২
৩
৪
৫
প্রশ্নঃ একটি আদর্শ বাক্যে কয়টি গুণ থাকা আবশ্যক?
বর্ণনাঃ
একটি সার্থক বাক্যে নিচের বৈশিষ্ট্যগুলো থাকা আবশ্যক-
ক) আকাঙ্ক্ষা : বাক্যের অর্থ ভালোভাবে উপলদ্ধি করার জন্য এক পদের পর অন্য পদ শোনার যে ইচ্ছা বা আগ্রহ তা-ই আকাঙ্ক্ষা। যেমন-‘চাঁদ পৃথিবীর’ এ পর্যন্ত বললে বাক্যটির সম্পূর্ণ অর্থ বুঝা যায় না। এরপরও কিছু শোনার ইচ্ছা অসমাপ্ত থাকে। কিন্তু যদি বলা হয় ‘চাঁদ পৃথিবীর একটি উপগ্রহ’; তাহলে বাক্যটি সম্পূর্ণ অর্থ প্রকাশ করে এবং এতে জানার আকাঙ্ক্ষার পরিসমাপ্তি ঘটে। অর্থ বা জানার ইচ্ছা পূরণকারী বাক্যের এ গুণকে আকাঙ্ক্ষা বলে।
খ) আসত্তি: বাক্যের অর্থ সহজভাবে উপলব্ধি করার জন্য বাক্যের অন্তর্গত পদগুলোকে সুবিন্যস্তভাবে সাজাতে হয়। বাক্যের পদগুলোর এই সুবিন্যস্ত রূপকেই আসত্তি বলে। যেমন : ‘সারা দিন আমি যেন ভালোভাবে চলি’- বাক্যটি আসত্তি গুণাবিশিষ্ট কিন্তু যদি বলা হতো ‘হয়ে সারাদিন ভালো যেন চলি আমি’ তাহলে বাক্যটির অর্থ স্পষ্ট হলেও গঠন কাঠামো সঠিক হয় না। আসত্তি হল বাক্যস্থিত পদসমূহের নৈকট্য বা সুবিন্যস্ত অবস্থা।
গ) যোগ্যতা : বাক্যে ব্যবহৃত পদগুলোর অর্থগত এবং ভাবগত মিল বা সামঞ্জস্যকে বাক্যের যোগ্যতা বলে। যেমন- ‘মাঠে পাখিগুলো দলবেঁধে ঘাস খাচ্ছে’ আর ‘আকাশে গরুগুলো ডানা মেলে উড়ছে’- বাক্যটিতে আকাঙ্ক্ষা এবং আসত্তি গুণ রক্ষিত হলেও এটি সার্থক বাক্য নয়; কেননা এতে ব্যবহৃত পদগুলোর সঙ্গে ভাবের কোনো সাদৃশ্য নেই। কিন্তু যদি বলা হয়, ‘গরুগুলো মাঠে দলবেঁধে ঘাস খাচ্ছে’ আর ‘আকাশে পাখিগুলো ডানা মেলে উড়ছে’- তাহলে এটি যোগ্যতাসম্পন্ন একটি যথার্থ বাক্য হতো। পদের ভাবগত মিল ছাড়াও শব্দের রীতিসিদ্ধ ব্যবহার, সহজবোধ্যতা, বাগধারা এবং উপমার সঠিক ব্যবহার ইত্যাদির ওপরও বাক্যের যোগ্যতা নির্ভর করে।
৫
৪
৩
৬
রাজাদেশ প্রাপ্তি
স্বপ্নে দেবী কর্তৃক আদেশ লাভ
রাজা ও সভাসদের মনোরঞ্জন করা
রাজকবির দায়িত্ব পালন
প্রশ্নঃ মঙ্গলকাব্য রচনার মূলে উল্লিখিত কারণ কি?
বর্ণনাঃ
মঙ্গলকাব্য রচনার মূলে উল্লিখিত কারণ স্বপ্নে দেবী কর্তৃক আদেশ লাভ।
দ্বিতীয় অংশে কবি ব্যাখ্যা করেন কেন তিনি কিংবদন্তীটি রচনা করেছেন। কবি নিজের পরিচয় তুলে ধরেন এবং সেই দেবদর্শনের বর্ণনা দেন যা তাকে কবিতাটি লিখতে অনুপ্রাণিত করেছে। দেবদর্শন প্রধানত স্বপ্ন বা কোন স্বর্গীয় আদেশ হিসেবে আসে।
শাহ্ মুহম্মদ সগীর
দৌলত উজীর বাহরাম খান
আলাওল
কাজী দৌলত
প্রশ্নঃ রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান “ইউসুফ জোলেখা”র রচয়িতা কে?
বর্ণনাঃ
রোমান্টিক প্রণয়োপাখ্যান “ইউসুফ জোলেখা”র রচয়িতা শাহ্ মুহম্মদ সগীর।
ইউসুফ-জোলেখা মধ্যযুগের পুঁথি লেখকদের রচিত বাংলা সাহিত্যের একটি প্রণয়-কাব্য। বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুহম্মদ সগীর, গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে(১৩৯৩-১৪০৯ খ্রিষ্টাব্দ) ইউসুফ-জোলেখা কাব্য রচনা করেন।
শাহ মুহম্মদ সগীর ছাড়াও মধ্যযুগের আরো অনেক কবি ইউসুফ-জোলেখা নাম দিয়ে কাব্য রচনা করেন। তার মধ্যে আবদুল হাকিম, শাহ গরিবুল্লাহ, গোলাম সফাতুল্লাহ, সাদেক আলী এবং ফকির মোহাম্মদ উল্লেখযোগ্য।
চন্ডীদাস
বড়ু চন্ডীদাস
দীন চন্ডীদাস
দ্বিজ চন্ডীদাস
১৯১৭
১৯১৯
১৯২০
১৯২৩
বিহারীলাল চক্রবর্তী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মোহিতলাল মজুমদার
সুকান্ড ভট্টাচার্য
প্রশ্নঃ ”মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে”- চরণটি কার রচনা?
বর্ণনাঃ
”মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে”- চরণটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচনা।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টিকর্ম তাঁর রচিত কাব্য, উপন্যাস, ছোটোগল্প, নাট্যসাহিত্য, প্রবন্ধ, চিত্রকলা ও সঙ্গীতের মধ্যে ছড়িয়ে আছে।
তার উল্লেখযোগ্য পঙক্তি:
- "শূন্য নদীর তীরে রহিনু পড়ি/ যাহা ছিল নিয়ে গেল সোনার তরী।"
"অলংকার যে মাঝে প’ড়ে
মিলনেতে আড়াল করে,
তোমার কথা ঢাকে যে তার মুখর ঝংকার।"
যাযাবর
পরশুরাম
জরাসন্ধ
বনফুল
২৭ আগস্ট
২৯ আগস্ট
২৩ আগস্ট
২৫ আগস্ট
ধাতু
প্রত্যয়
বিভক্তি
প্রাতিপদিক
কর্মধারয়
উপপদ তৎপুরুষ
বহুব্রীহি
দ্বন্দ্ব
বৃহৎ
ক্ষুদ্রকায়
অণু
অল্প
ঋত্বিক
ঋষিতুল্য
ঋষিকল্প
ঋষিজ
শিরচ্ছেদ
শিরঃছেদ
শিরশ্ছেদ
শিরোচ্ছেদ
ইশ্বরগুপ্ত
বিহারীলাল চক্রবর্তী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বুদ্ধদেব বসু
জমিদার দর্পণ
নীল দর্পণ
মানচিত্র
পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়
দুর্গেশনন্দিনী
রজনী
কমলাকান্তের দপ্তর
রায়নন্দিনী
প্রশ্নঃ কোনটি বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের রচনা নয়?
বর্ণনাঃ
বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত ৩ টি গ্রন্থ:
দুর্গেশনন্দিনী -উপন্যাস
কমলাকান্তের দপ্তর-প্রবন্ধগ্রন্থ
রজনী -রোমান্টিক উপন্যাসের বই
অন্যদিকে রায় নন্দিনী ইসমাইল হোসেন সিরাজী রচিত উপন্যাস। তাই উত্তর হবে রায় নন্দিনী।
২১টি
১৮টি
২০টি
২২টি
সরল বাক্য
জটিল বাক্য
যৌগিক বাক্য
নির্দেশাত্মক বাক্য
প্রশ্নঃ ”যদি বৃষ্টি হয়, তবে বের হব না”- এটি কোন ধরনের বাক্য?
বর্ণনাঃ
মিশ্র/জটিল বাক্য:যে বাক্যে একটি প্রধান খন্ডবাক্যের এক বা একাধিক আশ্রিত বাক্য পরস্পর সাপেক্ষ ভাবে ব্যবহার হয়,তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। উপরোক্ত বাক্যেও একটি আশ্রিত বাক্য এবং একটি প্রধান খন্ডবাক্য আছে,তাই এটি একটি জটিল বাক্য।
৩
২
৪
৫
ইছামতি
ময়ূরকন্ঠী
ধূপছায়া
সংকর সকীর্তন
১৮২০-১৮৯৩
১৮২৪-১৮৭৩
১৮২৪-১৮৯৯
১৮২০-১৮৭৩
প্রশ্নঃ মাইকেল মধুসূদন দত্তের জীবনকাল--
বর্ণনাঃ
মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালের ২৫ জানুয়ারি বাংলা প্রেসিডেন্সির যশোর জেলার(অধুনা বাংলাদেশ রাষ্ট্রের যশোর জেলার কেশবপুর উপজেলার)সাগরদাঁড়ি গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত হিন্দু কায়স্থ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এবং১৮৭৩ সালের ২৯ শে জুন আলিপুর জেনারেল হস্পিটাল এ মৃত্যুবরণ করেন।
বুদ্ধদেব বসু
অমিয় চক্রবর্তী
সুকান্ত ভট্টাচার্য
বিষ্ণু দে
মোহাম্মদী
সওগাত
কোহিনূর
নবনূর
প্রশ্নঃ মোহাম্মদ নাসিরউদ্দীন সম্পাদিত পত্রিকার নাম---
বর্ণনাঃ
মোহাম্মাদি-মাসিক পত্রিকা.সম্পাদক ছিলেন
-মোহাম্মদ আকরাম খাঁ
মুজিবর খাঁ
বদরুল আনাম খা
কোহিনূর-মাসিক পত্রিকা।সম্পাদক ছিলেন:
রওশন আলী
এয়াকুব আলি
নবনূর-মাসিক পত্রিকা।সম্পাদক ছিলেন:
সৈয়দ এমদাদ
সৈয়দ আসাদ
সওগাত-সচিত্র মাসিক পত্রিকা।সম্পাদক : মোহাম্মদ নাসিরুদ্দিন।
হাসান হাফিজুর রহমান
হাসান আজিজুল হক
সিকান্দার আবু জাফর
শামসুর রাহমান
প্রশ্নঃ ”বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের" দলিলপত্র” সম্পাদনা করেন--
বর্ণনাঃ
”বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের" দলিলপত্র” সম্পাদনা করেন-- হাসান হাফিজুর রহমান।
হাসান হাফিজুর রহমান (জুন ১৪, ১৯৩২ – এপ্রিল ১, ১৯৮৩) বাংলাদেশের একজন প্রথিতযশা কবি, সাংবাদিক ও সমালোচক ছিলেন। তার পূর্বপুরুষ জামালপুর জেলার অন্তর্গত কুলকান্দি গ্রামে বাস করতেন।
তিনি মুক্তিযুদ্ধের দলিল সম্পাদনার জন্য বিখ্যাত।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ