এর বন্ধন কোণ
এর বন্ধন কোণ
এর বন্ধন কোণ
এর বন্ধন কোণ
+6
+5
-4
+2
এক মোল অণু= এক গ্রাম আণবিক ভর
এক গ্রাম আণবিক ভর=৬.০২৩ টি
৬.০২৩ টি অণুর আয়তন =২২.৪ (NTP তে)
ওপরের সব কয়টি
প্রশ্নঃ নিচের কোন গাণিতিক সর্ম্পকটি শুদ্ধ?
বর্ণনাঃ
কোন পদার্থের আণবিক ভরকে গ্রামে প্রকাশ করলে তাকে ঐ পদার্থের 1 মোল বলা হয়। যেমন: H2O এর আণবিক ভর 18g = 1 মোল H2O .
আবার কোন পদার্থের 1 মোল পরিমাণে 6.023×1023 টি অনু/পরমাণু/আয়ন থাকেে। আবার প্রমাণ অবস্থায় কোন পদার্থের 1 মোল পরিমাণ গ্যাসের গ্যাসের আয়তন 22.4 লিটার।
প্রশ্নঃ দোলকের গতি নিয়ন্ত্রণ হয় নিচের কোন সমীকরণ দ্বারা ?
বর্ণনাঃ
কোনো পদার্থের পারমাণবিক ভর বা আণবিক ভরকে গ্রাম এককে প্রকাশ করলে যে পরিমাণ পাওয়া যায়, তাকে ঐ পদার্থের এক মোল বলে। অর্থাৎ, এক গ্রাম আণবিক ভর= এক মোল । এবং, ১ mole=৬.০২x১০ ২৩ টি অণু/পরমাণু/আয়ন।
এই সংখ্যাটিকে অ্যাভোগেড্রোর সংখ্যা বলা হয়। কোন পদার্থের যে পরিমাণের মধ্যে অ্যাভোগেড্রোর সংখ্যার সমান সংখ্যক অণু/পরমাণু/আয়ন বিদ্যমান থাকে তাকে ঐ পদার্থের একমোল বলে।
N.T.P. -তে ১ mole=৬.০২x১০ ২৩ টি অণু এর মোলার আয়তন = 22.4 লিটার ।
জসীমউদ্দীন
তালিম হোসেন
জীবনানন্দ দাশ
সৈয়দ আলী আহসান
প্রশ্নঃ 'আমার পূর্ব বাংলা' কবিতার রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
"আমার পূর্ব বাংলা"- কবিতাটির রচয়িতা-সৈয়দ আলী আহসান। কবিতাটি " একক সন্ধায় বসন্ত" কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া। কবিতাটি গদ্যছন্দে রচিত, এতে সুনির্দিষ্ট পর্ব বা মাত্রাসাম্য নেই। সৈয়দ আলী আহসান ১৯২২ সালের মাগুরা জেলার আলোকদিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ২০০২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
ডুমুর জাতীয় ফলের ফুল
বিরল বস্তু
যে ফলের আসলে কোন ফুল হয় না
যে ফুলের ভেতরে ফলটি থাকে
প্রধান প্রকৌশলী প্রথমে অনুমোদন দেন নাই পরবর্তীতে দেন ।
জনগণের জন্য সরকার, সরকারের জন্য দরকার।
'কী কথা তাহার সাথে, তার সাথে?
'আমি যেয়ে দেখি সব শেষ'?
প্রশ্নবোধক শব্দ
বিশ্লেষণ
অব্যয়
কারক নির্দেশক
প্রশ্নঃ 'তুমি কি আমায় চেন'? --বাক্যটিতে 'কি' -এর ব্যাকরণ গত পরিচয়--
বর্ণনাঃ
"তুমি কি আমায় চিনো? " - বাক্যটি তে "কি" শব্দটি একটি প্রশ্নবোধক শব্দ এবং বাক্যটি একটি প্রশ্নসূচক বাক্য। কারণ যে বাক্যে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়, তাকে প্রশ্নসূচক বাক্য বলে। প্রদত্ত বাক্যেও প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়, তাই প্রদত্ত বাক্যটিও প্রশ্নবোধক বাক্য।
রৌদ্র করোটিতে - ভ্রমণ কাহিনী
রাইফেল রোটি আওরাৎ- নাটক
সোজন বাদিয়ার ঘাট-- সিনেমা
ঘর মন জানালা-- উপন্যাস
ড. আনিসুজ্জামান
নরেন বিশ্বাস
জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী
আবু ইসহাক
প্রশ্নঃ বাংলা একাডেমীর ইংরেজী -বাংলা অভিধানের প্রধান সম্পাদক কে?
বর্ণনাঃ
বাংলা একাডেমীর ইংরেজি বাংলা অভিধানের সম্পাদক - জিল্লুর রহমান সিদ্দিকী। বাংলা একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৫৫ সালের ৩ ডিসেম্বর। এর সদর দপ্তর বর্ধমান হাউজ, ঢাকায় অবস্থিত। এর দাপ্তরিক ভাষা বাংলা। এর মহাপরিচালক জনাব হাবিবুল্লাহ সিরাজী।
সংযুক্ত
আঁটবাঁধা
অন্তর্ভুক্ত
দুই বা তার অধিকের মিলন
একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ
এক শ্রেণীর লেখকদের আলোচিত রচনা সংকলন
বিশেষ উল্লেখযোগ্য সাহিত্য পত্রিকা
অন্যতম শ্রেষ্ঠ উপন্যাস ও নাটক
প্রশ্নঃ 'সবুজ পত্র' বাংলা ভাষা ও সাহিেত্য কী হিসেবে পরিচিত?
বর্ণনাঃ
"সবুজপত্র" - বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের একটি বিশেষ উল্লেখযোগ্য সাহিত্য পত্রিকা। বিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান সাময়িক পত্রিকা ছিল সবুজপত্র। এটি প্রকাশিত হত প্রমথ চৌধুরীর সম্পাদনায়। এটি প্রথম প্রকাশিত হয় বাংলা ১৩২১ বঙ্গাব্দে এবং ইংরেজি ১৯১৪ সালে। সবুজপত্রে কখনো কোন বিজ্ঞাপন বা ছবি প্রকাশিত হয় নি।
দেবদাস
শ্রীকান্ত
চরিত্রহীন
গৃহদাহ
প্রশ্নঃ শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ রচনা কোনটি?
বর্ণনাঃ
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় এর শ্রেষ্ঠ রচনা - শ্রীকান্ত। শ্রীকান্ত শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি জীবনচরিত মূলক উপন্যাস। তিনি এই উপন্যাসটি মূলত চার খণ্ডে সমাপ্ত করেন। চারটি খণ্ড একসাথে লেখেন নাই। যথাক্রমে ১৯১৭, ১৯১৮, ১৯২৭ এবং ১৯৩৩ সালে চারটি খণ্ডে লেখা শেষ করেন।
বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত
গল্পগুচ্ছ
সঞ্চয়িতা
গীতাঞ্জলি
প্রশ্নঃ রবীন্দ্রনাথ যে রচনাটির জন্য সর্বাধিক বিখ্যাত, সেটি কোনটি?
বর্ণনাঃ
রবীন্দ্রনাথ যে রচনার জন্য সর্বাধিক পরিচিত, সেটি হচ্ছে- গীতাঞ্জলি। গীতাঞ্জলি হলো রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা একটি কাব্যগ্রন্থ। এই বইয়ে মোট ১৫৭ টি গীতকবিতা সংকলিত হয়েছে। গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয় ১৯১০ সালে। ১৯১২ সালে রবীন্দ্রনাথ এর "Song offerings " কাব্যগ্রন্থটি প্রকাশিত হয়। এই ইংরেজি কাব্যগ্রন্থের জন্য তিনি ১৯১৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।
কাজী নজরুল ইসলাম
জসীমউদ্দিন
শামসুর রহমান
আবিদ আজাদ
প্রশ্নঃ 'কবর ' কার রচনা?
বর্ণনাঃ
কবর -কবিতাটি রচনা করেন পল্লীকবি জসীমউদ্দীন। কবর কবিতাটি বাংলা সাহিত্যে জসীমউদ্দীনের এক অবিস্মরণীয় অবদান। ১৯২৫ সালে কবি জসীমউদ্দীন রচিত কবর কবিতাটি কল্লোল পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। কল্লোল পত্রিকার তৃতীয় বর্ষ তৃতীয় সংখ্যায় "গ্রাম্য কবিতা" পরিচয়ে মুদ্রিত "কবর" প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই বিপুল সাড়া জাগিয়েছিল।
বিদ্রোহী
কামাল পাশা
অগ্রপথিক
আমার কৈফিয়ৎ
প্রশ্নঃ 'দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়াছি তাই যাহা আসে কই মুখে'--- এই কবিতাংশটি কোন কবিতার অন্তর্গত?
বর্ণনাঃ
"আমার কৈফিয়ৎ" নামে নজরুলের প্রথম কবিতা ছাপার অক্ষরে প্রকাশিত হয় ১৯১৯ সালে। আমার কৈফিয়ৎ অনেক গতিশীল কবিতা। প্রথমেই কবি নিজেকে বর্তমানের কবি বলে আখ্যায়িত করেছেন।
‘প্রার্থনা করো যারা কেড়ে খায় তেত্রিশ কোটি মুখের গ্রাস,
যেন লেখা হয় আমার রক্তে তাদের সর্বনাশ;’
কবিতার স্তবকে বর্তমানের কবি কথাটার বিশদ বিবরণ লক্ষণীয়। অন্যায়, অবিচার, অসাম্য, শোষণ ও নিপীড়নের বিরুদ্ধে চির বিদ্রোহী কবি নজরুলের সমগ্র সাহিত্যে ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হয়ে উঠেছে। এর মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়েছেন মানবপ্রেমিক নজরুল। মানুষের অফুরন্ত ভালোবাসা, মানুষের বেদনা, যাতনা, পীড়নের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ। এক কথায় মানবপ্রেম।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
মোহিতলাল মজুমদার
কাজী নজরুল ইসলাম
প্রশ্নঃ 'সঞ্চিতা' কোন কবির কবিতার সংকলন?
বর্ণনাঃ
সঞ্চিতা কবিতাটি কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত কবিতার সংকলন। সঞ্চিতা বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় এবং বাংলাদেশের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কাব্য- সংকলন। এই গ্রন্থে ৭৯ টি কবিতা এবং ১৭টি গান রয়েছে। এর মধ্যে- বিদ্রোহী, সাম্যহারা, মানুষ, সর্বহারা, জীবন- বন্দনা ইত্যাদি।
টেকচাঁদ ঠাকুর
বিদ্যাসাগর
বীরবল
বনফুল
প্রশ্নঃ চলিত বাংলা গদ্যের সার্থক প্রবর্তন কে করেন?
বর্ণনাঃ
চলিত বাংলা গদ্যের সার্থক প্রবর্তন করেন বীরবল। বীরবল তথা রাজা বীরবল মোঘল সম্রাট আকবরের দরবারের অন্যতম সভাসদ ছিলেন। তার চাতুর্য এর কারণেই তিনি মূলত সকলের কাছে পরিচিত। তিনি একজন ব্রাহ্মণ ছিলেন এবং ১৫৫৬-১৫৬২ সালের দিকে একজন কবি ও গায়ক হিসেবে রাজদরবারে নিয়োগ লাভ করেন।
কাজী নজরুল ইসলাম
মৌলানা আকরাম খাঁ
ভাই গিরিশচন্দ্র
মাওলানা নূরুর রহমান
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষায় কুরআন শরীফের প্রথম অনুবাদ করেন?
বর্ণনাঃ
বাংলা ভাষায় কুরান শরীফের প্রথম অনুবাদ করেন ভাই গিরিশচন্দ্র সেন। গিরিশচন্দ্র সেন ছিলেন একজন বাঙালি ধর্মবেত্তা, অনুবাদক ও বহুভাষীক। ভাই গিরিশচন্দ্র সেন নামেই তিনি বেশি পরিচিত এবং মৌলভী উপাধিও পেয়েছেন। বাংলা ভাষাভাষী জনসাধারণের নিকট প্রথম বাংলা ভাষায় পূর্ণাঙ্গ কুরান অনুবাদ ও প্রকাশের কৃতিত্ব তাকে দেয়া হয়।
নাট্যকাব্য
ঐতিহাসিক রচনা
গদ্যকব্য
উপন্যাস
প্রশ্নঃ 'বিষাদসিন্ধু' কী ধরনের রচনা?
বর্ণনাঃ
বিষাদসিন্ধু হলো মীর মশাররফ হোসেন রচিত একটি মহাকাব্যিক উপন্যাস। বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ও প্রাচীনতম উপন্যাসগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। হিজরি ৬১ সালে সংঘটিত কারবালার যুদ্ধ ও এর পূর্বপর ঘটনাবলী এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয়। এটি যথাক্রমে ১৮৮৫, ১৮৮৭ ও ১৮৯১ সালে তিন ভাগে প্রকাশিত হয়, পরবর্তীতে সেগুলি একখণ্ডে মুদ্রিত হয় ১৮৯১ সালে।
নসির মাহমুদ
আলাওল
সৈয়দ সুলতান
শাহ গরীব উল্লাহ
প্রশ্নঃ মধ্যযুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মুসলমান কবি কে?
বর্ণনাঃ
মধ্যযুগের সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য মুসলমান কবি- আলাওল। আলাওল মধ্যযুগের একজন বাঙালি কবি। আলাওল আরাকান রাজসভার অন্যতম কবি হিসেবে আবির্ভুত হলেও মধ্যযুগের সমগ্র বাঙালি কবির মধ্যে "শিরোমণি আলাওল" রূপে শীর্ষস্থান অধিকারী। আরবি, ফার্সি, হিন্দি ও সংস্কৃত ভাষায় তিনি সুপণ্ডিত ছিলেন। ব্রজবুলি ও মঘী ভাষাও তার আয়ত্ত ছিল।
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
চৈতন্য চরিতামৃত
চর্যাপদ
শূণ্যপুরাণ
প্রশ্নঃ কোনটি বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন ?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যের প্রথম নিদর্শন চর্যাপদ। চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম পদ সংকলন তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষার ও প্রাচীনতম নিদর্শন এটি। ১৯০৭ খ্রীষ্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যারর একটি পুঁথি উদ্ধার করেন। চর্যাপদ এর প্রধান কবিগণ হলেন- লুইপা, কাহ্নপা, শবর পা, ভুসুকু পা ইত্যাদি।
কাজী নজরুল ইসলাম
গোলাম মোস্তফা
কায়কোবাদ
মীর মশাররফ হোসেন
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে প্রথম উল্লেখযোগ্য মুসলমান সাহিত্যিক কে?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যে প্রথম উল্লেখযোগ্য মুসলমান সাহিত্যিক মীর মশাররফ হোসেন।
সৈয়দ মীর মশাররফ হোসেন (নভেম্বর ১৩, ১৮৪৭ - ডিসেম্বর ১৯, ১৯১১) ছিলেন একজন বাঙালি ঔপন্যাসিক, নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক।
তিনি বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান গদ্যশিল্পী ও বাঙালি মুসলমান সাহিত্যিকদের পথিকৃৎ।
কারবালার যুদ্ধকে উপজীব্য করে রচিত বিষাদ সিন্ধু তার সবচেয়ে জনপ্রিয় সাহিত্যকর্ম।
দুর্গেনন্দিনী
ফুলমণি ও করুণার বিবরণ
আলালের ঘরের দুলাল
মৃত্যুক্ষুধা
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস কোনটি?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যের প্রথম উপন্যাস আলালের ঘরের দুলাল। "আলালের ঘরের দুলাল" বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম সফল উপন্যাস। প্যারীচাঁদ মিত্র ওরফে টেকচাঁদ ঠাকুর ১৮৫৮ সালে এটি রচনা করেন। কলকাতার সমকালীন সমাজ এর প্রধান বিষয়বস্তু। "ঠকচাচা" এর অন্যতম প্রধান চরিত্র। উচ্চবৃত্ত ঘরের আদুরের সন্তান মতিলাল এর উচ্ছৃঙ্খল জীবনাচার এতে বর্ণিত হয়েছে।
৫২
৪৫
৫৪
৩৮
প্রশ্নঃ আধুনিক বাংলা ভাষার মোট কয়টি বর্ণ পূর্ণ ব্যবহৃত হয়?
বর্ণনাঃ
বাংলা বর্ণমালায় মোট বর্ণ আছে ৫০টি। তার মধ্যে স্বরবর্ণ ১১ টি এবং ব্যঞ্জনবর্ণ ৩৯ টি। কিন্তু আধুনিক বাংলা ব্যাকরণে কিছু ব্যঞ্জন বর্ণের মধ্যে উচ্চারণে পার্থক্য নেই। যেমন: ন, ণ; ড়, ঢ়;শ, ষ, স;জ, য। তাই আধুনিক বাংলা ব্যাকরণে পূর্ণরূপে ব্যবহৃত বর্ণ ৪৫ টি।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ