গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে জনমত যাচাই বা ভোটার অধিকার একটি মৌলিক অধিকার। ভোটেরঅধিকার সম্পর্কিত উক্তি-
লর্ড ব্রাইস ভোটাধিকারের মাধ্যমে মানুষ ব্যক্তিত্ব মর্যাদাসম্পন্ন হয়।
আব্রাহাম লিঙ্কন The ballot is stronger than bullet (বুলেটের চাইতে ব্যালট শক্তিশালী)।
ই-ভোটিং (E-voting) এর পূর্ণরূপ হল ইলেকট্রনিক ভোটিং। অর্থাৎ ভোটদান ও গণনায় ইলেকট্রনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। ১৯৬০ এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের সর্বপ্রথম ই-ভোটিং সিস্টেম পরিবর্তিত হয়। ইলেকট্রনিক্স ভোটিং পদ্ধতি বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। যেমন-
(ক) কাগজ নির্ভর ই-ভোটিং: ব্যালট পেপার ব্যবহার করে ভোটগ্রহণ ও ইলেকট্রনিক মাধ্যমে(যেমন- ইলেকট্রনিক টেবুলেশন) ব্যবহার করে ভোট গণনা করা হয়। পাঞ্চকার্ড, ডিজিটাল পেন ভোটদানে পদ্ধতির অন্তর্গত।
(খ) সরাসরি ধারণকৃত ই-ভোটিং: Electronic Voting Machine (EVM) ব্যবহার হয়।
(গ) পাবলিক নেটওয়ার্ক ভিত্তিক সরাসরি ধারণকৃত ই-ভোটিং: ইন্টারনেট বা পাবলিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারের মাধ্যমে ভোটদান করা হয়।
নারীর ভোটাধিকার: বিশ্বের ইতিহাসের নারীরা প্রথম ভোটাধিকার পায় ১৮৯৩ সালে নিউজিল্যান্ড। অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ দেশের নারীদের ভোটাধিকার প্রাপ্তির সময়কাল, অস্ট্রেলিয়ার (১৯০২ খ্রি.), নরওয়ের (১৯১৩ খ্রি.), যুক্তরাজ্য (১৯১৮ খ্রি.), জার্মানি (১৯১৮ খ্রি.), রাশিয়া (১৯১৭ খ্রি.), যুক্তরাষ্ট্র (১৯২০ খ্রি.) .......।