পুঁথি সাহিত্য
খনার বচন
নাথ সাহিত্য
চর্যাপদ
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষার প্রাচীন নিদর্শন--
বর্ণনাঃ
বাংলা ভাষার প্রাচীন নিদর্শন-- চর্যাপদ।
চর্যাপদ বাংলা ভাষার প্রাচীনতম পদ সংকলন তথা সাহিত্য নিদর্শন। নব্য ভারতীয় আর্যভাষারও প্রাচীনতর রচনা এটি।
খ্রিষ্টীয় অষ্টম থেকে দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে রচিত এই গীতিপদাবলির রচয়িতারা ছিলেন সহজিয়া বৌদ্ধ সিদ্ধাচার্যগণ। বৌদ্ধ ধর্মের গূঢ় অর্থ সাংকেতিক রূপের আশ্রয়ে ব্যাখ্যার উদ্দেশ্যেই তাঁরা পদগুলো রচনা করেছিলেন।
১৯০৭ খ্রিস্টাব্দে মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী, নেপালের রাজদরবারের গ্রন্থশালা থেকে চর্যার একটি খণ্ডিত পুঁথি উদ্ধার করেন।
পরবর্তীতে আচার্য সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় ভাষাতাত্ত্বিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে চর্যাপদের সঙ্গে বাংলা ভাষার অনস্বীকার্য যোগসূত্র বৈজ্ঞানিক যুক্তিসহ প্রতিষ্ঠিত করেন। চর্যাপদের প্রধান কবিগণ হলেন লুইপাদ, কাহ্নপাদ, ভুসুকুপাদ, শবরপাদ প্রমুখ।
পর্তুগিজ ভাষা থেকে
আরবি ভাষা থেকে
দেশী ভাষা থেকে
ওলন্দাজ ভাষা থেকে
প্রশ্নঃ "আনারস" এবং "চাবি" শব্দ দুটি বাংলা ভাষা গ্রহণ করেছে---
বর্ণনাঃ
পর্তুগিজ ভাষা থেকে আগত শব্দঃ পাদ্রী, বালতি, আনারস, চাবি, আলপিন, পাউরুটি, গির্জা, গুদাম, আলমারি।পর্তুগীজ শব্দ মনে রাখার একটি কৌশল :
গীর্জার পাদ্রী চাবি দিয়ে গুদামের আলমারি খুলে তাতে পাউরুটি আনারস পেঁপে পেয়ারা আলপিন ও আলকাতরা রাখলেন।
মূমুর্ষু
মুমূর্ষু
মূমুর্ষ
মুমূর্ষ
প্রশ্নঃ শুদ্ধ বানান কোনটি ?
বর্ণনাঃ
মুমূর্ষু বানানটি শুদ্ধ। তেমনি আরও কয়েকটি শুদ্ধ বানান হলো-সমীচীন, মুহুর্মুহু, নিশীথিনী, পিপীলিকা ইত্যাদি।
বানানটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ মনে রাখুন যে বানানটিতে শুধু মাঝের বর্ণটিতে ঊ- ূ কার আছে। শবপোড়া
মড়াদাহ
শবদাহ
শবমড়া
প্রশ্নঃ গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত কোনটি?
বর্ণনাঃ
'শবদাহ' গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত। সাধু ও চলিত ভাষার মিশ্রণকে গুরুচণ্ডালী দোষ বলে। এখানে 'শব' ও ' দাহ' শব্দ দুটি সাধু ভাষা। তাই শবদাহ শব্দটি গুরুচণ্ডালী দোষমুক্ত,বাকি শব্দগুলো গুরুচন্ডালী দোষ যুক্ত ।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ