User Profile Photo
লগইন
  •   হোম
  •   স্যাট অনলাইন গাইড
  •   পুরাতন ভার্সন
  •   জিজ্ঞাসা করুন
  •   অনলাইন মডেল টেস্ট

  •   বিষয়ভিত্তিক জব সমাধান
  •   প্রতিষ্ঠানভিত্তিক জব সমাধান
  •   সালভিত্তিক জব সমাধান
  •   ব্যাখ্যাবিহীন প্রশ্ন

  •   প্রশ্ন পত্র জমা দিন   জব সাজেশান্স এবং টিপ্স   জব নোটিশ   পয়েন্টস   ফিডব্যাক   আপনার জিজ্ঞাসা

  • বিষয়ভিত্তিক
    English গণিত সাধারণ জ্ঞান সাধারণ বিজ্ঞান তথ্য প্রযুক্তি বাংলা সব
  • প্রতিষ্ঠানভিত্তিক
    বিসিএস প্রিলি. প্রাথমিক প্রধান শিক্ষক শিক্ষক নিবন্ধন শিক্ষা অফিসার পিএসসি ও অন্যান্য সহকারী জজ বাংলাদেশ ব্যাংক সব
  • সালভিত্তিক
    ২০২০ ২০১৯ ২০১৮ ২০১৭ ২০১৬ সব
  • মডেল টেস্ট
    অনলাইন মডেল টেস্ট কাস্টম মডেল টেস্ট প্রশ্নপত্র জেনারেট করুন
  • অন্যান্য
    প্রশ্নপত্র জমা দিন প্রশ্নপত্র জেনারেট করুন জব সাজেশান্স এবং টিপ্স ফিডব্যাক নোটিশ পয়েন্টস
  • লগ ইন
×

প্রশ্ন খুঁজুন

66053 প্রশ্নের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা যাচাই করুন।

...
User Profile Photo
লগ ইন
  •   হোম
  •   স্যাট অনলাইন গাইড
  •   পুরাতন ভার্সন
  •   জিজ্ঞাসা করুন
  •   অনলাইন মডেল টেস্ট

  •   বিষয় ভিত্তিক জব সমাধান
  •   প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক জব সমাধান
  •   সাল ভিত্তিক জব সমাধান
  •   ব্যাখ্যাবিহীন প্রশ্ন

  •   প্রশ্নপত্র জমা দিন

      জব সাজেশন এবং টিপ্স

      জব নোটিশ

      পয়েন্টস

      ফিডব্যাক

      আপনার জিজ্ঞাসা


  1. সব
  2. বাংলা
  3. বাংলা ভাষা (ব্যাকরণ)
  4. রূপতত্ত্ব
  5. পদ প্রকরণ

পদ প্রকরণ

পদ : বিভক্তি যুক্ত শব্দ ও ধাতুই পদ । অর্থাৎ বাক্যে ব্যবহৃত প্রত্যেকটি শব্দই এক একটি পদ । পদের প্রকারভেদ : পদগুলো প্রধানত দুই প্রকার । যথা- সব্যয় পদ ও অব্যয় পদ । সব্যয় পদ আবার চার প্রকার- বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম এবং ক্রিয়া । সুতরাং পদ মোট পাচ প্রকার । যথা- বিশেষ্য,
বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় এবং ক্রিয়া।

বিশেষ্য পদ

যে পদে সাধারণত কোনো ব্যক্তি, বস্তু, জাতি, সমষ্টি, বিষয়, স্থান, কাল, ভাব, কর্ম বা গুণের নাম বোঝানো হয় বা কোনো কিছুর নাম বোঝায় তাকে বিশেষ্য পদ বলে । যেমন-সুন্দর (বিশেষ্য) মাত্রেরই একটা আকর্ষণ শক্তি আছে। সুন্দর (বিশেষ্য) মানুষকে নিজের দিকে টানে।

বিশেষ্য পদের প্রকারভেদ : বিশেষ্য পদ ছয় প্রকার | মথা-

  1. নামবাচক
  2. জাতিবাচক
  3. বন্ত্রবাচক
  4. সমষ্টিবাচক
  5. ভাববাচক
  6. গুণবাচক

সংজ্ঞা (বা নাম) বাচক বিশেষ্য : যে পদ দ্বারা কেনো ব্যক্তি, ভৌগোলিক স্থান বা সংজ্ঞা এবং গ্রন্থ বিশেষের বিজ্ঞাপিত হয়, তাকে সংজ্ঞা (বা নাম) বাচক বিশেষ্য বলে। যথা-

ব্যক্তির লাম : নজরুল, ওমর, মাইকেল, জুলফিকার ।

ভৌগোলিক স্থানের নাম : ঢাকা, বগুড়া, প্যারিস, লন্ডন, মক্কা ।

ভৌগোলিক সংজ্ঞা : (নদী, পর্বত, সদুদ্র ইত্যাদি) করতোয়া, হিমালয়, আরব সাগর ।

গ্রহের নাম : গীতাঞ্জলি, অগ্নিবীণা, শেষের কবিতা, সঞ্চয়িতা, বিশ্বনবী ।

জাতিবাচক বিশেষ্য : যে পদ দ্বারা কোনো একজাতীয় প্রাণী বা পদার্থের সাধারণ নাম বোঝায়, তাকে জাতিবাচক বিশেষ্য বলে । যেমন- মানুষ, গরু, পাখি, পর্বত, নদী, ইংরেজ ইত্যাদি ।

বস্তুরবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য : যে পদে কোনো উপাদানবাচক পদার্থের নাম বোঝায়, তাকে বস্তুবাচক বা দ্রব্যবাচক বিশেষ্য বলে। এই জাতীয় বস্তর সংখ্যা ও পরিমাণ নির্ণয় করা যায যেমন- বই, খাতা, কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি, লবণ, পানি ইত্যাদি ।

সমষ্টিবাচক বিশেষ্য : যে পদে বেশকিছু সংখ্যক ব্যক্তি বা প্রাণীর সমষ্টি বোকার, তা-ই সমষ্টিবাচক বিশেষ্য । যেমন- সভা, জনতা, সমিতি, সমাজ, পঞ্চায়েত, মিছিল, ঝাক, বহর, দল, বাহিনা ইত্যাদি ।
ভাববাচক বিশেষ্য : যে বিশেষ্য পদে কোনো ক্রিয়ার ভাব বা কাজের ভাব প্রকাশিত হয়, ভাকে ভাববাচক বিশেষ্য বলে । যেমন- গমন (যাওয়ার ভাব বা কাজ)। এরূপ- ভোজন ,শয়ন, দর্শন, দেখা, শোনা, ইত্যাদি ।

আবার ধাতুর বা প্রাতিপদিকের পর আই প্রত্যয় যুক্ত করে ভাববাচক বিশেষ্য গঠিত হয়।
যেমন- চড় + আই = চড়াই, বড় + আই = বড়াই ইত্যাদি।

গুণবাচক বিশেষ্য : বিশেষ্য দ্বারা কোনো বস্ত্র দোষ বা গুণের নাম বোঝায়, তা-ই গুণবাচক বিশেষ্য । যেমন- মধুর মিষ্টতের গুণ - মধুরতা, তরল দ্রব্যের শুণ = তারল্য। এরূপ- তারুণ্য, তিক্ততা, সৌরভ, স্বাস্থ্য, যৌবন, সুখ, দুঃখ, সততা ইত্যাদি ।

 

বিশেষণ পদ

যে পদ বিশেষ্য, সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের দোষ, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, পরিমাণ, বৈশিষ্ট্য, ধর্ম ইত্যাদি প্রকাশ করে, তাকে বিশেষণ পদ বলে । যেমন- তিনটি বছর। এ যে আমাদের চেনা লোক । সন্তানের প্রতি মাতৃন্রেহ আন্তরিক।

বিশেষণ পদের প্রকারভেদ : বিশেষণ পদ প্রধানত দুই প্রকার। যথা- নাম নিশেষণ ও ভাব
বিশেষণ ।

ক) নাম বিশেষণ : যে বিশেষণ পদ কোনো বিশেষ্য বা সর্বনাম পদকে বিশেষিত করে, তাকে নাম বিশেষণ বলে । যেমন-.খুব সুন্দর বই। সুন্দর শিশু।

বিশেষ্যের বিশেষণ : সুস্থ-সবল দেহকে কে না ভালোবাসে? নিশীথ রাতে বাজছে বাঁশি ।

ধাতুর শেষে “অন্ত প্রত্যয় যোগ করে গঠিত পদটি বিশেষ্যের বিশেষণ হয় । যেমন-ঘুমস্ত শিশুটি আমার সন্তান ।
“আ' প্রত্যয়যোগে গঠিত বিশেষণ পদ - পার্থিব।

সর্বনামের বিশেষণ : সে রুপবান ও গুণবান। .

নাম বিশেষণের প্রকারভেদ

  • রূপবাচক : নীল আকাশ, সবুজ মাঠ ।
  • গুণবাচক : দক্ষ কারিগর, ঠাণ্ডা হাওয়া ।
  • অবস্থাবাচক : তাজা মাছ, রোগা ছেলে।
  • সংব্যাবাচক : হাজার লোক, দশ দশা ।
  • ক্রমবাচক : দশম শ্রেণি, প্রথমা কন্যা ।
  • পরিমাণবাচক ' : এক কেজি চাল, দু কিলোমিটার রাস্তা ।
  • অংশবাচক : অর্ধেক সম্পত্তি, ষোল আনা দখল ।
  • উপাদানবাচক : বেলে মাটি, পাথুরে মূর্তি ।
  • প্রশ্নবাচক : কতদূর পথ? কেমন অবস্থা?
  • নির্দিষ্টতাজ্ঞাপক : এই লোক, সেই ছেলে, ছাব্বিশে মার্চ ।

খ) ভাব বিশেষণ : যে পদ বিশেষ্য ও সর্বনাম ভিন্ন অন্য পদকে বিশেষিত করে তা-ই ভাব বিশেষণ । ইংরেজি ব্যাকরণের Adverb -কে বাংলা ব্যাকরণে ভাব বিশেষণ বলে।

ভাব বিশেষণ চার প্রকার । যথা-

১. ক্রিয়া বিশেষণ

২. বিশেষণের বিশেষণ বা বিশেষণীয় বিশেষণ

৩. অব্যয়ের বিশেষণ

৪. বাক্যের বিশেষণ ।

 

ক্রিয়া বিশেষণ: যে পদ ক্রিয়া সংগঠনের ভাব, কাল বা রূপ নির্দেশ করে অথবা যে পদে বাক্যের ক্রিয়াপদটির গুণ, প্রকৃতি, তীব্রতা ইত্যাদি প্রকৃতিগত অবস্থা বোঝায়, তাকে ক্রিয়া বিশেষণ বলে। যেমন-

  • ক্রিয়া সংগঠনের ভাব : তাড়াতাড়ি পড় । সে খুব তাড়াতাড়ি হাটল।
  • ক্রিয়া সংগঠনের কলে : পরে একবার এসো

২) বিশেষণীয় বিশেষণ : যে পন নাম বিশেষন অথবা ক্রিয়া বিশেষণকে বিশেষিত করে, তাকে বিশেষণীয় বিশেষণ বলে । যেমন-

নাম বিশেষণের বিশেষণ: সামান্য একটু দুধ দাও ।এ ব্যাপারে সে অতিশয় দুঃখিত ।

ক্রিয়া-বিশেষণের বিশেষণ : রকেট অতি দ্রুত চলে । অতিশয় মন্দ কথা ।

৩) অব্যয়ের বিশেষণ : যে ভাব-বিশেষণ অব্যয় পদ অথবা অব্যয় পদের অর্থকে বিশেষিত করে,তাকে অব্যর়ের বিশেষণ বলে । যেমন- ধিক্‌ তারে, শ্ত ধিক্‌ নির্লজ্জ যে জন।

৪) বাক্যের বিশেষণ : কখনো কধনো কোনো বিশেষণ পদ একটি সম্পূর্ণ বাক্যকে বিশেষিত করতে পারে ,তখন তাকে বাক্যের বিশেষণ বলা হয়। যেমন-

দুর্ভাগ্যক্রমে দেশ জাবার নানা সমস্যাজালে আবদ্ধ হয়ে পড়েছে।

বাস্তবিকই আজ জামাদের কঠিন পরিশ্রমের প্রয়োজন।
খুব মিটি দই ।

বিশেষণের অতিশায়ন : বিশেষণ পদ যখন দুই বা ততোধিক বিশেষ্য পদের মধ্যে গুণ, অবস্থা, পরিমাণ প্রভৃতি বিষয়ে তুলনায় একের উৎকর্ষ বা অপকর্ষ বুঝিয়ে থাকে, তখন তাকে বিশেষণের অতিশায়ন বলে । যেমন-

  • মেঘনা বাংলাদেশের বৃহত্তম নদী ।
  • সংব্যাশুলোর লঘিষ্ঠ সাধারণ শুণিতক বের কর।

বাংলা শব্দের অতিশায়ন
১) দুয়ের মধ্যে অভিশায়ন :

  • চাইতে, চেয়ে, হইতে, হতে, অপেক্ষা, থেকে ইত্যাদি শব্দ ব্যবহৃত হয় । যেমন-

গরুর থেকে ঘোড়ার দাম বেশি ।
বাঘের চেয়ে সিংহ বল্বান।

  • কখনো কখনো যষ্ঠী বিভক্তিযুক্ত শব্দে ষষ্ঠী বিভক্তিই চেয়ে, থেকে প্রভৃতি শব্দের কার্যসাধন করে। যেমন- এ মাটি সোনার বাড়া ।
  • দুটি বস্তুর মধে অতিশায়নে জোর দিতে হলে মূল বিশেষ্ণের অনেক,অধিক বেশি , অল্প, কম, অধিকতর প্রভৃতি বিশেষণীয় বিশেষণ যোগ করতে হয় । যেমন- পদ্মফুল গোলাপের চাইতে অনেক সুন্দর । ঘিয়ের চেয়ে দুধ বেশি উপকারী ।

২) বহুর মধ্যে অতিশায়ন :

  • অনেকের মধ্যে একের উত্বকর্ষ বা অপকর্ষ বোঝাতে মূল বিশেষণের কোনো পরিবর্তন হয় না। মূল বিশেষণের পূর্বে সবচাইতে, সবচেয়ে, সব থেকে, সর্বাপেক্ষা, সর্বাধিক প্রভৃতি শব্দ ব্যবহার হয়। যেমন- পশুর মধ্যে সিংহ সর্বাপেক্ষা বলবান। ভাইদের মধ্যে আরিফই সবচাইতে বিচক্ষণ ।

তৎসম শব্দের অতিশায়ন

  • দুয়ের মধ্যে 'তর' এবং বহর মধ্যে “তম প্রায় যুক্ত হয়ে থাকে । যেমন- গুরু -গুরুতর - গুরণতম, দীর্ঘ - দীর্ঘতর - দীর্ঘতম
  • দুয়ের মধ্যে তুলনায় “ঈয়স্‌' প্রত্যয় এবং বহুর মধ্যে তুলনায় “ইষ্ঠ' প্রত্যয় যুক্ত হয় । যেমন-

লঘু - লঘীয়ান - লঘিষ্ঠ

বৃদ্ধ - জ্যায়ান - জ্যেষ্ঠ
শ্রেয় - শ্রেয়ান - শ্রেষ্ঠ

অল্প - কণীয়ান -কনিষ্ঠ

  • 'ঈয়স্‌' প্রত্যয়ান্ত কোনো কোনো শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ রূপ বাংলায় প্রচলিত আছে। যেমন- ভূয়সী প্রশংসা ।

নির্ধারক বিশেষণ : দ্বিরুক্ত শব্দ ব্যবহার করে যখন একের বেশি কোনো কিছুকে বোঝানো হয়, তখন তাকে নির্ধারক বিশেষণ বলে । যেমন-
রাশি রাশি ভারা ভারা ধান কাটা হল সারা । _ সোনার তরী
আমাদের ছোট গায়ে ছোট ছোট ঘর ।
থোকায় থোকায় জোনাক জ্বলে ।

বিভিন্ন শব্দের বিশেষ্য ও বিশেষ্ণ রূপ

বিশেষ্য বিশেষণ বিশেষ্য বিশেষণ
চালাকী চালক প্রাচুর্য প্রচুর
অরণ্য আরণ্যক পৃথিবী পার্থিব
অভ্যাস অভ্যাস্ত কাবুলিওয়ালা কাবুলি
আঘাত আহত পিপাসা পিপাসিত
মানুষ মনুষ্য প্রণয়ন প্রণীত
ইতিহাস ঐতিহাসিক ভূগোল গৌগোলিক
লাজ লাজুক অবজ্ঞা অবজ্ঞাত
জীবন জীবনী বিলাত বিলাতী
সন্ধ্যা সান্ধ্য খেলাপ খেলাপি

সর্বনাম পদ

বিশেষ্যের পরিবর্তে যে শব্দ ব্যবহৃত হয়, তাকে সর্বনাম পদ বলে। ভাষায় সর্বনামের ব্যবহারের উদ্দেশ্য হলো বিশেষ্যের পুনরাবৃত্তি দূর করা । যেমন
যারা দেশের ডাকে সাড়া দিতে পারে, তারাই তো সত্যিকারের দেশপ্রেমিক।
তুমি এতক্ষণ কী করেছ?
বালকটি খেলা করেছে?
সর্বনাম পদের শ্রেণিবিভাগ : সর্বনাম পদ বিভিন্ন প্রকার হতে পারে । যেমন-

পুরুষ আমি, আমরা, তুমি, তোমরা, সে, তারা, তিনি,তারা, এ, এরা, বালক ইত্যাদি।
এ, এই, এরা, ইহারা, ইনি ইত্যাদি।
আত্নবাচক আপনি , স্বয়ং নিজে খোদ ইত্যাদি।
সামীপ্যবাচক এ,এই ,এরা, ইনি ইত্যাদি
দূরত্ববাচক ঐ,ঐসব
সাকুল্য বাচক সব ,সকল সর্ব,
সংযোগজ্ঞাপক যে,যিনি ,যারা যাহারা
প্রশ্নবাচক কি , কী , কে ,কাহারা ,কার ,কিসে
ব্যতিহারিক নিজে-নিজে , আপনা আপনি
দুরত্ববাচক ওই , ওইসব , উহা উনি
অনির্দিষ্টবাচক কোন , কেহ ,কেউ কিছু
অন্যাদিবাচক অন্য, অপর,পর

সাপেক্ষ সর্বনাম : একটির সাপেক্ষে অন্যটি, অর্থাৎ একে অন্যের ওপর নির্ভরশীল সর্বনাম । তা দুটি বাক্যের সংযোগ ঘটায় ৷ পরস্পর শর্ত বা সম্পর্কযুক্ত একাধিক সর্বনাম পদ একই সঙ্গে ব্যবহৃত হয়ে দুটি বাক্যের সংযোগ সাধন করলে, তাকে সাপেক্ষ সর্বনাম বলে । যেমন-

যেমন কর্ম তেমন ফল।

যত গর্জে তত বর্ষে না।

যা ভেবেছি তাই হয়েছে।

 

অব্যয় পদ

ন ব্য়য=অব্যয়।যার ব্যয় বা পিবর্তন হয়না, অর্থাৎ যা অপরিবর্তনীয় তাই অব্যয় । যে পদ সর্বদা অপরিবর্তশীয় থেকে বখনো বাক্যের শোভা বর্ধন করে, কখনো একাধিক পদের, বাক্যাংশের বা বাক্যের সংযোগ বা বিয়োগ সন্বন্ধ ঘটায়, তাকে 'অন্যয় পদ বলে।

অব্যয় পদের বৈশিষ্ট্য

  • ৮ অব্যয় শন্দের সাথে কোনো বিভক্তিচিহ যুক্ত হয় না।
  • ৮ অব্যয় শব্দের একবচন বা বহুবচন হয় না।
  • ৮ অব্যয় শব্দের স্ত্রী ও পুরুমবাচকতা নির্ণয় করা যায় লা।

বাংলা ভাষায় তিন প্রকার অব্যয় শব্দ রয়েছে । যথা-

বাংলা অব্যয় শব্দ : আর, আবার, ও, উঃ, হা, না ইত্যাদি ।

তৎসম অব্যয় শব্দ : যদি, যথা, সদা, সহসা, হঠাৎ, অর্থাৎ, দৈবাৎ, বরং, পুনশ্চ, আপাতত, বস্তত ইত্যাদি । এবং, সুতরাং - তৎসম শব্দ হলেও বাংলা এগুলোর অর্থ পরিবর্তিত হয়েছে।

বিদেশি অব্যয় শব্দ : আলবত, বহুত, খুব, শাবাশ, খাসা, মাইরি, মারহাবা ইত্যাদি ।

অব্যয় পদের প্রকারভেদ : অব্যয় পদ প্রধানত চার প্রকার । যথা-

ক) সমুচ্চয়ী

খ) অনুসর্গ বা পদান্বয়ী

গ) অনন্বয়ী

ঘ) অনুকার বা ধ্বন্যাত্নক।

খ) অনন্বয়ী অব্যয় : যেসব অব্যয় বাক্যের অন্য কোনো পদের সঙ্গে কোনো সম্বন্ধ না রেখে স্বাধীনভাবে নানাবিধ ভাব প্রকাশে ব্যবহৃত হয়, তাদের অনন্বয়ী অব্যয় বলে । যেমন-

যে ভাব প্রকাশ মরি মরি !কী সুন্দর প্রভাতের রূপ!
স্বীকৃতি বা অস্বীকৃতি জ্ঞাপনে হ্যা, আমি যাব । না, আমি যাব না।
সম্মত প্রকাশে আমি আজ আলবত যাব । নিশ্চয়ই পারব
অনুমোচনবাচকতায় আপনি ঘখন বলছেন, বেশ তো আমি যাব।
সমর্ঘনসূচক জবাবে আপনি যা জানেন তা তো ঠিকই বটে ।
যন্ত্রণা প্রকাশে উঃ! পায়ে বড্ড লেগেছে । নাঃ ! এ কষ্ট অসহ্য ।
ঘৃণা বা বিরক্তি প্রকাশে ভিক্ষুকটা যে পিছনে লেগেই রয়েছে, কী বিপদ!
সম্বোধনে ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে ।
সম্ভাবনায় সংশয়ে সংকল্প সদা টলে, পাছে লোকে কিছু বলে।
অনিশ্চিয়তা

কে জানে দেশে সুদিন আবার আসবে কিনা।

আনন্দ প্রকাশে আ মরি বাংলা ভাষা ।


বাক্যালংকার অব্যয় : কয়েকটি অব্যয় শব্দ নিরর্থক ভাবে ব্যবহৃত হয়ে বাক্যের শোভাবর্ধন করে,এদের বাক্যালংকার অব্যয় বলে।যেমন- কত না হারানো স্মৃতি জাগে আজও মনে।

গ) অনুসর্গ অব্যয় : যে সকল অব্যয় শব্দ বিশেষ্য ও সর্বনাম পদের বিভক্তির ন্যায় বসে কারকবাচকতা প্রকাশ করে, তাদেবর অনুসর্ণ অব্যয় বলে বা কারক অব্যয় বলে। অনুসর্গ অব্যয় “পদান্বয়ী অব্যয়* নামেও পরিচিত । দ্বারা , দিয়া, হইতে, থেকে- এগুলিকে অনুসর্গ অব্যয় বলে । যেমন-

  • ওকে দিয়ে এ কাজ হবে না।

অনুসর্গ অব্যয় ছুই প্রকার | যথা- বিভক্তিসৃচক অব্যর এবং বিভক্তি রূপে ব্যবহৃত অনুসর্গ ।

ঘ) অনুকার/ ধ্বন্যাত্নক অব্যয় : যে সকল অব্যয় অব্যক্ত রব, শব্দ বা ধ্বনির অনুকরণে গঠিত হর, সেগুলোকে অনুকার বা ধ্বন্যাত্নক অব্যয় বলে । এ জাতীয় ধ্বন্যাত্নক শব্দের দু'বার প্রয়োগের নাম
ধ্বন্যাত্নক দ্বিরুক্তি । ধ্বন্যাত্নক দ্বিরুক্তি দ্বারা বহুত্ব বা আধিক্য ইত্যাদি বোঝায় । যেমন- কল কল, কুট কুট, কড়কড় ইত্যাদি ।

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান। |

হু হু করে বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে।

চিলটি সী সী করে উড়িয়া গেল।

রহিম হনহন করে চলে গেল৷

ধন্যাতাক অব্যয়ের বিস্তারিত আলোচনা ,দেখুন দ্বিরুক্ত শব্দ অধ্যায়ে ।

অব্যয় বিশেষণ : কতগুলো অব্যয় বাক্যে ব্যবহৃত হলে নাম- বিশেষণ, ক্রিয়া-বিশেষণ এবং বিশেষণীয় বিশেষণের অর্থবাচকতা প্রকাশ করে থাকে । এদের অব্যয় বিশেষণ বলা হয়। যেমন-

নাম-বিশেষণ : অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ ।

ভাব-বিশেষণ : আবার যেতে হবে।

ক্রিয়া-বিশেষণ : অন্যত্র চলে যায়।

নিত্য সম্বন্বীয় অব্যয় : কতগুলো যুগুশন্দ পরস্পরের ওপর নির্ভরশীল, সেগুলো নিত্য সম্বন্ধীয় 'অ্যয় রূপে পরিচিত । যেমন- যথা, যত-তত, যখন-তখন. যেমন-তেশন, যের্দপ-সেরাপ ইত্যাদি ।

উদাহরণ - যথা ধর্ম তথা জয়।

যত গর্জে তত বর্ষে না।

বাক্যে 'যত-তত' অব্যয় পরিণাম অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
ত (সংস্কৃত তস্) প্রত্যয়াস্ত অব্যয় : এরকম তৎসম অব্যয় বাংলায় ব্যবহাত হয়| যেমন- ধর্মত বলছি। দুর্ভাগ্যবশত পরীক্ষায় ফেল করেছি।

ক্রিয়া পদ

বাক্যে যে পদ কোনো কিছু করা, ঘটা, হওয়া অর্থাৎ কোনো কার্য সম্পাদন বোঝায়, তাকে ক্রিয়াপদ বলে । অর্থাৎ যে পদ দ্বারা কোন কার্য সম্পাদন করা বুঝায়, তাকে ক্রিয়াপদ বলে । যেমন-

  • আরেফ বই পড়ছে।
  • বাবা বাড়ি নেই। .
  • এতক্ষণ গাছের ছায়ায় বসা মানুষটি কোথায় গেল? (ক্রিয়া স্থানীয়)

ক্রিয়াপদের গঠন : ক্রিয়ামূল বা ধাতুর সঙ্গে পুরুষ অনুযায়ী কালসূচক ক্রিয়াবিভক্তি যোগ করে ক্রিয়া গঠন করতে হয় । যেমন- পড়ছে _ পড় (ধাতু) + ছে (বিভক্তি)।

অনুক্ত ক্রিয়াপদ

  • বাক্য গঠনের জন্য ক্রিয়াপদ অপরিহার্য ।
  • ক্রিয়াপদ ভিন্ন কোনো মনোভাবই সম্পূর্ণরূপে প্রকাশ করা যায় না।
  • কখনো কখনো বাক্যে ক্রিয়াপদ উহ্য বা অনুক্ত থাকতে পারে । একে অনুক্ত ক্রিয়াপদ বলে।

ইনি আমার ভাই _ ইনি আমার ভাই (হন) । আজ প্রচণ্ড গরম - আজ প্রচণ্ড গরম (অনুভূত হচ্ছে) ।

  • পুরুষভেদে ক্রিয়ার রূপের পার্থক্য হয়।
  • বচনভেদে ক্রিয়ার রূপের কোনো পার্থক্য হয় না।

ক্রিয়াপদের প্রকারভেদ : বিবিধ অর্থে ক্রিয়াপদকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে ।

ভাব প্রকাশের দিক দিয়ে ক্রিয়াপদকে দু'ভাগে ভাগ করা যায় । যথা-


১) সমাপিকা ক্রিয়া

২) অসমাপিকা ক্রিয়া

ক) সমাপিকা ক্রিয়া : যে ক্রিয়া দ্বারা বাক্যের পরিসমাপ্তি ঘটে, বক্তার কথা সম্পূর্ণ ব্যক্ত হয়, তাকে সমাপিকা ক্রিয়া বলে । বাক্যের শেষে সমাপিকা ক্রিয়াপদ বসে । যেমন-

  • আমি ভাত খেয়ে স্কুলে যাব ।

খ) অসমাপিকা ক্রিয়া : যে ক্রিয়া ঘার। বাকোর পরিসমাপ্তি ঘটে না, বস্তার কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়, তাকে অসমাপিকা ক্রিয়া বলে । যেমন-

  • আমি ভাত খেয়ে..... (ফুলে যাব) ।
  • তাকে বলতে.......... (দাও)।
  • যত্ব করলে............. (রত্ব মেলে)।

উপরের উদাহরণ গুলোতে খেয়ে, বলতে, করলে - দ্বারা বাক্য শেষ হয়নি । বক্তব্যটি সম্পূর্ণ করতে হলে আরও শব্দের প্রয়োজন । তাই এসব ক্রিয়া অসমাপিকা ক্রিয়া বলে।

অসমাপিকা ক্রিয়ার বৈশিষ্ট্য-

  • বাক্যে অসমাপিকা ক্রিয়া অসমাপ্ত থাকে ।
  • অসমাপিকা ক্রিয়া দ্বারা গঠিত বাক্যে এক প্রকার কর্তা দেখা যায়। যেমন- আমরা বাঁচতে চাই । সে দেখতে লাগলো ।

কর্মপদের ভূমিকা অনুসারে ক্রিয়াপদকে চার ভাগে ভাগ করা যায় । যথা-
১.সকর্মক

২.অকর্মক

৩.দ্বিকর্মক

৪.প্রযোজর

ক) সকর্মক ক্রিয়া : যে ক্রিয়ার কর্ম পদ আছে তা-ই সকর্মক ক্রিয়া । ক্রিয়ার সাথে কী বা কাকে প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তা-ই ক্রিয়ার কর্মপদ। কর্মপদযুক্ত ক্রিয়াই সকর্মক ক্রিয়া। যেমন- সে চিঠি লিখছে। কী লিখছে : চিঠি ( কর্মপদ), বাক্যটিতে একটি কর্মপদ থাকায় বাক্যটি সকর্মক ক্রিয়া।

খ) অকর্মক ক্রিয়া : যে ক্রিয়ার কর্ম নেই, তাকে অকর্মক ক্রিয়া বলে । যেমন-
আমি চোখে দেখি না।
মেয়েটি হাসে। '
কী 'হাসে' বা 'কাকে হাসে' প্রশ্ন করলে কোনো উত্তর হয় না। কাজেই “হাসে" ক্রিয়াটি অকর্মক ক্রিয়া ।

গ) দ্বিকর্মক ক্রিয়া : যে ক্রিয়ার দুটো কর্ম থাকে, তাকে দ্বিকর্মক ক্রিয়া বলে। দ্বিকর্মক ক্রিয়ার বস্ত্রবাচক কর্ম পদটিকে মুখ্য বা প্রধান কর্ম এবং ব্যক্তিবাচক কর্ম পদটিকে গৌণ কর্ম বলে । যেমন-
সে আমাকে চিঠি লিখছে। (দুটি কর্ম হলো : আমাকে ও চিঠি । বাক্যে “চিঠি (বস্ত) মুখ্যকর্ম এবং “আমাকে' (ব্যক্তি) গৌণ কর্ম ।

ঘ) প্রযোজক ক্রিয়া : যে ক্রিয়া একজনের প্রযোজনা বা চালনায় অন্যের দ্বারা অনুষ্ঠিত হয়, সেই ক্রিয়াকে প্রযোজক ক্রিয়া বলে । সংস্কৃত ব্যাকরণে একে 'ণিজন্ত ক্রিয়া বলা হয়। |
প্রযোজক কর্তা : যে ক্রিয়া প্রযোজনা করে, তাকে প্রযোজক কর্তা বলে।
প্রযোজ্য কর্তা : যাকে দিয়ে ক্রিয়াটি অনুষ্ঠিত হয়, তাকে প্রযোজ্য কর্তা বলে ।

প্রযোজক ক্রিয়া গঠনঃ প্রযোজক ক্রিয়ার ধাতু = মূল ক্রিয়ার ধাতু +া ।যেমন মূল ধাতু হাস+ আ= হাসা (প্রেযোজক ক্রিয়ার ধাতু)। হাসা + চ্ছেন - বিভক্তি _ হাসাচ্ছেন (প্রযোজক ক্রিয়া)।

সমধাতুজ কর্ম : বাক্যের ক্রিয়া ও কর্ম একই ধাতু থেকে গঠিত হলে এ কর্মপদকে সমধাতুজ কর্ম বা ধাতৃর্থক কর্মপদ বলে । যেমন- আর কত খেলা খেলবে।
খেল+ আ খেলা (কর্মপদ) খেল্‌ + বে _ খেলবে (ক্রিয়াপদ)
তাই “খেলা' পদটি সমধাতুজ বা ধাতৃর্থক কর্ম । এরূপ-

  • সে যে চাল চেলেছে তাতে তাকে ড়যন্ত্রকারী ছাড়া আর কিছু বলা যায় না।
  • সে খুব আরামের ঘুম ঘুমিয়েছে।

নানধাত ও নামধাতর ক্রিয়া : বিশেষ্য, বিশেষণ এবং ধন্যাত্বক অব্যয়ের পরে 'আ প্রত্যয়যোগে যেসব ধাতু গঠিত হয় , সেগুলোকে নাম ধাতু বলে হয় । নামধাতুর সঙ্গে পুরুষ বা কালসূচক ক্রিয়া-বিভক্ত যোগে নামধাতুর ক্রিয়া গঠিত হয় । যেমন-

  • বেত (বিশেষ্য) + আ (প্রত্যয়) _ বেতা (নামধাতু)। যেমন- শিক্ষক ছাত্রকে বেতাচ্ছেন (নমধাতুর ক্রিয়াপদ)।
  • বাঁকা (বিশেষণ) + আ প্রেত্যয়) _ বাকা (নামধাতু) | যেমন- কঞ্চিটি বাকিয়ে ধর (নমধাতুর ক্রিয়াপদ)।
  • ধ্বন্যাত্বক অব্যয় : কন কন। যেমন- দাতটি ব্যথায় কনকনাচ্ছে।

গঠন-বৈশিষ্ট্য অনুসারে ক্রিয়াপদ দুই প্রকার । যথা-

১.যৌগিক ক্রিয়া

২.মিশ্র ক্রিয়া।

১.যৌগিক ক্রিয়া : একটি সমাপিকা ও একটি অসমাপিকা ক্রিয়া যদি একত্রে একটি বিশেষ বা সম্প্রসারিত অর্থ প্রকাশ করে, তবে তাকে যৌগিক ক্রিয়া বলে ।

২. সংযোগমূলক'বা মিশ্র ক্রিয়া : বিশেষ্য, বিশেষণ ও ধ্বন্যাত্নক অব্যয়ের সঙ্গে কর , হ , দে, পা , যা , কাট, গা, ছাড়, ধর, মার, প্রভৃতি ধাতুযোগে গঠিত ক্রিয়াপদ বিশেষ অর্থে মিশ্র ক্রিয়া গঠন করে ।

বিশেষ্যের পরে আমরা তাজমহল দর্শন করলাম
ছেলেটি গোল্লায় গেছে ।
বিশেষণের পরে তোমাকে দেখে বিশেষ প্রীত হলাম
ধ্বন্যাত্নক অব্যয়ের পরে মাথা ঝিম ঝিম করছে
ঝম ঝম করে বৃষ্টি পড়ছে
উৎপত্তির দিক থেকে ক্রিয়া পদ দু ভাগে ভাগ ।যথা- মৌলিক ও কৃদন্ত ।

 

...
...
...
স্যাট আইটি

হ্যালো

দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।

ব্যাখ্যা পরিবর্তন করুন
স্যাট আইটি

হ্যালো

দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন ব্যাখ্যা পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে।

পয়েন্ট পেতে লগইন করুন অথবা নিবন্ধন করুন।

বিষয়ভিত্তিক সমাধান

  • English
  • গণিত
  • সাধারণ জ্ঞান
  • সাধারণ বিজ্ঞান
  • তথ্য প্রযুক্তি
  • বাংলা
  • আরও

প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান

  • বিসিএস প্রিলি.
  • প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক
  • শিক্ষক নিবন্ধন
  • পিএসসি ও অন্যান্য
  • বাংলাদেশ ব্যাংক

সালভিত্তিক সমাধান


  • ২০২০
  • ২০১৯
  • ২০১৮
  • ২০১৭
  • ২০১৬
  • ২০১৫
  • ২০১৪
  • ২০১৩
  • ২০১২
  • ২০১১

গুরুত্বপূর্ণ লিংক

  • অনলাইন মডেল টেস্ট
  • জিজ্ঞাসা করুন
  • প্রশ্নপত্র জেনারেট করুন
  • পোস্ট করুন
  • নোটিশ তৈরি করুন
স্যাট আইটি

হ্যালো!

আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।

আর মাত্র

বাকি

আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ

স্যাট কর্তৃক সরবরাহকৃত
Subject Wise Question