সংস্কৃত
প্রাকৃত
মৈথিলি
বৈদিক
প্রশ্নঃ কোন ভাষা থেকে বাংলা ভাষার জন্ম?
বর্ণনাঃ
প্রাকৃত মধ্যভারতীয় আর্যভাষা। প্রাচীন ভারতীয় আর্যভাষা বৈদিক বা সংস্কৃত থেকে এর উৎপত্তি বলে মনে করা হয়। সংস্কৃত ভাষার যে রূপটি ছিল সাধারণ মানুষের মুখের ভাষা, তা এক সময় শিথিল ও সরল হয়ে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন আঞ্চলিক রূপ ধারণ করে। কালক্রমে এগুলিকেই বলা হয় প্রাকৃত ভাষা।
ইশারা
সংকেত
ভাষা
ইঙ্গিত
প্রশ্নঃ মানুষের ভাব প্রকাশের বাহন কোনটি?
বর্ণনাঃ
ভাষা মানুষে-মানুষে যোগাযোগের প্রধানতম বাহন। ভাষার কতটুকু মানুষের কোন জন্মগত বৈশিষ্ট্য আর কতটুকু পরিবেশনির্ভর সে ব্যাপারে আধুনিক ভাষাবিজ্ঞানীদের মতভেদ আছে। তবে সবাই একমত যে স্বাভাবিক মানুষমাত্রেই ভাষা অর্জনের মানসিক ক্ষমতা নিয়ে জন্মায়, এবং একবার ভাষার মূলসূত্রগুলি আয়ত্ত করে ফেলার পর বাকী জীবন ধরে মানুষ তার ভাষায় অসংখ্য নতুন নতুন বাক্য সৃষ্টি করতে পারে। এরকম অসীম প্রকাশক্ষমতাসম্পন্ন ভাষা একান্তই একটি মানবিক বৈশিষ্ট্য; মানুষ ছাড়া আর কোন প্রাণী এই ক্ষমতার অধিকারী নয়। প্রতিটি মানুষ ভাষা আয়ত্ত করার সহজাত বৈশিষ্ট্য নিয়ে জন্ম নেয় এবং ঐ মানুষটি যে নির্দিষ্ট ঐতিহাসিক পর্যায়ের নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিবেশ-বেষ্টিত ভাষিক সমাজের অন্তর্গত, সেই সমাজে সে দৈনন্দিন ভাষাপ্রয়োগের মাধ্যমে তার নিজস্ব ভাষাজ্ঞান বিকশিত করে।
দেশী ভাষা
বৈদিক ভাষা
বেদী ভাষা
ইংরেজী ভাষা
প্রশ্নঃ বেদের ভাষাকে কি ভাষা বলা হয়?
বর্ণনাঃ
বৈদিক ভাষা ভারতে আগত আর্য জাতির আদি ভাষা। খ্রিষ্টপূর্ব ১৫০০ অব্দের দিকে আর্যরা ভারতবর্ষে আসা শুরু করেছিল। উত্তর-পশ্চিম ভারত দিয়ে এই আগত এই জনগোষ্ঠী খ্রিষ্টপূর্ব ১১০০ অব্দের দিকে বঙ্গদেশ পর্যন্ত পৌঁছেছিল। খ্রিষ্ট-পূর্ব ১০০০ বৎসরের ভিতরে ভারতীয় ইন্দো-ইরানিয়ান ভাষার পরিবর্তন ঘটে।
জর্জ আব্রাহাম গ্রিয়ারসন
সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
বিখ্যাত ব্যকরণবিদ পাণিনি
প্রশ্নঃ কে বহু ভাষাবিদ পন্ডিত ও গবেষক ছিলেন?
বর্ণনাঃ
ডক্টর মুহম্মদ শহীদুল্লাহ (১০ জুলাই ১৮৮৫ - ১৩ জুলাই ১৯৬৯) ভারতীয় উপমহাদেশের একজন স্মরণীয় বাঙালি ব্যক্তিত্ব, বহুভাষাবিদ, বিশিষ্ট শিক্ষক ও দার্শনিক ছিলেন। তিনি ভারতের পশ্চিমবঙ্গের অবিভক্ত চব্বিশ পরগণা জেলার পেয়ারা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
উন্নত
বিবৃত
সাধারণ
বিকৃত
প্রশ্নঃ অপভ্রংশ কথাটি অর্থ কি?
বর্ণনাঃ
দ্বন্দ্ব সমাস
কর্মধারয় সমাস
দ্বিগু সমাস
বহুব্রীহি সমাস
প্রশ্নঃ শতাব্দী শব্দটি কোন সমাস যোগে গঠিত?
বর্ণনাঃ
দ্বিগু উদাহরণ:
ত্রিকাল (তিন কালের সমাহার), চৌরাস্তা (চৌরাস্তার সমাহার), তেমাথা (তিন মাথার সমাহার), শতাব্দী (শত অব্দের সমাহার), পঞ্চবটী (পঞ্চবটের সমাহার), ত্রিপদী (ত্রি বা তিন পদের সমাহার), ত্রিফলা (ত্রি বা তিন ফলের সমাহার), নবরত্ন (নব বা নয় রত্নের সমাহার), তেপান্তর (তিন বা তে প্রান্তরের সমাহার), পঞ্চনদ, পঞ্চভূত, ষড়ঋতু, দশ চক্র, অষ্টধাতু, সপ্তর্ষি, ত্রিভুজ, চতুর্ভুজ, চতুরঙ্গ, ত্রিমোহিনী, ত্রিভুবন, চতুর্দশপদী, তেরনদী, সাতসমুদ্র ইত্যাদি।
নিরুপায়
নাচার
অনন্যেপায়
উপায়হীন
মসলিন
জামদানী
নকশী কাঁথা
খাট পালঙ্ক
প্রশ্নঃ কোনটি মোঘল বাদশাহদের বিলাসের বস্তু ছিল?
বর্ণনাঃ
মসলিন বিশেষ এক প্রকার তুলার আঁশ থেকে প্রস্তুতকৃত সূতা দিয়ে বয়ন করা এক প্রকারের অতি সূক্ষ্ম কাপড়বিশেষ। এটি ঢাকাই মসলিন নামেও সুবিদিত। ফুটি কার্পাস নামক তুলা থেকে প্রস্তুত অতি চিকন সুতা দিয়ে মসলিন তৈরি করা হত।
শীতলক্ষ্যা
মেঘনা
যমুনা
ব্রহ্মপুত্র
প্রশ্নঃ বাংলাদেশে বড় বড় শিল্প কারখানা কোন নদীর তীরে গড়ে উঠেছে?
বর্ণনাঃ
শীতলক্ষ্যা নদী বা লক্ষ্ম্যা নদী বাংলাদেশের উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নরসিংদী গাজীপুর, ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জ জেলার একটি নদী। নদীটির দৈর্ঘ্য ১০৮ কিলোমিটার, গড় প্রস্থ ২২৮ মিটার এবং নদীটির প্রকৃতি সর্পিলাকার। বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড বা "পাউবো" কর্তৃক শীতলক্ষ্যা নদীর প্রদত্ত পরিচিতি নম্বর উত্তর-কেন্দ্রীয় অঞ্চলের নদী নং ৫৫। এটি নারায়ণগড় জেলার রুপগনজ এ অবস্থিত।
লোকশিল্প
শিল্পজাত দ্রব্য
রপ্তানীজাত শিল্প
কুটির শিল্প
প্রশ্নঃ দেশীয় উৎপন্ন জিনিস দিয়ে দেশের মানুষের হাতে তৈরি প্রয়োজনীয় দ্রব্যকে কি বলে?
বর্ণনাঃ
বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক)-এর মতে, ‘যে শিল্প কারখানা একই পরিবারের সদস্য দতারা পূর্ণ বা আংশিকভাবে পরিচালিত এবং পারিবারিক কারিগর খন্ডকালীন বা পূর্ণ সময়ের জন্য উৎপাদন কার্যে নিয়োজিত থাকেন এবং যে শিল্পে শক্তিচালিত যন্ত্রপাতি ব্যবহূত হলে ১০ জনের বেশি এবং এবং শক্তি চালিত যন্ত্র ব্যবহূত না হলে ২০ জনের বেশি কারিগর উৎপাদন কার্যে নিয়োজিত থাকেনা তাই কুটির শিল্প’। এটি বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী শিল্প
কুটির শিল্পের পুনুরুজ্জীবনের আন্দোলন
ইংরেজ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলন
পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পরিচালিত স্বাধীনতা আন্দোলন
মুঘল বিরোধী স্বাধীকার আন্দোলন
প্রশ্নঃ স্বদেশী আন্দোলন কি?
বর্ণনাঃ
স্বদেশী আন্দোলন ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের একটি অংশ। স্বদেশী আদর্শে উদ্বুদ্ধ এই আন্দোলনের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল অর্থনৈতিকভাবে ব্রিটিশ শক্তিকে ক্ষতিগ্রস্থ করে ভারত থেকে ব্রিটিশ শাসনের উচ্ছেদসাধন এবং দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উন্নতিসাধন। আন্দোলনের রণকৌশলের অন্তর্গত ছিল ব্রিটিশ পণ্য বয়কট এবং দেশীয় শিল্প ও উৎপাদন প্রক্রিয়ার উন্নতিসাধন।
স্বদেশী আন্দোলনের উৎস ছিল ১৯০৫ সালের বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী গণজাগরণ। এটি ১৯১১ সাল পর্যন্ত চলেছিলো।
নিদর্শন জ্ঞাপক
বির্মর্ত
বস্তুনিষ্ট
নির্বস্তুক
জীবনানন্দ দাশ
কাজী নজরুল ইসলাম
বন্দে আলী মিয়া
জসীমউদ্দিন
প্রশ্নঃ ”নকশী কাঁথা” কোন কবির কাব্য কে আশ্রয় করে বিশ্বব্যাপী পরিচিতি পেয়েছে ?
বর্ণনাঃ
নকশী কাঁথার মাঠ ১৯২৯ খ্রিষ্টাব্দে প্রকাশিত বাংলা সাহিত্যের একটি অনবদ্য আখ্যানকাব্য। বাংলাভাষায় রচিত এই আখ্যানকাব্যের লেখক পল্লীকবি জসীমউদ্দীন। বাংলা কবিতার জগতে যখন ইউরোপীয় ধাঁচের আধুনিকতার আন্দোলন চলছিল তখন প্রকাশিত এই কাব্যকাহিনী ঐতিহ্যগত ধারার শক্তিমত্তাকে পুনঃপ্রতিপন্ন করে। এটি জসীমউদদীনের একটি অমর সৃষ্টি হিসাবে বিবেচিত। কাব্যগ্রন্থটি ইংরেজিতে অনুবাদিত হয়ে বিশ্বপাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সক্ষম হয়েছিল।
দামি
অমূল্য
মূল্যবান
মূল্যতুল্য
এটি অত্যন্ত টেকসই
এটি সাধারণ মানুষের ব্যবহার্য
এটি অত্যন্ত কম দামে
এটি হাতের তৈরী
প্রশ্নঃ খাদি কাপড়ের অন্যতম বৈশিষ্ট্য কি?
বর্ণনাঃ
খাদি কাপড় মূলত মোটা। কারণ তুলার গোলা নিয়ে নাটাইয়ের মতো চড়কা ঘুরিয়ে হাতে খাদির সুতা তৈরি করা হয়। খালি হাতে সুতার সরু ও মসৃণতা ধরে রাখা যায় না। আর এটাই খাদি কাপড়ের মূল বৈশিষ্ট্য। কাপড় মোটা হলেও পরিধানে খুবই আরামদায়ক।
এস ওয়াজেদ আলী
মোহাম্মদ আব্দুল হাই
মাহাবুবুল আলম
মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী
প্রশ্নঃ ”কোহিনুর” পত্রিকাটি সম্পাদনা করেন কে?
বর্ণনাঃ
মোহাম্মদ এয়াকুব আলী চৌধুরী যিনি সচরাচর সাহিত্যিক এয়াকুব আলী চৌধুরী নামে অভিহিত বাংলাভাষার একজন লেখক এবং সাংবাদিক। তিনি শিক্ষা সংস্কারের মাধ্যমে পশ্চাৎপদ মুসলমানদের অগ্রগামী করেন প্রেসিডেন্সি কলেজে পড়ার সময় স্বীয় অগ্রজ মাসিক সাহিত্য পত্রিকা কোহিনূর সম্পাদক রওশন আলী চৌধুরী রোগাক্রান্ত হয়ে অক্ষম হয়ে পড়লে তিনি ঐ পত্রিকার সম্পাদনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন।
খারাপ স্বভাবের লোক
অন্যের অনিষ্ট করা ইচ্ছা
দানশীলতা
গানের একপ্রকার রাগিনী
দিরহাম
ইয়েন
রুপি
ডলার
যশধ্বনি
যশোধন
যশধনী
যশঃধ্বনি
সঞ্চয়িতা
চিত্রাঙ্গদা
গীতাঞ্জলি
গীতবিতান
প্রশ্নঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোন কাব্যের জন্য নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন ?
বর্ণনাঃ
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯১০ সালে 'গীতাঞ্জলি' কাব্য রচনা করেন এবং ১৯১২ সালে Song Offerings নামে গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনুবাদ করেন। এর ভূমিকা লেখেন ইংরেজ কবি W.B. Yeats। ১৯১৩ সালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গীতাঞ্জলির ইংরেজি অনবাদ Song Offerings এর জন্য সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পান।
কাজী নজরুল ইসলাম
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
কায়কোবাদ
শামসুর রহমান
প্রশ্নঃ বাংলাদেশের রণসংগীতের রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
কাজী নজরুল ইসলাম রচিত 'সন্ধ্যা' কাব্যের একটি কবিতা 'চল চল চল'। এটি প্রথম 'নতুনের গান' শিরোনামে 'শিখা' পত্রিকায় ১৯২৮ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯৭২ সালের ১৩ জানুয়ারী স্বাধীন বাংলাদেশের মন্ত্রীসভার প্রথম বৈঠকে এ কবিতার ২১ চরণ বাংলাদেশের রণসঙ্গীত হিসেবে গ্রহণ করা হয়।
কাব্য গ্রন্থ
গল্প গ্রন্থ
উপন্যাস
নাট্য গ্রন্থ
অলৌকিক বস্তু
প্রাকৃতিক সম্পদ
শক্তি
স্থীর বস্তু
পানি
সৌরশক্তি
গ্যাস
পারমাণবিক শক্তি
প্রশ্নঃ বিদ্যুৎ উৎপাদনের আধুনিক উপায় কি?
বর্ণনাঃ
সৌর শক্তি হল সূর্যরশ্মিকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ শক্তিতে রুপান্তর করা। দুইভাবে রুপান্তরের এই কাজটি করা হয়ে থাকে- প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে। প্রত্যক্ষভাবে সূর্যরশ্মিকে ব্যবহার করাকে ফোটো ভোলটাইক (পিভি) বলা হয়। প্রাথমিকভাবে ছোট ও মাঝারি পরিসরে এর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। পরোক্ষভাবে সূর্যরশ্মিকে ব্যবহার করাকে বলা হয় ঘনীভূত সৌর শক্তি বা কনসেনট্রেডেট সোলার পাওয়ার (সিএসপি)।
সূত্র: উইকিপিডিয়া
গণনা করা
তুলনা করা
গণক যন্ত্র
নিয়ন্ত্রক যন্ত্র
প্রশ্নঃ ”কম্পিউটার” শব্দের অর্থ কি?
বর্ণনাঃ
গ্রীক শব্দ “Compute” থেকে অধুনা Computer শব্দের উৎপত্তি। আবার ল্যাটিন শব্দ Computare ও থেকে Computer শব্দের উৎপত্তি। যার আর্থ গণনা করা, সেই দিক খেকে চিন্তাকরলে এর অর্থ গণনা কারী যন্ত্র বিশেষ। যেমন :- Calculator, Counter, Conductor.
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ