ইতোপূর্বে
ইতঃপূর্বে
ইতোঃপূর্বে
ইতপূর্বে
প্রশ্নঃ ”ইতিপূর্বে” এর শুদ্ধরূপ কোনটি?
বর্ণনাঃ
আভ্যন্তরীণ - অভ্যন্তরীণ;
আয়ত্ব - আয়ত্ত;
আয়ত্বাধীন - আয়ত্তাধীন;
আরাম্ভ - আরম্ভ;
আলিংগন - আলিঙ্গন;
আলোচ্যমান - আলোচ্য;
আশংকা - আশঙ্কা;
আশক্তি - আসক্তি;
আশ্বস্থ - আশ্বস্ত;
আস্তাকুঁড় - আঁস্তাকুড়;
ইংগিত - ইঙ্গিত;
ইতঃস্তত - ইতস্তত;
ইতিপূর্বে - ইতঃপূর্বে;
ইতিমধ্যে - ইতোমধ্যে;
ইদানিং - ইদানীং;
ইয়ত্বা - ইয়ত্তা; ইষ্ঠ - ইষ্ট;
ইষৎ - ঈষৎ ।
আরবি
ফারসি
ওলন্দাজ
পর্তুগিজ
প্রশ্নঃ ”হরতন” শব্দটি-
বর্ণনাঃ
‘হরতন’ শব্দটি ওলন্দাজ ভাষা থেকে আগত বাংলায় ব্যবহৃত শব্দ। এরূপ কতিপয় শব্দ; ইস্কাপন, টেক্কা, তুরুপ, রইতন ইত্যাদি। অন্যদিকে আরবি শব্দের মধ্যে ঈমান , কুরআন, গোসল, তসবি, আদালত, কলম, মোক্তার, রায় প্রভৃতি অন্যতম। ফারসি শব্দের মধ্যে খোদা, পয়গম্বর, কারখানা, চশমা, দফতর, বাদশাহ প্রভৃতি প্রধান এবং পর্তুগিজ শব্দের মধ্যে আনারস, আলপিন, আলমারী, গীর্জা, চাবি, পাউরুটি, বালতি ইত্যাদি অন্যতম।
অক্ষরবৃত্ত
মাত্রাবৃত্ত
স্বরবৃত্ত
কোনটিই নয়
প্রশ্নঃ শ্বাসাঘাতপ্রধান ছন্দ কোনটি?
বর্ণনাঃ
বাক্য পরম্পরায় ভাষাগত ধ্বনি প্রবাহের সুসামঞ্জস্য, সঙ্গীত-মধুর ও তরঙ্গ-ঝস্কৃত ভঙ্গি রচনা করা হয় যে পরিমিত পদবিন্যাস রীতিতে তাকেই বলে ছন্দ। বাংলা ছন্দকে প্রধানত তিন ভাগে ভাগ করা হয়-মাত্রাবৃত্ত ছন্দ। (Moric Metre), স্বরবৃত্ত ছন্দ (Stressed Metre) এবং অক্ষরবৃত্ত ছন্দ (Mixed or Composite Metre)। মাত্রাবৃত্ত ছন্দ হলো ধ্বনিপ্রধান, ধ্বনিমাত্রিক, বিস্তার-প্রধান বা দুর্বল ভঙ্গির ছন্দ। স্বরবৃত্ত ছন্দ হলো বলবৃত্ত, বলপ্রধান, স্বরাঘাতপ্রধান, শ্বাসাঘাতপ্রধান, ছড়ার ছন্দ, লৌকিক ছন্দ বা প্রবল ভঙ্গির ছন্দ। আর অক্ষরবৃত্ত ছন্দ হলো তানপ্রধান, অক্ষরমাত্রিক, মিশ্র প্রকৃতির, সস্কোচ প্রধান বা সাধারণ ভঙ্গির ছন্দ।
ব
ট
ঝ
খ
প্রশ্নঃ মহাপ্রাণ ঘোষধ্বনি কোনটি?
বর্ণনাঃ
বাংলা বর্ণমালার বর্গের প্রথম ও তৃতীয় ধ্বনি হলো অল্পপ্রাণ আর বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ ধ্বনি হলো মহাপ্রাণ। অন্যদিকে, যে ধ্বনি উচ্চারণের সময় স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয়, তাকে বলা হয় ঘোষধ্বনি। সুতরাং মহাপ্রাণ ঘোষ ধ্বনিগুলো হলো- ঘ, ঝ, ঢ, ধ, ভ ইত্যাদি। উল্লেখ্য যে,
৩য়+ ৪র্থ = ঘোষ = গ, ঘ জ, ঝ দ, ধ ব, ভ
২য়+ ৪র্থ = মহাপ্রাণ = খ, ঘ ছ, ঝ থ, ধ ফ, ভ
ড়
ঢ়
ল
র
প্রশ্নঃ তাড়ন জাত মহাপ্রাণ ধ্বনি কোনটি?
বর্ণনাঃ
বাংলা বর্ণমালার বর্গের প্রথম ও তৃতীয় ধ্বনি হলো অল্পপ্রাণ আর বর্গের দ্বিতীয় ও চতুর্থ ধ্বনি হলো মহাপ্রাণ। অন্যদিকে, ‘ড়’ ও ‘ঢ়’ বর্গের দ্যোতিত ধ্বনি জিহ্বার অগ্রভাগের তলদেশে দ্বারা অর্থাৎ উল্টো পিঠের দ্বারা ওপরেরে দন্তমূলে আঘাত বা তাড়না করে উচ্চারিত হয়। এদের বলা হয় তাড়নজাত ধ্বনি। সুতরাং তাড়নজাত মহাপ্রাণ ধ্বনি হলো ‘ঢ়’। অন্যদিকে, ‘র’ হলো কম্পনজাত ধ্বনি এবং ‘ল’ হলো পার্শ্বিক ধ্বনি।
শকুন্তলা
শর্মিষ্ঠা
ভদ্রার্জুন
রাবণবধ
প্রশ্নঃ মাইকেল মধুসূদনের নাটক কোনটি ?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যে সনেটের প্রবর্তক, অমিত্রাক্ষর ছন্দের যাদুকর মাইকেল মধুসূদন দত্তের নাটকগুলো হলো- শর্মিষ্ঠা (১৮৫৮), পদ্মবতী (১৮৬০), কৃষ্ণকুমারি (১৮৬১), মায়াকানন (১৮৭৪) প্রভৃতি। অন্যদিকে, ‘ভদ্রার্জুন’ তারাচরণ শিকদার রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম মৌলিক নাটক। ‘শকুন্তলা’ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত কালিদাসের ‘অভিজ্ঞান’ শকুন্তলম’ নাটকের বঙ্গানুবাদ এবং ‘রাবণ বধ’ কৃষ্ণচন্দ্র মজুমদার রচিত নাটক।
ঊর্মিলা
মন্দোদরী
চিত্রঙ্গদা
সরমা
প্রশ্নঃ বিভীষণের স্ত্রীর নাম কি?
বর্ণনাঃ
রামায়ণের ক্ষুদ্র ভগ্নাংশ কাহিনী অবলম্বনে রচিত মাইকেল মধুসূদন দত্তের মেঘনাবধ কাব্যের অন্যতম প্রধান চরিত্রগুলো হলো বিভীষণ, রাম, রাবণ, সরমা, লক্ষন, সীতা, মেঘনাদ প্রমুখ। এখানে বিভীষণের স্ত্রী ছিলেন সরমা, যিনি বিভীষণকে খারাপ পথ থেকে ভালো পথে আসতে উদ্বুদ্ধ করেন। অবশ্য পরবর্তীতে রাবনের মৃত্যের পর তার বিধবা স্ত্রী মন্দোদরীকে ও রামের পরামর্শক্রমে বিভীষণ বিয়ে করেন।
প্যারিচাঁদ মিত্র
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
মোশাররফ হোসেন
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ ”যুগলাঙ্গরীয়” গ্রন্থের রচিয়তা কে?
বর্ণনাঃ
বাংলা উপন্যাসের জনক বষ্কিমচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় রচিত ‘যুগলাঙ্গুরীয়’ (১৮৭৪) একটি ছোট আখ্যান। আবার অনেকেই একে ছোট উপন্যাস (নভেলা) বা বড় গল্প বললেও বষ্কিমচন্দ্র স্বয়ং একে উপকথা বলে অভিহিত করেছেন। এ গ্রন্থে কৌতুক-পরিহাসপূর্ণ উপভোগ্য কাহিনীর সংমিশ্রণ ঘটেছে।
জমিদার দর্পণ
বসন্তকুমারী
রত্নবতী
বিষাদসিন্দু
আলমাহমুদ
আব্দুল করিম সাহিত্য বিশারদ
আবুল মনসুর আহমদ
আব্দুল কাদের
প্রশ্নঃ রম্যরচনার জন্য খ্যাত লেখক হলেন-
বর্ণনাঃ
আবুল মনসুর আহমেদ (৩ সেপ্টেম্বর ১৮৯৮ - ১৮ মার্চ ১৯৭৯) একজন বাংলাদেশী সাহিত্যিক, রাজনীতিবিদ এবং সাংবাদিক। তিনি ছিলেন একাধারে রাজনীতিবিদ, আইনজ্ঞ ও সাংবাদিক এবং বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্রূপাত্মক রচয়িতা। ১৯৪৬-এ অবিভক্ত বাংলার কলকাতা থেকে প্রকাশিত ইত্তেহাদ-এর সম্পাদক এবং তৎকালীন কৃষক ও নবযুগ পত্রিকায়ও কাজ করেন তিনি। 'আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর (১৯৬৯)' তার বিখ্যাত আত্মজীবনীমূলক রচনা।
বিহারীলাল চক্রবর্তী
বিষ্ণদে
বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়
বুদ্ধদেব বসু
খোঁয়ারি
খোয়াবনামা
দুধে ভাতে উৎপাত
দোযখের অম
বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
অতীশ দীপঙ্কর
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
প্রশ্নঃ ”শ্রীকৃষ্ণকির্তন” পুঁতিটির আবিষ্কারক-
বর্ণনাঃ
সর্বজনস্বীকৃত খাঁটি বাংলা ভাষায় রচিত মধ্যযুগের আদিগ্রস্থ ‘শ্রীকৃষ্ণকীর্তন’। পুঁথিটি ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দে শ্রী বসন্তরঞ্জন রায় বিদ্বদ্বল্লভ পশ্চিমবঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামের এক গৃহস্থ বাড়ির গোয়ালঘর থেকে আবিষ্কার করেন। পরে ১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ, কলকাতা থেকে এটি প্রকাশিত হয়।
ফজিলাতুন্নেসা
নবাব ফয়জুন্নেসা
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন
বেগম সুফিয়া কামাল
প্রশ্নঃ ”পদ্মরাগ” গ্রন্থের রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
‘পদ্মরাগ’ (১৯২৪) উপন্যাসটি মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত হিসেবে পরিচিত বেগম রোকেয়া শাখায়াত হোসেনের রচনা। তার অন্যান্য গ্রন্থের মধ্যে মতিচূর, অবরোধবাসিনী, সুলতানার স্বপ্ন প্রভৃতি প্রধান। পক্ষান্তরে, ‘জননী সাহসিকা’ খ্যাত সুফিয়া কামালের উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে সাঁঝের মায়া, মায়া কাজল, উত্তাল পৃথিবী, অভিযাত্রিক, কেয়ার কাঁটা, ইতল বিতল প্রভৃতি অন্যতম। ফজিলাতু্ন্নেছা ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম মুসলিম ছাত্রী, যিনি গণিতে এমএ পরিক্ষায় প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। নবাব ফয়জুন্নেসা চৌধুরানী ছিলেন সমাজসেবী।
কবি ইশ্বর গুপ্ত
রাজা রামমোহন রায়
ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
জন ক্লার্ক মার্শম্যান
প্রশ্নঃ ”সংবাদ প্রবাকর” পত্রিকার সম্পাদক-
বর্ণনাঃ
‘সংবাদ প্রভাকর’ (১৮৩১) ও ‘ সংবাদ রত্নবলী’ (১৮৩২) পত্রিকা দুটির সম্পাদক ছিলেন ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত। অন্যদিকে, রাজা রামমোহন রায় ও ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় যৌথভাবে সম্পাদনা করেন ‘সম্বাদ কৌমুদি’ (১৮২১) পত্রিকা। জন ক্লার্ক মার্শম্যান সম্পাদনা করেন যথাক্রমে ‘দিগদর্শন’ (১৮১৮) ও ‘সমাচর দর্পণ’ (১৮১৮) প্রত্রিকা।
গৌর দাশ
চার্লস উইলকিন্স
পঞ্চানন কর্মকার
গঙ্গা কিশোর ভট্টাচার্য
প্রশ্নঃ বাংলা মুদ্রাক্ষরের জনক বলা হয় কাকে?
বর্ণনাঃ
বাংলা মুদ্রাক্ষরেরে জনক বলা হয় চার্লস উইলকিন্সকে। তিনি ১৭৭৮ সালে হুগলিতে প্রথম বাংলা ছাপাখানা প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি নিজেই বাংলা অক্ষরের নকশা তৈরি করেন। তবে তার নির্দেশনা অনুযায়ী পরবর্তীতে পঞ্চানন কর্মকার বাংলা অক্ষর খোদাই করেন।
অবাগীর স্বর্গ
মামলার ফল
মন্দির
মহেশ
প্রশ্নঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা প্রথম গল্পের নাম-
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যের অপরাজেয় কথা সাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্রোপাধ্যায় রচিত প্রথম গল্প বা সাহিত্যকর্ম হচ্ছে ‘মন্দির’ (১৯০৩) এবং দ্বিতীয় সাহিত্যকর্ম হচ্ছে ‘বড় দিদি’ (১৯১৩)। তার অন্যান্য গল্পের মধ্যে মহেশ, বিলাসী, সতী, অভাগীর স্বর্গ, মামলার ফল ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
কাব্য
নাটক
উপন্যাস
সংগীত
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের “ঝিলিমিলি” গ্রন্থ খানি-
বর্ণনাঃ
জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম রচিত ‘ঝিলিমিলি’ (১৯৩০) হচ্ছে নাটক। কবির অন্যান্য নাটকগুলো হলো ‘আলেয়া’ (১৯৩১), মধুমালা’ (১৯৫৯) ইত্যাদি। কবির কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অগ্নিবাণী, বিষের বাঁশি, সাম্যবাদী, সর্বহারা, জিঞ্জির প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। উপন্যাসের মধ্যে বাঁধনহারা, মৃত্যুক্ষুধা ও কুহেলিকা অন্যতম।
স্মরণ
উৎসর্গ
নৈবেদ্য
খেয়া
প্রশ্নঃ স্ত্রীর মৃত্যুকে উপলক্ষ করে রবীন্দ্রনাথ রচনা করেন?
বর্ণনাঃ
১৩০৯ সালের ৭ই অগ্রহায়ণ তারিখে রবীন্দ্রনাথের সহধর্মিণী মৃণালিনী দেবী পরলোকগমন করেন। তাঁহার স্মৃতির উদ্দেশে রবীন্দ্রনাথ যে কবিতাগুলি রচনা করেন সেগুলি মোহিতচন্দ্র সেন -সম্পাদিত রবীন্দ্রনাথের কাব্যগ্রন্থের ষষ্ঠ ভাগে (১৩১০) সংকলিত হয়— অধিকাংশ ‘স্মরণ’-পর্যায়ে, কেবল বর্তমান স্মরণ গ্রন্থের প্রথম তিনটি কবিতা ‘মরণ’-পর্যায়ে। পরে এই কবিতাগুলি একত্র করিয়া স্বতন্ত্র আকারে স্মরণ গ্রন্থ প্রকাশিত হয়।
আলতাফ মাহমুদ
সমরদাশ
আব্দুল লতিফ
আব্দুল আলিম
প্রশ্নঃ ”আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারী”- গানটির সুরকার কে?
বর্ণনাঃ
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ বিখ্যাত এই গানটির প্রথম সুরকার প্রয়াত আবদুল লতিফ এবং বর্তমান সুরকার আলতাফ মাহমুদ। উল্লেখ্য, গানটির গীতিকার বা রচিয়তা আবদুল গাফফার চৌধুরী।
আর্তনাদ
তেইশ নম্বর তৈলচিত্র
নিরন্তর ঘন্টা ধ্বনি
চিলেকৌঠার সেপায়
প্রশ্নঃ আলাদ্দিন আল আজাদ কোন গ্রন্থের রচয়িতা?
বর্ণনাঃ
আলাউদ্দির আল আজাদ রচিত গ্রন্থ বা উপন্যাস হচ্ছে ‘ তেইশ নম্বর তৈলচিত্র’ (১৯৬০)। তার অন্যান্য রচনার মধ্যে কর্ণফুলী (১৯৬২), ক্ষুধা ও আশা (১৯৬৪), খসড়া কাগজ (১৯৮৬), স্বাগতম ভালবাসা (১৯৯০) প্রভৃতি প্রধান। পক্ষান্তরেম ‘আর্তনাদ’ ও ‘নিরন্তর ঘন্টাধ্বনি’ ভাষা আন্দোলনভিত্তিক এ উপন্যাস দুটির রচিয়তা যথাক্রমে শওকত ওসমান ও সেলিনা হোসেন। ‘চিলেকোঠার সেপাই’ উপন্যাসটি আখতারুজ্জামান ইলিয়াসের রচনা।
বদরুদ্দিন উমর
মাসুদা ভাট্টি
এম.আর. আখতার মুকুল
মেজর রফিকুল ইসলাম
প্রশ্নঃ ”আমি বিজয় দেখেছি” গ্রন্থের রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক গ্রন্থ ‘আমি বিজয় দেখেছি’-এর রচিয়তা এম. আর. আখতার মুকুল। তার রচিত অন্যান্য গ্রন্থের মধ্যে একাত্তরের বর্ণমালা, মহাপুরুষ, জয় বাংলা, ওরা চার জন, বিজয়’৭১ প্রভৃতি অন্যতম। পক্ষান্তরে, মেজর রফিকুল ইসলাম রচিত গ্রন্থগুলোর মধ্যে একাত্তরের বিজয় গাঁথা, মুক্তিযুদ্ধ ও বুদ্ধিজীবী, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, প্রতিশোধের প্রথম প্রহর প্রভৃতি উল্লেখযোগ্য। এছাড়া বদরুদ্দীন ওমর রচিত গ্রন্থের মধ্যে সংস্কৃতির সাম্প্রদায়িকতা, যুদ্ধপূর্ব বাংলাদেশ, যুদ্ধোত্তর বাংলাদেশ, ভাষা আন্দোলন ও অন্যান্য প্রসঙ্গ ইত্যাদি প্রধান।
রাবেয়া খাতুন
রাজিয়া খান
রিজিয়া রহমান
আনোয়ারা সৈয়দ হক
প্রশ্নঃ ”বটতলার উপন্যাস” গ্রন্থ কে রচনা করেন?
বর্ণনাঃ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক রাজিয়া খানের জন্ম ১৯৩৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি ফরিদপুরে। তার প্রকাশিত উপন্যাসগুলো হলো ‘বটতলার উপন্যাস’ (১৯৫৯), ‘অনুকল্প’ (১৯৫৯) ‘প্রতিচিত্র’ (১৯৭৬), ‘চিত্রকাব্য’ (১৯৮০), ‘দ্রৌপদী’ (১৯৯৩), ‘পাদবিক’ (১৯৯৮) ইত্যাদি। রিজিয়া রহমানের উল্লেখযোগ্য উপন্যাস ঘর-ভাঙা-ঘর, উত্তর পুরুষ, রক্তের অক্ষয়, বং থেকে বাংলা, অলিখিত উপাখ্যান, অরণ্যের কাছে ঝড়ের মুখোমুখি, সবুজ পাহাড়, ধবল জ্যোৎস্না, হে মানবী ইত্যাদি।
অভিনয়ের জন্য
নৃত্যের জন্য
ছবি আঁকার জন্য
লেখক হিসাবে
প্রশ্নঃ বুলবুল চৌধুরী খ্যাত-
বর্ণনাঃ
বুলবুল চৌধুরি (১৯১৯-১৯৫৪) নৃত্যশিল্পী ও লেখক হিসেবে খ্যাত হলেও তিনি তার নৃত্যের জন্য বিখ্যাত হয়ে আছেন। তার আসল নাম রশীদ আহমদ চৌধুরী। বুলবুল চৌধুরীর নাচ দেখে ইরানের শাহেন শাহ, ভারতের তৎকালীর প্রধানমন্ত্রী জওহরলার নেহেরু, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান, সাম্যবাদী নেতা রজনী পাম দত্ত প্রমুখ রাষ্ট্রনায়ক ও মনীষী বিমুগ্ধ হন এবং তারা বুলবুল চৌধুরীকে ‘মহৎ নৃত্যুশিল্পী’ রুপে আখ্যায়িত করেন। তার স্মৃতিকে অম্লান রাখার জন্য মাহমুদ নুরুল হুদা কর্তৃক ১৯৫৫ সালে ঢাকায় ‘বুলবুল ললিতকলা একাডেমি’ প্রতিষ্ঠিত হয়। উল্লেখ্য বুলবুল চৌধুরী নামে পুরাতন ঢাকার আরেক জন লেখক রয়েছেন।
বরিশাল
ফরিদপুর
খুলনা
সাতক্ষীরা
প্রশ্নঃ জীবনানন্দ দাশের জন্ম স্থান-
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যে রুপসী বাংলার কবি হিসেবে সমধিক পরিচিত জীবনানন্দ দাশ ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৯ সালের বরিশালে জন্মগ্রহন করেন। কবির আদি নিবাস গাওপাড়া গ্রাম, বিক্রমপুর। তার পিতা ছিলেন বরিশাল ব্রজমোহন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। মা কুসুমকুমারী দাশও একজন কবি ছিলেন।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ