সংস্কৃত
পালি
প্রাকৃত
অপভ্রংশ
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষার উদ্ভব নিম্নোক্ত একটি ভাষা থেকে-
বর্ণনাঃ
খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দ থেকে বাংলায় হিন্দু ব্রাহ্মণগণ সংস্কৃত ভাষার চর্চা করত, কিন্তু স্থানীয় বৌদ্ধরা প্রাকৃত ভাষার কোন কোন রূপে (ভ্যারাইটি) কথা বলত, যাকে ডঃ সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় উল্লেখ করেছেন মাগধী প্রাকৃতের পূর্ব রূপ বা ভ্যারাইটি হিসেবে।
গুপ্ত সাম্রাজ্যের সময়, বাংলা ছিল হিন্দু যাজক বা পুরোহিতদের জন্য সংস্কৃত সাহিত্যের একটি কেন্দ্র, যা স্থানীয়দের কথ্য ভাষাকে প্রভাবিত করে। প্রথম সহস্রাব্দে বাংলা যখন মগধ রাজ্যের একটি অংশ ছিল তখন মধ্য ইন্দো-আর্য উপভাষাগুলি বাংলায় প্রভাবশালী ছিল। এই উপভাষাগুলিকে মাগধী প্রাকৃত বলা হয় এবং এটি আধুনিক বিহার, বাংলা ও আসামে কথিত হত
এই ভাষা থেকে অবশেষে অর্ধ-মাগধী প্রাকৃতের বিকাশ ঘটে।প্রথম সহস্রাব্দের শেষের দিকে অর্ধ-মাগধী থেকে অপভ্রংশের বিকাশ ঘটে। সময়ের সাথে সাথে বাংলা ভাষা একটি স্বতন্ত্র ভাষা হিসেবে বিকশিত হয়।
চাষী জীবনের করুণ চিত্র
কৃষক সমাজের সংগ্রামসীল জীবন
তৎকালীন মুসলিম মধ্যবিত্ত সমাজের চিত্র
মুসলিম জমিদার শ্রেণীর জীবন কাহিনী
প্রশ্নঃ কাজী ইমদাদুল হক -এর 'আব্দুল্লাহ' উপন্যাসের প্রধান উপজীব্য কি?
বর্ণনাঃ
আবদুল্লাহ’ উপন্যাসটি লেখকের জীবদ্দশায় সম্পূর্ণ বা প্রকাশ হয়নি। তিনি এ উপন্যাসটি জীবনের শেষান্তে শুরু করলেও শেষ করে যেতে পারেননি। পরবর্তীতে তার খসড়ার ভিত্তিতে উপন্যাসটি সম্পূর্ণ করা হয় এবং তা ১৯৩২ সালে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়।
সংস্কৃত লিপি
চীনা লিপি
আরবী লিপি
ব্রাহ্মী লিপি
প্রতিদান
প্রত্যুপকার
অকৃতজ্ঞতা
অসিহিষ্ণুতা
প্রশ্নঃ শৈবাল দীঘিরে কহে উচ্চ করি শির; লিখে রেখ এক বিন্দু দিলেম শিশির।' এ অংশটুকুর মূল প্রতিপাদ্য --
বর্ণনাঃ
মানবসমাজ সত্যিই বিচিত্র। এখানে এমন কিছু লোক বাস করে যারা যত না উপকার করে তার চাইতেও বেশি তার প্রকাশ কামনা করে। উপকৃত ব্যক্তির কাছ থেকে নিত্য প্রশংসার জন্যই যেনতার তথাকথিত উপকার।
এখানে অকৃতজ্ঞতা প্রকাশের কথা বোঝায়েছেন।
ভবিষ্যৎ বিচিত্র ও বিপুল সম্ভাবনাময়
বাধা-নিপত্তি প্রতিভাকে অঙ্কুরেই বিনষ্ট করে
প্রকৃতি বিপুল ঐশ্বর্যের অধিকারী
ভাঙ্গার পরই গড়ার কাজ শুরু হয়
প্রশ্নঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ' কবিতায় কবির উপলব্ধি হচ্ছে-
বর্ণনাঃ
‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ রবীন্দ্রনাথের আত্মজাগরণের কবিতা। কবিতাটি প্রথমে ছিল দীর্ঘ। পরে রবীন্দ্রনাথ এর সংস্কার করে কিছুটা হ্রাস করেন। রবীন্দ্রনাথ ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ কবিতাটিকে তার সমস্ত কাব্যের ভূমিকা হিসেবে গণ্য করেছেন। এই কবিতাটিকে রবির প্রথম আলো বলা যায়। ‘নির্ঝরের স্বপ্নভঙ্গ’ রবীন্দ্রকাব্যজীবনে একটি মহাপরিবর্তনের রূপক-রাগিণীরূপে স্বীকৃত হয়েছে। সেখানেই তার প্রকৃত কবিতাচেতনার উন্মেষ। কবিতাটির ভাববস্তু ছাড়াও এর ছন্দ-উল্লাস, এর নব অনুভূতির উদ্দাম উত্তেজনা ও অসংবরণীয় আনন্দ-উচ্ছ¡াস একে কবির কাব্য¯্রােতস্বতীর প্রকৃত উৎসরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
মহাকাব্যে
নাটকে
পত্রকাব্যে
সনেটে
প্রশ্নঃ মাইকেল মধুসূদন দত্তের দেশপ্রেমের প্রবল প্রকাশ ঘটেছে-
বর্ণনাঃ
মাইকেল মধুসূদন দত্তের দেশপ্রেমের প্রবল প্রকাশ ঘটেছে- সনেটে।
বাংলা ভাষায় প্রথম সনেট রচনার কৃতিত্ব মাইকেল মধুসূদন দত্তের, সনেটকে বাংলায় চতুর্দশপদী নাম মহাকবি মাইকেল মধুসূদনই দিয়েছিলেন।
বাংলা সনেট (চতুর্দশপদী) এর সার্থক স্রষ্টা কবি মধুসূদন দত্ত ১৮৬৫ খ্রীষ্টাব্দে ফ্রান্সের ভার্সাই নগরীতে অবস্থানকালেই ইতালির কবি পেত্রার্কের সনেট থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে প্রথম বাংলা সনেটের দিগন্ত উন্মোচন করেন।
১৮৬৬ খ্রীষ্টাব্দে কবির চতুর্দশপদী কবিতাগুলি গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয়। এই কবিতাগুলিতে কবি চিত্তের ব্যকুলতা, স্বদেশ প্রেম ও আবেগ ধ্বনিত হয়েছে।
ভাষা ও সাহিত্য
আয়না
লালসালু
অবরোধবাসিনী
প্রশ্নঃ বেগম রোকেয়ার রচনা কোনটি?
বর্ণনাঃ
রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন[ক] (সাধারণত বেগম[খ] রোকেয়া নামে অধিক পরিচিত; ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০[গ] - ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২) হলেন একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাঙালি মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং প্রথম বাঙালি নারীবাদী। [৪] ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বিবিসি বাংলার 'সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি' জরিপে ষষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছিলেন বেগম রোকেয়া। [৫] ছোটগল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, উপন্যাস, বিজ্ঞান কল্পকাহিনী ও শ্লেষাত্মক রচনায় রোকেয়ার স্টাইল ছিল স্বকীয় বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। [১] উদ্ভাবনা, যুক্তিবাদিতা এবং কৌতুকপ্রিয়তা তার রচনার সহজাত বৈশিষ্ট্য। [১] তার প্রবন্ধের বিষয় ছিল ব্যাপক ও বিস্তৃত।
বিজ্ঞান সম্পর্কেও তার অনুসন্ধিৎসার পরিচয় পাওয়া যায় বিভিন্ন রচনায়। [১] মতিচূর (১৯০৪) প্রবন্ধগ্রন্থে রোকেয়া নারী-পুরুষের সমকক্ষতার যুক্তি দিয়ে নারীদের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক স্বাবলম্বিতা অর্জন করে সম-অধিকার প্রতিষ্ঠায় আহ্বান জানিয়েছেন এবং শিক্ষার অভাবকে নারীপশ্চাৎপদতার কারণ বলেছেন। [৪] তার সুলতানার স্বপ্ন (১৯০৫) নারীবাদী ইউটোপিয়ান সাহিত্যের ক্লাসিক নিদর্শন বলে বিবেচিত। [৬][৭] পদ্মরাগ (১৯২৪) তার রচিত উপন্যাস। অবরোধ-বাসিনীতে (১৯৩১) তিনি অবরোধপ্রথাকে বিদ্রূপবাণে জর্জরিত করেছেন। [৮]
চিলেকোঠার সেপাই
আগুনের পরশমণি
একাত্তরের দিনগুলো
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
প্রশ্নঃ কোনটি মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস?
বর্ণনাঃ
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক উপন্যাস আগুনের পরশমণি।
আগুনের পরশমণি বাংলাদেশের প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ-এর একটি বাংলাদেশী স্বাধীনতা যুদ্ধ ভিত্তিক উপন্যাস। এটি ১৯৮৬ সালে অন্যপ্রকাশ থেকে প্রকাশিত হয়।
পরবর্তীতে ঔপন্যাসিক নিজেই এই উপন্যাস অবলম্বনে একটি চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন।
আবদুল করিমের
মুহম্মদ শহীদুল্লার
মোতাহার হোসেন চৌধুরীর
আবুল ফজলের
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যে 'সাহিত্য বিশারদ' কার উপাধি?
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যে 'সাহিত্য বিশারদ' উপাধি আবদুল করিমের।
আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ (১১ অক্টোবর ১৮৭১ - ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৫৩) ছিলেন ব্রিটিশ ভারত ও পূর্ব পাকিস্তানের একজন বাঙালি সাহিত্যিক।
তিনি প্রাচীন পুথি সংগ্রহ ও সাহিত্যের ঐতিহ্য অন্বেষণকারী এক ব্যক্তিত্ব।
জিঞ্জির
অগ্নিবীণা
সন্ধ্যা
সিন্ধু হিন্দোল
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতা কোন বাক্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত?
বর্ণনাঃ
কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী কবিতা অগ্নিবীণা বাক্যগ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত।
অগ্নিবীণা বিংশ শতাব্দীর প্রথমার্ধের অন্যতম জনপ্রিয় বাঙালি কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম কাব্যগ্রন্থ। এটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দের কার্তিক মাসে (অক্টোবর, ১৯২২ খ্রিষ্টাব্দ) প্রকাশিত হয়। এই গ্রন্থে মোট বারোটি কবিতা আছে।
কবিতাগুলি হচ্ছে - ‘প্রলয়োল্লাস (কবিতা)’, ‘বিদ্রোহী’, ‘রক্তাম্বর-ধারিণী মা’, ‘আগমণী’, ‘ধূমকেতু’, কামাল পাশা’, ‘আনোয়ার ‘রণভেরী’, ‘শাত-ইল-আরব’, খেয়াপারের তরণী’, কোরবানী’ ও মোহররম’।
অব্যয় ও শব্দাংশ
নতুন শব্দ গঠনে
ভিন্ন অর্থ প্রকাশে
উপসর্গ থাকে সামনে, প্রত্যয় থাকে পিছনে
ষড়+ঋতু
ষড্+ঋতু
ছয়+ঋতু
ষট্+ঋতু
প্রশ্নঃ ষড় ঋতু শব্দের সন্ধি বিচ্ছে-
বর্ণনাঃ
ষড় ঋতু শব্দের সন্ধি বিচ্ছে- ষট্+ঋতু।
অ/আ এরপরে ঋত থাকলে অ/আ ও ঋত-র ঋ মিলে আর হয় এবং আর’, ‘অ/আ’-র আগের ব্যঞ্জনের সঙ্গে যুক্ত হয়।
অ+ঋ (ঋত) = আর
শীত+ঋত = শীতার্ত,
ভয়+ঋত = ভয়ার্ত,
আ+ ঋ (ঋত) = আর,
তৃষ্ণা+ঋত = তৃষ্ণার্ত,
ক্ষুধা+ঋত = ক্ষুধার্ত।
ইচ্ছাময়
ঐচ্ছিক
ইচ্ছুক
অনিচ্ছা
অপূর্ব
অদৃষ্টপূর্ব
অভূতপূর্ব
ভূতপূর্ব
বাক্যের সরল ও জটিলরুপে
শব্দের রুপগত ভিন্নতায়
তৎসম ও অতৎসম শব্দের ব্যবহারে
ক্রিয়াপদ ও সর্বনাম পদের রুপগত ভিন্নতায়
প্রশ্নঃ সাধু ভাষা ও চলিত ভাষার পার্থক্য ---
বর্ণনাঃ
সাধু আর চলিত ভাষার পার্থক্যটি এইরকম-
১) সাধুভাষায় তৎসম অর্থাৎ সংস্কৃত শব্দ বেশি ব্যবহার করা হয়। চলিত ভাষায় তদ্ভব শব্দের সংখ্যাই বেশি। তাছাড়া চলিত ভাষায় বিদেশী শব্দের প্রয়োগ আনেক বেশি।
২) সাধুভাষায় সর্বনামের পুর্নরূপ ব্যবহার করা হয়। যেমন- তাহার, যাহার ইত্যাদি। কিন্তু চলিত ভাষায় সর্বনামের সংক্ষিপ্ত রূপ ব্যবহার করা হয়।যেমন- তার, যার ইত্যাদি।
৩) সাধুভাষায় ক্রিয়াপদের পুর্ণরূপ ব্যবহার করা হয় কিন্তু চলিতে সংক্ষিপ্ত রূপ দেখা যায়। যেমন- খাইতেছেন (সাধু), খাচ্ছেন(চলিত)।
৪) সাধুভাষায় বাক্যের পদবিন্যাস কর্তা-কর্ম-ক্রিয়া। কিন্তু চলিত ভাষায় এই নিয়ম সবসময় মানা হয়না। যেমন- বইটা দাও তো আমাকে তুমি(চলিত)
৫) সাধুভাষায় সমাসবদ্ধ পদের সংখ্যা বেশি কিন্তু চলিত ভাষায় অনেক কম।
অনিষ্টে ইষ্টলাভ
চির অশান্তি
পাপের শাস্তি
অরাজক দেশ
দেশী শব্দ
অর্ধ - তৎসম শব্দ
তৎসম শব্দ
তদ্ভব শব্দ
প্রশ্নঃ সংস্কৃত ভাষা থেকে যেসব শব্দ সোজাসুজি বাংলায় এসেছে ও যাদের রুপ অপরিবর্তিত রয়েছে, সেসব শব্দকে কী বলে ?
বর্ণনাঃ
তৎসম শব্দ। তৎসম একটি পারিভাষিক শব্দ।
এর অর্থ তৎ (তার)+ সম (সমান)= তার সমান অর্থাৎ সংস্কৃত। তৎসম শব্দ খুব গুরুগম্ভীর হয়ে থাকে।
কেননা সংস্কৃত ভাষাও অত্যন্ত গুরুগম্ভীর। তাই গুরুগম্ভীর বাংলা লিখতে গেলে তৎসম শব্দ ব্যবহার করতে হয়।
বাংলা সাধু ভাষার বেশির ভাগ শব্দই তৎসম।
তৎসম শব্দের উদাহরণ : চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্র, ভবন, ধর্ম, পাত্র, মনুষ্য ইত্যাদি।
কর্ম-কর্তৃবাচ্য
কর্ম বাচ্য
ভাববাচ্য
কর্তৃবাচ্য
প্রশ্নঃ যে বাচ্যের কর্ম থাকে না এবং বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই প্রধানরুপে প্রতীয়মান হয় ,তাকে কোন বাচ্য বলে ?
বর্ণনাঃ
ভাববাচ্য : বাক্যে ক্রিয়ার অর্থই বিশেষভাবে প্রকাশিত হলে তাকে ভাববাচ্য বলে। এ ধরনের বাক্যে কর্ম থাকে না এবং কর্তাও প্রধান হয় না। কাউকে কোন কিছু সরাসরি না বলে ঘুরিয়ে বলতে গেলে ভাববাচ্যে বলা যায়।
এ ধরনের বাক্যে কর্তায়- ষষ্ঠী, দ্বিতীয়া বা তৃতীয়া বিভক্তি হয়।নামপুরুষের ক্রিয়াপদ হয়।
মাঝে মাঝে মূল ক্রিয়াপদের সঙ্গে সহযোগী ক্রিয়াপদও যুক্ত হয়।
কখনো কখনো কর্তা উহ্য থাকে,
সরল বাক্য
জটিল বাক্য
যৌগিক বাক্য
মিশ্র বাক্য
প্রশ্নঃ 'তাঁর চুল পেকেছে কিন্ত বু্দ্ধি পাকেনি' --- এটা কোন ধরনের বাক্য?
বর্ণনাঃ
একাধিক সরল বাক্য কোন অব্যয় দ্বারা সংযুক্ত হয়ে একটি বাক্য গঠন করলে তাকে যৌগিক বাক্য বলে।
যৌগিক বাক্যে এবং, ও, আর, কিন্তু, অথবা, অথচ, কিংবা, বরং, তথাপি- এই অব্যয়গুলো দিয়ে দুটি সরল বাক্য যুক্ত হয়। এগুলো দেখে সহজেই যৌগিক বাক্যকে চেনা যেতে পারে।
৮৩
১৪১
২৪৮
১৭০
৫%
৬%
১০%
১২%
প্রশ্নঃ ৫০০ টাকার ৪ বছরের সুদ এবং ৬০০ টাকার ৫ বছরের সুদ একত্রে ৫০০ টাকা হলে সুদের হার কত?
বর্ণনাঃ
মনেকরি, সুদের হার = ক
৫০০ টাকার ৪ বছরের সুদ = (৫০০ × ৪ × ক) টাকা (যেহেতু সুদ = আসল × সময় × হার)
= ২০০০ক টাকা
৬০০ টাকার ৫ বছরের সুদ = (৬০০ × ৫ × ক) টাকা
= ৩০০০ক টাকা
প্রশ্নমতে,
২০০০ক + ৩০০০ক = ৫০০
বা, ৫০০০ক = ৫০০
বা, ক = ৫০০/৫০০০
সুতরাং ক = ০.১
∴ সুদের হার = ০.১ × ১০০ = ১০%
৭২:১০৫
৭২:৩৫
৩৫:৭২
১০৫:৭২
৯.৬
১১.০
৪৮.০
৫৬.০
প্রশ্নঃ ৬৪ কিলোগ্রামের বালি ও পাথর টুকরার মিশ্রণে বালির পরিমান ২৫%। কত কিলোগ্রাম বালি মিশালে নতুন মিশ্রনে পাথর টুকরার পরিমান ৪০% হবে?
বর্ণনাঃ
মিশ্রনে বালির পরিমান= ৬৪×২৫%= ১৬ কেজি
মিশ্রনে পাথরের পরিমান =(৬৪-১৬)= ৪৮ কেজি
নতুন মিশ্রনের ৪০% = ৪৮ কেজি
নতুন মিশ্রনের ১০০% = ৪৮× ১০০/৪০=১২০ কেজি
∴ নতুন মিশ্রনে বালির পরিমান=(১২০-৪৮)=৭২কেজি
∴ বালি মেশাতে হবে=(৭২-১৬) = ৫৬ কেজি ( উত্তর)
১২ ফুট
৯ ফুট
৬ফুট
৩ ফুট
৭৫০ টাকা
৭০০টাকা
৭২০ টাকা
৭৫ টাকা
প্রশ্নঃ চাউলের মূল্য ১২% কমে যাওয়ায় ৬,০০০ টাকার পূর্বাপেক্ষা ১ কুইন্টাল চাল বেশি পাওয়া যায়। ১ কুইন্টল চালের মূল্য কত?
বর্ণনাঃ
১২% কমে বর্তমান মূল্য ৮৮
পূর্বমূল্য ১০০ হলে বর্তমান মূল্য = ৮৮ টাকা
পূর্বমূল্য ৬০০০ হলে বর্তমান মূল্য = (৮৮×৬০০০)/১০০ টাকা
= ৫২৮০ টাকা
∴১ কুইন্টাল চালের মূল্য = (৬০০০-৫২৮০) = ৭২০ টাকা
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ