আদ্যোক্ষর
আদ্যক্ষর
আদ্যখর
আদ্যাক্ষর
প্রণিপাত
নির্মান
কৃপান
রূপায়ন
ধরন
ধারনা
গ্রহন
প্রেরন
উত+চ্ছাস
উৎ+ছাস
উৎ+শ্বাস
উৎ+চ্ছাস
অহ+রহ
অহঃ+রহ
আহঃ+রহ
অহঃ+অহ
প্রশ্নঃ ‘অহরহ’ - এর সঠিক সন্ধি-বিচ্ছেদ হচ্ছে-
বর্ণনাঃ
‘অহরহ’ - এর সঠিক সন্ধি-বিচ্ছেদ হচ্ছে- অহঃ+অহ।
বিসর্গসন্ধি ব্যঞ্জন সন্ধির অন্তর্গত। বিসর্গ সন্ধির প্রকারভেদগুলো হচ্ছেঃ র জাত বিসর্গ এবং স জাত বিসর্গ। বিসর্গসন্ধি র্ ও স্ এর সংক্ষিপ্ত রূপ।
যেমন, আশীর্বাদ = আশীঃ + বাদ
নতুন
বর্তমান
অর্বাচীন
এর কোনটিই নয়
চওড়া
প্রসারিত
প্রশস্ত
বিস্তৃত
অরণ্য
পর্বত
স্থাবর
সমুদ্র
ফুলশর
রঙ্গন
অলি
অহি
জলদ
বারিদ
জীমৃত
অন্তরীক্ষ
তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
অব্যয়ীভাব
দ্বন্দ্ব
প্রশ্নঃ ‘কানাকানি’ কোন সমাস?
বর্ণনাঃ
‘কানাকানি’ বহুব্রীহি সমাস।
যে সমাসে সমস্যমান পদগুলোর কোনোটির অর্থ না বুঝিয়ে, অন্য কোনো পদকে বোঝায়, তাকে বহুব্রীহি সমাস বলে।
যেমন: বহু ব্রীহি (ধান) আছে যার= বহুব্রীহি। এখানের 'বহু' কিংবা 'ধান' কোনোটিরই অর্থের প্রাধান্য নেই, যার বহু ধান আছে এমন লোককে বোঝাচ্ছে।
দ্বন্দ্ব
সাধারণ কর্মধারয়
তৎপুরুষ
দ্বিগু
প্রশ্নঃ ‘মহর্ষি’ কোন সমাস?
বর্ণনাঃ
‘মহর্ষি’ সাধারণ কর্মধারয় সমাস।
যে সমাসে বিশেষণ বা বিশেষণভাবাপন্ন পদের সাথে বিশেষ্য বা বিশেষ্যভাবাপন্ন পদের সমাস হয় এবং পরপদের অর্থই প্রধানরূপে প্রতীয়মান হয়, তাকে কর্মধারয় সমাস বলে।
যেমন: নীল যে পদ্ম= নীলপদ্ম, শান্ত অথচ শিষ্ট= শান্তশিষ্ট, কাঁচা অথচ মিঠা= কাঁচামিঠা।
কর্মে ২য়া
করণে ৬ষ্ঠী
অপদানে ৬ষ্ঠী
অধিকরণে ৬ষ্ঠী
প্রশ্নঃ ‘কালির' দাগ দাও- বাক্যে নিম্নরেখ শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি ?
বর্ণনাঃ
‘কালির' দাগ দাও- বাক্যে নিম্নরেখ শব্দটি করণ কারকে ষষ্ঠী বিভক্তি।
'করণ' শব্দের অর্থ: যন্ত্র, সহায়ক বা উপায়। ক্রিয়া সম্পাদনের যন্ত্র, উপকরণ বা সহায়ককেই করণ কারক বলা হয়।
বাক্যস্থিত ক্রিয়াপদের সঙ্গে 'কিসের দ্বারা' বা 'কী উপায়ে' প্রশ্ন করলে যে উত্তরটি পাওয়া যায়, তা-ই করণ কারক।
যেমন- নীরা কলম দিয়ে লেখে। (উপকরণ - কলম)
'জগতে কীর্তিমান হয় সাধনায়।' (উপায় - সাধনা)
কর্তায় শূন্য
কর্মে শূন্য
করণে শূন্য
অপাদানে শূন্য
প্রশ্নঃ গাড়ী 'স্টেশন' ছাড়ল’- বাক্যে নিম্নরেখ শব্দটি কোন কারকে কোন বিভক্তি ?
বর্ণনাঃ
গাড়ী 'স্টেশন' ছাড়ল’- বাক্যে নিম্নরেখ শব্দটি অপাদান কারকে শূন্য বিভক্তি।
যা থেকে কিছু বিচ্যুত, জাত, বিরত, আরম্ভ, উৎপন্ন, দূরীভূত ও রক্ষিত হয় এবং যা দেখে কেউ ভীত হয়, তাকেই অপাদান কারক বলে।
অপাদান কারক মূলত বিশেষ্য পদ এবং এর সাথে সম্পর্কিত পদ যেমন বিশেষণ বা সর্বনামের উপর প্রযুক্ত হয়।
যেমন-
বিচ্যুত: গাছ থেকে পাতা পড়ে। মেঘ থেকে বৃষ্টি পড়ে।
গৃহীত: সুক্তি থেকে মুক্তো মেলে। দুধ থেকে দই হয়।
জাত: জমি থেকে ফসল পাই। খেঁজুর রসে গুড় হয়।
বিরত: পাপে বিরত হও।
শূন্য ঘর নীরব থাকে
লোক ভর্তি ঘরে মানুষের সোরগোল হয়
শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ বেশি হয়
শূন্য ঘরে শব্দের শোষণ কম হয়
জহির রায়হান
শিশির ভাদুড়ী
শওকত ওসমান
মুনীর চৌধুরী
প্রশ্নঃ ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকটির রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
‘রক্তাক্ত প্রান্তর’ নাটকটির রচয়িতা মুনীর চৌধুরী।
আবু নয়ীম মোহাম্মদ মুনীর চৌধুরী (২৭ নভেম্বর ১৯২৫ - ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১) ছিলেন একজন বাংলাদেশি শিক্ষাবিদ, নাট্যকার, সাহিত্য সমালোচক, ভাষাবিজ্ঞানী, বাগ্মী এবং বুদ্ধিজীবী।
তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ চলাকালীন পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী কর্তৃক বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের অন্যতম একজন শিকার। তিনি তৎকালীন ঢাকা জেলার মানিকগঞ্জে জন্মগ্রহণ করেন। তার পৈতৃক নিবাস নোয়াখালী জেলার চাটখিল থানাধীন গোপাইরবাগ গ্রামে।
রক্তাক্ত প্রান্তর (১৯৬২): পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের কাহিনী এর মূল উপজীব্য। এতে তিনি যুদ্ধবিরোধী মনোভাব প্রকাশ করেন। নাটকটির জন্য তিনি ১৯৬২ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
মুনীর চৌধুরী
আবদুল্লাহ আল মামুন
মামুনুর রশীদ
রশীদ হায়দার
প্রশ্নঃ ‘ওরা কদম আলী’ নাটকটি কে লিখেছেন?
বর্ণনাঃ
‘ওরা কদম আলী’ নাটকটি লিখেছেন মামুনুর রশীদ।
মামুনুর রশীদ (জন্ম ২৯ ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮) একজন প্রখ্যাত বাংলাদেশী নাট্যকার, অভিনেতা ও নাট্য পরিচালক। স্বাধীনতা উত্তর বাংলাদেশের মঞ্চ আন্দোলনের পথিকৃত। তার নাট্যকর্মে প্রখর সমাজ সচেতনতা লক্ষনীয়। শ্রেণী সংগ্রাম তার নাটকের এক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়বস্তু।
তার উল্লেখযোগ্য নাটক হচ্ছে: ১৯৭৪ গন্ধর্ব নগরী,
১৯৭৬ ওরা কদম আলী,
১৯৮১ ওরা আছে বলেই,
১৯৮৩ ইবলিশ,
১৯৮৪ এখানে নোঙর,
১৯৮৫ গিনিপিগ,
১৯৮৬ অববাহিকা ।
মীর মশাররফ হোসেন
প্রমথ চৌধুরী
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
আবুল ফজল
প্রশ্নঃ ‘পদ্মরাগ’ গ্রন্থটির রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
‘পদ্মরাগ’ গ্রন্থটির রচয়িতা রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন।
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (সাধারণত বেগম রোকেয়া নামে অধিক পরিচিত; ৯ ডিসেম্বর ১৮৮৫ - ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২) হলেন একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাঙালি মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং প্রথম বাঙালি নারীবাদী।
তার উল্লেখযোগ্য কিছু গ্রন্থ : সুলতানার স্বপ্ন (১৯০৫) নারীবাদী ইউটোপিয়ান সাহিত্যের ক্লাসিক নিদর্শন বলে বিবেচিত। পদ্মরাগ (১৯২৪) তার রচিত উপন্যাস। অবরোধ-বাসিনীতে (১৯৩১) তিনি অবরোধপ্রথাকে বিদ্রূপবাণে জর্জরিত করেছেন।
ঐতিহাসিক নাটক
গল্প
উপন্যাস
ভ্রমণ কাহিনী
প্রশ্নঃ ‘পথের দাবী’ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি-
বর্ণনাঃ
‘পথের দাবী’ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি- উপন্যাস।
পথের দাবী বিংশ শতাব্দীর প্রথমভাগের অন্যতম বাঙ্গালী কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় কর্তৃক বিরচিত একটি জনপ্রিয় উপন্যাস।
এ উপন্যাসটি ১৯২৬ খ্রিষ্টাব্দের আগস্ট মাসে সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয়েছিল।
ভারতে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে এক অসাধারণ বিপ্লবী সব্যসাচী ও তার সাথীদের সংগ্রামের কাহিনী নিয়ে ব্রিটিশ শাসনামলে লিখিত একটি সাহসী উপন্যাস। যেটি ব্রিটিশ শাসিত ভারতে নিষিদ্ধ হয়েছিল।
সুফিয়া কামাল
জসীমউদ্দীন
আহসান হাবীব
শামসুর রহমান
প্রশ্নঃ মেঘনা নদী দেবো পাড়ি কল-অলা এক নায়ে। আবার আমি যাবো আমার পাড়াতলী গাঁয়ে- উপরোক্ত পঙক্তিটি কোন কবির রচনা?
বর্ণনাঃ
শামসুর রাহমান
মেঘনা নদী দেব পাড়ি
কল-অলা এক নায়ে।
আবার আমি যাব আমার
পাড়াতলী গাঁয়ে।
গাছ-ঘেরা ঐ পুকুরপাড়ে
বসব বিকাল বেলা।
দু-চোখ ভরে দেখব কত
আলো-ছায়ার খেলা।
বাঁশবাগানে আধখানা চাঁদ
থাকবে ঝুলে একা।
ঝোপে ঝাড়ে বাতির মতো
জোনাক যাবে দেখা।
ধানের গন্ধ আনবে ডেকে
আমার ছেলেবেলা।
বসবে আবার দুচোখে জুড়ে
প্রজাপতির মেলা।
হঠাৎ আমি চমকে উঠি
হলদে পাখির ডাকে।
ইচ্ছে করে ছুটে বেড়াই
মেঘনা নদীর বাঁকে।
শত যুগের ঘন আঁধার
গাঁয়ে আজো আছে।
সেই আঁধারে মানুষগুলো
লড়াই করে বাঁচে।
মনে আমার ঝলসে ওঠে
একাত্তরের কথা,
পাখির ডানায় লিখেছিলাম-
প্রিয় স্বাধীনতা।
কাজী নজরুল ইসলাম
সুকান্ত ভট্টাচার্য
বিদ্যাপতি
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
রংপুর
দিনাজপুর
ময়মনসিংহ
বরিশাল
ইতালি
সুইডেন
জার্মান
ফ্রান্স
১ জন
২ জন
৩ জন
কেউ না
প্রশ্নঃ স্বাধীনতা যুদ্ধে অবদান রাখার জন্য কতজন মহিলা ‘বীর প্রতীক’ উপাধি পান?
বর্ণনাঃ
১৫ই ডিসেম্বর ১৯৭৩ সালে মোট ৪২৬ জনকে বীর প্রতীক উপাধি দেয়া হয়। তার মধ্যে ২ জন মহিল এই উপাধি লাভ করেন। তারা হলেনঃ মোছাঃ তারামন বেগম (সেক্টর ১১)
ক্যাপ্টেন ডাঃ সিতারা বেগম (সেক্টর ২)
ঢাকায়
চট্টগ্রামে
লাহোরে
ইসলামাবাদে
প্রশ্নঃ ছয়-দফা দাবী প্রথম উত্থাপন করা হয় কোথায়?
বর্ণনাঃ
পূর্ব পাকিস্তানের স্বায়ত্তশাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ১৯৬৬ সালের ৫ ও ৬ ফেব্রুয়ারী পাকিস্তানের লাহোরে অনুষ্ঠিত এক সম্মেলনে শেখ মুজিবুর রহমান ৬ দফা দাবী পেশ করেন। ২৩ মার্চ ছয় দফা দাবী আনুষ্ঠানিকভাবে উত্থাপন করা হয়। ছয় দফা দাবীকে ম্যাগনা কার্টা বা বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ বলা হয়।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ