পাকা আম
কপটচারী
কপটহীন ব্যক্তি
ভণ্ডসাধু
প্রশ্নঃ 'বর্ণচোরা' বাগধারাটির অর্থ হলোঃ
বর্ণনাঃ
বাগধারা শব্দের আভিধানিক অর্থ কথার বচন ভঙ্গি বা ভাব বা কথার ঢং। বাক্য বা বাক্যাংশের বিশেষ প্রকাশভঙ্গিকে বলা হয় বাগধারা। বিশেষ প্রসঙ্গে শব্দের বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে বাংলায় বহু বাগধারা তৈরী হয়েছে। এ ধরনের প্রয়োগের পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ আভিধানিক অর্থ ছাপিয়ে বিশেষ অর্থের দ্যোতক হয়ে ওঠে। যে পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে আভিধানিক অর্থের বাইরে আলাদা অর্থ প্রকাশ করে, তাকে বলা হয় বাগধারা। বাগধারা ভাষাকে সংক্ষিপ্ত করে, ভাবের ইঙ্গিতময় প্রকাশ ঘটিয়ে বক্তব্যকে রসমধুর করে উপস্থাপন করে। এদিক থেকে বাগধারা বাংলা সাহিত্যের বিশেষ সম্পদ। বাগধারা গঠনে বিভিন্ন শব্দের ব্যবহারকে শব্দের রীতিসিদ্ধ প্রয়োগও বলা হয়। একে বাগবিধিও বলা হয়ে থাকে।
বর্ণচোরা = কপটচারী
বর্ণচোরা আম = কপট ব্যক্তি
রূপসী বাংলা
বনলতা সেন
ছাড়পত্র
সারাদুপুর
প্রশ্নঃ জীবনানন্দ দাশের একটি বিখ্যাত কবিতার নামঃ
বর্ণনাঃ
জীবনানন্দ দাস-রুপসী বাংলার কবি নামে পরিচিত।এছাড়া তিমির হননের কবি,নির্জনতার কবি নামে পরিচিত।
জীবনানন্দ দাশ রচিত কাব্য গ্রন্থ গুলো হলোঃ
"ঝরাপালক" (১৯২৭), "ধূসর পান্ডুলিপি (১৯৩৬), "বনলতা সেন" (১৯৪২), "মহাপৃথিবী"(১৯৪৪), "সাতটি তারার তিমির"(১৯৪৮), "রূপসী বাংলা"(১৯৫৭), "বেলা অবেলা কালবেলা"(১৯৬১);
অধিকার অর্থে
বশ অর্থে
অভ্যাস অর্থে
নিপুণতা
কাজী নজরুল ইসলাম
জীবনানন্দ দাশ
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
বুদ্ধদেব বসু
প্রশ্নঃ কখনও উপন্যাস লেখেননিঃ
বর্ণনাঃ
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত কখনও কোনো উপন্যাস না লিখেও বাংলা সাহিত্যে একজন বিখ্যাত ব্যক্তি।তিনি পঞ্চপান্ডবের মধ্য একজন।তার সাথে অন্যদের পার্থক্য হল, তিনি ক্লাসিক ভাষারীতির সঙ্গে পাশ্চাত্য কাব্যরীতির সংমিশ্রণে কবিতার বৈশিষ্ট্য এনে দিয়েছিল।তিনি মুলত কাব্য রচনায় ও তার এৈমাসিক পএিকা 'পরিচয়' এর জন্য অমর হয়ে আছেন।আধুনিক বাংলা সাহিত্যচর্চায় পএিকাটির ভূমিকা অনেক
ভাঁড়ু দত্ত
চাঁদ সওদাগর
ঈশ্বরী পাটনী
নলকুবের
প্রশ্নঃ 'আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে' এ প্রার্থনাটি করেছেঃ
বর্ণনাঃ
ভারতচন্দ্র রায় গুণাকরের অন্নদামঙ্গলের অন্তর্গত। দেবী পাঠনীকে বলে, আমাকে খেয়া পার করে দাও। পাঠনী রাজি হয়ে দেবীকে তার নৌকায় তুলে নেয়। কিন্তু ঈশ্বরী পাঠনী দেবিকে চিনতে পারে না। যখন দেখে দেবী যেখানে পা রেখেছেন সেখানটা স্বর্ণ হয়ে যাচ্ছে তখন পাঠনী বুঝতে পারে তিনি সাধারণ কোনো নারী নয়, মহাদেবি। যখন চিনতে পারে তখন দেবি তাকে বলে তুমি আমার কাছে কি চাও। তখন পাঠনী তার ছেলে মেয়ের জন্য ঐ প্রার্থনা করে।
তীরে পৌঁছার ঝাক্কি
সঞ্চয়ের প্রবৃত্তি
মুমূর্ষু অবস্থা
আসন্ন বিপদ
কর্তৃবাচ্য
কর্মবাচ্য
ভাব ভাচ্য
ক্রিয়া বাচ্য
প্রশ্নঃ 'কোথায় থাকা হয়' এটি কোন বাচ্যের উদাহরণ?
বর্ণনাঃ ভাববাচ্য : বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই বিশেষভাবে প্রকাশিত হলে তাকে ভাববাচ্য বলে। এ ধরনের বাক্যে কর্ম থাকে না এবং কর্তাও প্রধান হয় না। কাউকে কোন কিছু সরাসরি না বলে ঘুরিয়ে বলতে গেলে ভাববাচ্যে বলা যায়। এ ধরনের বাক্যে কর্তায়- ষষ্ঠী, দ্বিতীয়া বা তৃতীয়া বিভক্তি হয়। নামপুরুষের ক্রিয়াপদ [ক্রিয়াপদ] হয়। মাঝে মাঝে মূল ক্রিয়াপদের সঙ্গে সহযোগী ক্রিয়াপদও যুক্ত হয়। কখনো কখনো কর্তা উহ্য থাকে, অর্থাৎ কর্তা অনুল্লেখিত থাকে। যেমন- আমার খাওয়া হল না। (নামপুরুষের ক্রিয়াপদ) তোমার যাওয়া হবে না। (নামপুরুষের ক্রিয়াপদ) এ পথে চলা যায় না। (সহযোগী ক্রিয়াপদ যুক্ত) কোথা থেকে আসা হচ্ছে। (সহযোগী ক্রিয়াপদ যুক্ত) এ ব্যাপারে আমাকে দায়ী করা চলে না। (কর্তা ‘তুমি’ উহ্য) এ রাস্তা আমার চেনা নেই।
নীরদ
উদধি
মার্তন্ড
অবনী
প্রশ্নঃ 'সমুদ্র' শব্দের সমার্থক শব্দ কি?
বর্ণনাঃ
নীরদ অর্থ মেঘ,
মার্তন্ড অর্থ সূর্য,
অবনী অর্থ পৃথিবী।
সমুদ্র অর্থ সাগর,রত্নাকর,জলধি,সিন্ধু, বারিধি, বারীশ,উদধি,অর্ণব, অম্বুধি, পয়োধি, পারাবার,জলনিধি, নীলাম্বু, পাথার,পয়োনিধি, জলধর,অম্বুনিধি, তোয়নিধি, বারীশ,বারীন্দ্র।।।।
ক্রিয়া বিশেষণ
বিশেষণ
বিশেষ্যর বিশেষণ
ক্রিয়া
প্রশ্নঃ 'নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশি' এখানে নিশীথ কোন পদ?
বর্ণনাঃ নাম বিশেষণ : যে বিশেষণ পদ কোন বিশেষ্য বা সর্বনাম পদকে বিশেষায়িত করে, অর্থাৎ অন্য কোন পদ সম্পর্কে কিছু বলে, তাকে নাম বিশেষণ বলে। যেমন- বিশেষ্যের বিশেষণ : নীল আকাশ আর সবুজ মাঠের মাঝ দিয়ে একটি ছোট্ট পাখি উড়ে যাচ্ছে। সর্বনামের বিশেষণ : সে রূপবান ও গুণবান।
কুয়াশা
অনুকার
প্রভাকর
শৈল
কুৎসিত মামা
সৎ মামা
কুচক্রী লোক
পাতানো মামা
প্রশ্নঃ 'শকুনি মামা' এর অর্থ কি?
বর্ণনাঃ বাগধারা : কোন শব্দ বা শব্দ-সমষ্টি বাক্যে ব্যবহৃত হয়ে অর্থের দিক দিয়ে যখন বৈশিষ্ট্যময় হয়ে ওঠে, তখন সে সকল শব্দ বা শব্দ-সমষ্টিকে বাগধারা বা বাক্যরীতি বলা হয় । [বাংলা ভাষার ব্যাকরণ : নবম-দশম শ্রেণী] আক্ষরিক অর্থ ছাপিয়ে যখন কোনো শব্দ বা শব্দগুচ্ছ বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে তখন তাকে বাগধারা বা বিশিষ্টার্থক শব্দ বলে । বাগধারা মূলত কথ্য ভাষার সম্পদ হলেও তা এখন আর কেবল কথ্য ভাষায় সীমাবদ্ধ নেই । সাহিত্যে তার বিচরণ এখন যত্রতত্র পরিলক্ষিত হচ্ছে। যেমন- জান খারাপ হাঁক দেওয়া পকেট শুকিয়ে যাওয়া বাজি মেরে দেওয়া [সৌদামিনী মালো; উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সংকলন] অর্থাৎ, একটি বা কয়েকটি শব্দ বাক্যে একত্রে ব্যবহৃত হয়ে যখন ঐ শব্দ বা শব্দগুচ্ছের সাধারণ অর্থ প্রকাশ না করে কোন বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে, তখন তাদের বলা হয় বাগধারা বা বাক্যরীতি ।
পার হয়ে
পারায়ে
পেরিয়ে
পার হইয়ে
প্রশ্নঃ 'পার হইয়া' এই ক্রিয়া পদের সাধু রূপটি চলিত রূপে রূপান্তর করলে হবে?
বর্ণনাঃ সাধুরীতি থেকে চলিতরীতিতে পরিবর্তনের নিয়ম: নিচে উল্লিখিত নিয়মগুলো অনুসরণ করে সাধু ভাষাকে চলিত ভাষায় রূপান্তরিত করা যায়: ১। ই-স্বরধ্বনির লোপ: ক্রিয়াপদের মধ্যে ই-স্বরধ্বনি থাকলে চলিত রীতিতে ই-স্বরধ্বনি লোপ পায়। যেমন—খাইব>খাব, আসিবে>আসবে। ২। উ-স্বরধ্বনির লোপ: চলিত রীতিতে উ-স্বরধ্বনি লোপ পায়। যেমন— হউক>হোক, থাউক>থাক। ৩। হ-কারের লোপ: চলিত ভাষায় রূপান্তরের সময় পদের মধ্যে হ-কারের লোপ হয়। যেমন— তাহা>তা, যাহা>যা। ৪। উ-ধ্বনির পরিবর্তন: পদের শেষে অ-আ স্বরধ্বনি থাকলে চলিতরীতিতে পূর্ববর্তী উ-স্বরধ্বনি ও-ধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়। যেমন— শুন>শোন উঠে>ওঠে। ৫। আ-ধ্বনির পরিবর্তন: পূর্ববর্তী ই-ধ্বনির প্রভাবে পরবর্তী অক্ষরের আ-ধ্বনি এ-ধ্বনিতে পরিবর্তিত হয়। যেমন— গিয়া>গিয়ে মিঠা>মিঠে। ৬। অপিনিহিতি, অভিশ্রুতি ও স্বরসংগতির প্রভাবে পরিবর্তন: অপিনিহিত, অভিশ্রুতি ও স্বরসংগতির প্রভাবে সাধুরীতির পরিবর্তন ঘটে। যেমন— করিয়া>করে, ছুটিয়া>ছুটে।
রবীন্দ্রনাথে ঠাকুর
প্রমথ চৌধুরী
মীর মোশাররফ হোসেন
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
প্রশ্নঃ 'ভাষা মানুষের মুখ থেকে কলমের মুখে আসে, উল্টোটা করতে গেলে মুখে কালি পড়ে' বলেছেনঃ
বর্ণনাঃ প্রমথ চৌধুরী (৭ আগস্ট ১৮৬৮ — ২ সেপ্টেম্বর ১৯৪৬) বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রাবন্ধিক, কবি ও লেখক। তার পৈতৃক নিবাস ছিল বর্তমান বাংলাদেশের পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার হরিপুর গ্রামে। তিনি বাংলা গদ্যে চলিতরীতির প্রবর্তক; এছাড়া বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন। সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিতরীতি প্রবর্তন করেন। গল্পকার ও সনেটকার হিসেবেও তাঁর বিশিষ্ট অবদান রয়েছে।
ষষ্ঠী তৎপুরুষ
মধ্যপদলোপী কর্মধারয়
নিমিত্তার্থে চতুর্থী
নিত্য সমাস
প্রশ্নঃ 'সিংহাসন' শব্দটি কোন সমাস?
বর্ণনাঃ মধ্যপদলোপী কর্মধারয় - যে কর্মধারয় সমাসে ব্যাসবাক্যের মধ্যপদের লোপ হয়, তাকে মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস বলে। যেমন: সিংহ চিহ্নিত আসন= সিংহাসন, সাহিত্য বিষয়ক সভা= সাহিত্যসভা, স্মৃতি রক্ষার্থে সৌধ= স্মৃতিসৌধ, ব্রাহ্মণ ধর্মীয় প্রধান পুরোহিত= ব্রাহ্মণ পুরোহিত, জগতের রক্ষাকারী ঈশ্বর= জগদীশ্বর ।
নিঃস্ব ব্যক্তি
সৎ ব্যক্তি
তোষামোদকারী
খুব অনুগত ব্যক্তি
প্রশ্নঃ 'খাস তালুকের প্রজা' প্রবাদটির অর্থ হলোঃ
বর্ণনাঃ জীবন, জগৎ ও সমাজ সম্পর্কে মানুষের বাস্তব অভিজ্ঞতাপ্রসূত এই প্রবাদ লোকসাহিত্যের একটি বিশেষ শাখা। প্রবাদ অতীতের বিষয় হয়েও সমকালকে সবচেয়ে বেশি স্পর্শ করে। আধুনিক যুগে প্রায় সব ধরনের রচনায় প্রবাদ ব্যবহূত হয়। কবিতা, প্রবন্ধ, উপন্যাস, নাটক, সংবাদপত্র, বিজ্ঞাপন, বক্তৃতা, এমনকি দৈনন্দিন কথাবার্তায়ও প্রবাদের ব্যবহার লক্ষ করা যায়।
বিদ্রোহী-কাব্য গ্রন্থ
শেষের কবিতা-নাট্য গ্রন্থ
বিষবৃক্ষ-উপন্যাস
নৌকা ডুবি-গল্প গ্রন্থ
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি সঠিক?
বর্ণনাঃ
বিষবৃক্ষ বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত একটি উপন্যাস। এটি বঙ্কিমচন্দ্রের চতুর্থ বাংলা উপন্যাস এবং তাঁর বিষবৃক্ষ-কৃষ্ণকান্তের উইল-রজনী গার্হস্থ্যধর্মী উপন্যাসত্রয়ীর অন্যতম। ১২৭৯ বঙ্গাব্দের বৈশাখ সংখ্যা (১৮৭২) থেকে চৈত্র সংখ্যা (১৮৭৩) পর্যন্ত বঙ্গদর্শন পত্রিকায় মোট বারোটি কিস্তিতে বিষবৃক্ষ উপন্যাসটি প্রকাশিত হয়।
চরিত্রঃ নগেন্দ্রনাথ সূর্যমুখী,কুন্দনন্দিনী
বিদ্রোহী- কাজী নজরুল ইসলাম এর বিখ্যাত কবিতা
নৌকা ডুবি- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস
গ্রহ
গিন্নী
কলেজ
কেতাব
প্রশ্নঃ সাধুরীতির শব্দ কোনটি?
বর্ণনাঃ
সাধু শব্দের অর্থ শিষ্ট, ভদ্র বা মার্জিত। বাংলা গদ্য সাহিত্যের শুরু থেকে শিষ্টজনেরা এ ভাষায় সাহিত্য চর্চা করতেন। তৎসম বা সংস্কৃত শব্দ সাধুরীতি শব্দ। এ শব্দ কোনো রূপ পরিবর্তন ছাড়াই সরাসরি বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে। যেমন- চন্দ্র, সূর্য, গ্রহ, গৃহ, ক্ষেত, কর্ণ, ভবন, নক্ষত্র, পাত্র, ধর্ম ইত্যাদি।
আমি আর গেলাম না
এবার মাছ ধরা যাক
আম বোধ হয় পেঁকেছে
কুকুর লোকটিকে কামড়ালো
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি ভাব বাচ্যের উদাহরণ?
বর্ণনাঃ ভাববাচ্য : বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই বিশেষভাবে প্রকাশিত হলে তাকে ভাববাচ্য বলে। এ ধরনের বাক্যে কর্ম থাকে না এবং কর্তাও প্রধান হয় না। কাউকে কোন কিছু সরাসরি না বলে ঘুরিয়ে বলতে গেলে ভাববাচ্যে বলা যায়। এ ধরনের বাক্যে কর্তায়- ষষ্ঠী, দ্বিতীয়া বা তৃতীয়া বিভক্তি হয়। নামপুরুষের ক্রিয়াপদ [ক্রিয়াপদ] হয়। মাঝে মাঝে মূল ক্রিয়াপদের সঙ্গে সহযোগী ক্রিয়াপদও যুক্ত হয়। কখনো কখনো কর্তা উহ্য থাকে, অর্থাৎ কর্তা অনুল্লেখিত থাকে। যেমন- আমার খাওয়া হল না। (নামপুরুষের ক্রিয়াপদ) তোমার যাওয়া হবে না। (নামপুরুষের ক্রিয়াপদ) এ পথে চলা যায় না। (সহযোগী ক্রিয়াপদ যুক্ত) কোথা থেকে আসা হচ্ছে। (সহযোগী ক্রিয়াপদ যুক্ত) এ ব্যাপারে আমাকে দায়ী করা চলে না। (কর্তা ‘তুমি’ উহ্য) এ রাস্তা আমার চেনা নেই।
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
প্রমথ চৌধুরী
প্যারীচাঁদ মিত্র
সমরেশ মজুমদার
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে চলিত রীতির প্রবর্তক কে?
বর্ণনাঃ
প্রমথ চৌধুরী কিছুদিন কলকাতা হাইকোর্টে আইন ব্যবসা করেন । কিছুকাল কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন কলেজে পড়ান । তিনি ঠাকুর এস্টেটের ম্যানেজার ছিলেন। এছাড়াও তিনি মাসিক সবুজপত্র ও বিশ্বভারতী সম্পাদনা করেন। রবীন্দ্রনাথের অগ্রজ সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের(১৮৪২-১৯২৩) কন্যা ইন্দিরা দেবীর (১৮৭৩-১৯৬০) সহিত তাহার বিবাহ হয়। তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাই। লেখক আশুতোষ চৌধুরী(১৮৮৮-১৯৪৪) সম্পর্কে প্রমথ চৌধুরীর অগ্রজ। রবীন্দ্রনাথের ভগিনী প্রতিভা দেবীর সহিত আশুতোষ চৌধুরী বিবাহ হয়। তার সাহিত্যিক ছদ্মনাম ছিল বীরবল। তার সম্পাদিত সবুজ পত্র বাংলা সাহিত্যে চলতি ভাষারীতি প্রবর্তনে আগ্রণী ভূমিকা পালন করে। তার প্রবর্তিত গদ্যরীতিতে “সবুজ পত্র” নামে বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ইতিহাসে প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তারই নেতৃত্বে বাংলা সাহিত্যে নতুন গদ্যধারা সূচিত হয়। তিনি বাংলা সাহিত্যে ইতালিয় সনেট এর প্রবর্তক।
'সবুজপত্র' ১৯১৪ সালে প্রকাশিত হয়
বি + আর্থ
ব্য + অর্থ
বি + অর্থ
ব্যা + অর্থ
unexpected
unimportant
unusual
uncertain
appraisal
forcast
diagnosis
outline
প্রশ্নঃ Municipal taxes are based on an "estimate of the value" of one's property. (Match the best alternative that correspond to the quotations word)
বর্ণনাঃ
বর্ণনা: estimate of the value- এর অর্থ নিরূপণ
ক.appraisal অর্থ মূল্য নির্ধারণ
খ.forcast- অর্থ পূর্বাভাস
গ.diagnosis- অর্থ রোগ নির্ণয়
ঘ.outline- অর্থ রুপরেখা তাই (ক) ই সঠিক উত্তর।
cost more money
cease to be effective
return to the office
be renewed automatically
প্রশ্নঃ Library cards will "expire" when they are not used. (Match the best alternative that correspond to the quotations word)
বর্ণনাঃ
cease means end up, stop. So, when library card expires, it simply denotes it must be stopped from usual work, that is nothing but means stop its usual activity(cease to be effective)
must be using
should be using
must have used
should have used
প্রশ্নঃ The line is busy; someone "should be using" the telephone now. (Match the best alternative that correspond to the quotations word)
বর্ণনাঃ
প্রশ্ন : The line is busy; someone should be using the telephone now.
উত্তর: must be using.
বর্ণনা : যেহেতু the line is busy অর্থাৎ লাইনটি ব্যস্ত , তাই কেউ(someone) এখন অবশ্যই(must)telephone টি ব্যবহার করছে। তাই ক সঠিক উত্তর ।
had better hurry
were in a hurry
had to hurry
had better hurry
প্রশ্নঃ You "had better to hurry" if you don't want to miss the bus. (Match the best alternative that correspond to the quotations word)
বর্ণনাঃ
Had better, would better, would rather এগুলো modal verbs. আমরা জানি , modal এর পরে কোন veb থাকলে ঐ verb এর base form/ present form হয়।
প্রশ্নে "had better" আছে , তাই " had better " এর পরে to +verb হবে না। এখানে verb এর present form হবে।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ