ঘাটের কথা
শেষ কথা
শেষের কবিতা
শেষ লেখা
শ্রীকর নন্দী
মাগন ঠাকুর
কবীন্দ্র পরমেশ্বর
মালাধর বসু
পছন্দ হওয়া
অশুভ দৃষ্টিতে পড়া
মনে ধরা
সুদৃষ্টিতে আসা
প্রশ্নঃ ”নজর লাগা” বাগধারার অর্থ কী?
বর্ণনাঃ 'নজর লাগা' বাগধারার অর্থ অশুভ বা কু-দৃষ্টিতে পড়া। কিন্তু ' নজরে লাগা' অর্থ মনের মতো হওয়া বা পছন্দ হওয়া। 'নজরে পড়া' অর্থ দৃষ্টি আকৃষ্ট হওয়া অথবা সুদৃষ্টিতে পড়া বা মনে ধারা ।' 'নজরে রাখা' অর্থ দৃষ্টিসীমার মধ্যে রাখা।
১৯১০
১৯১২
১৯০৮
১৯০৭
প্রশ্নঃ চর্যাপদের আবিষ্কার কাল কত?
বর্ণনাঃ চর্যাপদের আবিষ্কারক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। ১৯০৭ সালে নেপালের রয়েল লাইব্রেরি থেকে চর্যাপদ আবিষ্কার করেন। ১৯১৬ সালে (১৩২৩ বঙ্গাব্দে) কলকাতার বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে চর্যাপদ আধুনিক লিপিতে প্রকাশিত হয়। এর সম্পাদনা করেন মহামহোপাধ্যায় হরপ্রসাদ শাস্ত্রী।
পিক
শিখন্ডী
বাজী
মকর
অতিথী
অতীথী
অথিতি
অতিথি
চর্যাপদ
শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
শূন্যপূরাণ
নিরঞ্জনের রুম্মা
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শ কী?
বর্ণনাঃ বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ । ১৯০৭ সালে নেপালের রয়েল লাইব্রেরি থেকে হরপ্রসাদ শাস্ত্রী চর্যাপদটি আবিষ্কার করেন। 'শ্রীকৃষ্ণকীর্তন' মধ্যযুগে রচিত বাংলা ভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ এবং বাংলা ভাষায় কোনো লেখকের একক গ্রন্থ ও এটি । রামাই পণ্ডিত রচিত বৌদ্ধ ধর্মীয় তত্ত্বের গ্রন্থের নাম শূন্যপূরাণ। 'নিরঞ্জনের রুষ্মা' শূন্যপুরাণ নামক কাব্যগ্রন্থের অংশবিশেষ।
হুতোম প্যাঁচার নকশা
আলালের ঘরের দুলাল
কমলাকান্তের দপ্তর
উদাসীন পথিকের মনের কথা
প্রশ্নঃ মীর মশাররফ হোসেন রচিত গ্রন্থ কোনটি?
বর্ণনাঃ 'উদাসীন পথিকের মনের কথা' (১৮৯০) মীর মশাররফ হোসেন রচিত ব্যক্তিগত জীবনের পটভূমিতে লেখা অন্যতম গ্রন্থ। 'হুতোম প্যাঁচার নকশা (১৮৬২) কালীপ্রসন্ন সিংহ রচিত অন্যতম গ্রন্থ । 'আলালের ঘরের দুলাল' (১৮৫৮) প্যারীচাঁদ মিত্র রচিত বাংলা ভাষার প্রথম উপন্যাস । 'কমলাকান্তের দপ্তর' বঙ্কিমচন্দ্র রচিত ব্যঙ্গাত্মক ও রসাত্মক প্রবন্ধ।
বায়ান্নর দিনগুলি
ফেব্রুয়ারী ১৯৬৯
একুশে ফেব্রুয়ারি
একুশ মানে মাথা নত না করা
প্রশ্নঃ ভাষা আন্দোলনভিত্তিক কবিতা কোনটি?
বর্ণনাঃ ভাষা আন্দোলনভিত্তিক কবিতা হলো -সিকানদার আবু জাফর রচিত 'একুশে ফেব্রুয়ারি ' 'বায়ান্নর দিনগুলো ' জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' (২০১২) গ্রন্থ থেকে সংকলিত। 'ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯'-দেশপ্রেম, গণজাগরণ ও সংগ্রামী চেতনার কবিতা।
দ্বিজ বংশীদাস
বিজয়গুপ্ত
নারায়ণ দেব
বিপ্রদাস পিপিলাই
প্রবাসী
পরবাসী
সন্ন্যাসী
গৃহহীন
ক্ষণিকা
মানসী
বলাকা
পূরবী
কমেডি
প্রহসন
ট্র্যাজিডি
মেলোড্রামা
২টি
৩টি
৪টি
৫টি
প্রশ্নঃ অর্থগতভাবে বাংলা শব্দের শ্রেণিবিভাগ কয়টি?
বর্ণনাঃ অর্থগতভাবে বাংলা শব্দকে ৩ শ্রেণিতে বিভক্ত করা হয়েছে। যেমন - যৌগিক ,রুঢ়ি ও যোগরুঢ় শব্দ। গঠন অনুসারে শব্দ ২ প্রকার । যেমন - মৌলিক ও সাধিত শব্দ । উৎস অনুসারে শব্দ ৫ প্রকার। যেমন - তৎসম ,অর্ধ-তৎসম, তদ্ভব, দেশি ও বিদেশি।
গিন্নি
চাঁদ
বৃক্ষ
ডিঙা
মৃত্যুক্ষুধা
চোখের বালি
যোগাযোগ
আলালের ঘরের দুলাল
প্রশ্নঃ ”ঠকচাচা” চরিত্রটি কোন উপন্যাসে বিদ্যমান?
বর্ণনাঃ 'ঠকচাচা' চরিত্রটি 'আলালের ঘরের দুলাল' উপন্যাসে বিদ্যমান। এছাড়া এ উপন্যাসের অন্যান্য চরিত্র- মতিলাল, বাঞ্ছারাম ,বাবু রাম বাবু। কাজী নজরুল ইসলাম রচিত 'মৃত্যুক্ষুধা ' উপন্যাসের প্রধান চরিত্র- মোয়াজ্জেম ও রুবি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত 'চোখের বালি ' উপন্যাসের মূল চরিত্র -মধূসূদন ও কুমুদিনী।
মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন
এস. ওয়াজেদ আলি
মোহাম্মদ লুৎফর রহমান
বর্মী
মালয়
চীনা
তুর্কি
মেঘনাদবধ কাব্য
বৃত্রসংহার
কুরুক্ষেত্র
মহাশ্মশান
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষার সার্থক মহাকাব্য কোনটি?
বর্ণনাঃ সংস্কৃত মহাকাব্য 'রামায়ণ ' এর খণ্ডকাহিনি অবলম্বন করে মধুসূদন দত্ত ১৮৬১ সালে রচনা করেন 'মেঘনাদবধ কাব্য'। এটি বাংলা ভাষার সার্থক মহাকাব্য । বৃত্রসংহার (প্রথম খণ্ড ১৮৭৫ ও দ্বিতীয় খণ্ড ১৮৭৭) , কুরুক্ষেত্র (১৮৯৪) ও মহাশ্মশান (১৯০৫) বাংলা সাহিত্যের উল্লেখযোগ্য মহাকাব্য । এগুলো রচনা করেছেন যথাক্রমে - হেমচন্দ্র, নবীনচন্দ্র ও কায়কোবাদ।
উপন্যাস
নাটক
কাব্য
প্রবন্ধ
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের “ঝিলিমিলি” কোন ধরনের গ্রন্থ?
বর্ণনাঃ কাজী নজরুল ইসলাম বাংলা সাহিত্যে বিদ্রোহী কবি হিসেবে পরিচিতি লাভ করলেও তিনি কয়েকটি নাটক রচনা করেছেন। যেমন - আলেয়া, মধুমালা , ঝিলিমিলি ও পুতুলের বিয়ে । 'ঝিলিমিলি' নাট্যগ্রন্থটি তিনটি ছোট নাটক নিয়ে ১৯৩০ সালে প্রকাশ পায়।
ট্র্যাজিডি
মেলোড্রামা
কমেডি
ফার্স
প্রশ্নঃ মাইকেল মধুসূদন দত্তের “কৃষ্ণকুমারী” কোন ধরনের নাটক?
বর্ণনাঃ বিস্ময়কর প্রতিভার অধিকারী মাইকেল মধূসূদন দত্ত বাংলা সাহিত্যে প্রথম আধুনিক কবি, সনেট রচয়িতা, সার্থক নাটক রচয়িতা, প্রথম সার্থক ট্র্যাজিডি নাটক রচয়িতাসহ বহু প্রথমের জনক। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ট্র্যাজেডি নাটক 'কৃষ্ণকুমারী' (১৮৬১) । নাট্যকার এর কাহিনি সংগ্রহ করেছেন উইলিয়াম টডের 'রাজস্থান' গ্রন্থ থেকে। কৃষ্ণকুমারী ,মদনিকা, ভীমসিংহ , জগৎসিংহ, ধনদাস-নাটকটির প্রধান চরিত্র।
রশীদ হায়দার
জাহানারা ইমাম
এম. আর আখতার মুকুল
সেলিনা হোসেন
প্রশ্নঃ ”আমি বিজয় দেখেছি” গ্রন্থটি কার লেখা?
বর্ণনাঃ চরমপত্র' খ্যাত লেখক প্রাবন্ধিক এম আর আখতার মুকুল রচনা করনে 'আমি বিজয় দেখেছি' (১৯৮৫) ।রশীদ হায়দার রচিত গ্রন্থ- অন্ধ কথামালা (১৯৮২), অসমবৃক্ষ (১৯৮৭) । জাহানারা ইমাম রচিত গ্রন্থ- একাত্তরের দিনগুলি (১৯৮৬) । সেলিনা হোসেন রচিত গ্রন্থ -হাঙর নদী গ্রেনেড, পোকামাকড়ের ঘরবসতি।
চিঠি
দন্ডকারণ্য
রক্তাক্ত প্রান্তর
কবর
প্রশ্নঃ ভাষা আন্দোলনের পটভুমিকায় রচিত মুনীর চৌধুরীর নাটক কোনটি?
বর্ণনাঃ ভাষা আন্দোলনের পটভূমিকায় রচিত মুনীর চৌধুরীর নাটক 'কবর' (১৯৬৬) । এটি মার্কিন নাট্যকার I Irwin Shaw রচিত Bury the Dead (১৯৩৬) নাটক অনুসরণে দেশীয় ঘটনা কেন্দ্র করে রচিত। পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধের (১৭৬২) ঘটনা অবলম্বনে রচিত - 'রক্তাক্ত প্রান্তর'(১৯৬২) ।
১৮৯৯
১৯০৩
১৯১৩
১৯১৮
চিত্রা
জীবনদেবতা
সোনারতরী
নিরুদ্দেশ যাত্রা
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ