঁদ।

‘ মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পতন ।

‘ নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায় ।

...
...
...
স্যাট আইটি

হ্যালো

দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।

ব্যাখ্যা পরিবর্তন করুন
স্যাট আইটি

হ্যালো

দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন ব্যাখ্যা পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে।

পয়েন্ট পেতে লগইন করুন অথবা নিবন্ধন করুন।

বিষয়ভিত্তিক সমাধান

  • English
  • গণিত
  • সাধারণ জ্ঞান
  • সাধারণ বিজ্ঞান
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বাংলা
  • আরও

প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান

  • বিসিএস প্রিলি.
  • প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক
  • শিক্ষক নিবন্ধন
  • পিএসসি ও অন্যান্য
  • বাংলাদেশ ব্যাংক

সালভিত্তিক সমাধান


  • ২০২০
  • ২০১৯
  • ২০১৮
  • ২০১৭
  • ২০১৬
  • ২০১৫
  • ২০১৪
  • ২০১৩
  • ২০১২
  • ২০১১

গুরুত্বপূর্ণ লিংক

  • অনলাইন মডেল টেস্ট
  • জিজ্ঞাসা করুন
  • প্রশ্নপত্র জেনারেট করুন
  • পোস্ট করুন
  • নোটিশ তৈরি করুন
স্যাট আইটি

হ্যালো!

আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।

আর মাত্র

বাকি

আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

স্যাট কর্তৃক সরবরাহকৃত
Subject Wise Question