০.১৫-১.৫%
৫.৫ -৬.৫%
১০-১২.৫%
২৪%
Apple
Epson
IBM
Microsoft
DTL
TTL
ECL
CMOS
প্রশ্নঃ কোনটির গতি বেশি?
বর্ণনাঃ
Emitter Coupled Logic (ECL) is a high speed integrtted circuit bipolar transistor logic family.ECL uses an overdriven BJT differential amplifire with single inded input & limited emmiter curent to avoid the saturated region of operation & its slow turn off behaviour.
জে এস কেলবি
রবার্ট হুক
আবাকাস
শূণ্য পোলার
একমুখীকরণ
বিবর্ধক হিসেবে ব্যবহার
ফিল্টারিং
স্পন্দক হিসেবে
২৫ হার্জ
৫০ হার্জ
১০০ হার্জ
২০০ হার্জ
প্রশ্নঃ একটি পূর্ণ তরঙ্গ রেকটিফায়ারে অন্তগামী কম্পাংক ৫০ হার্জ হলে বহির্গামী কম্পাংক হবে--
বর্ণনাঃ
AC বা দিক পরিবর্তী বা দ্বিমুখি তরঙ্গে প্ররত্যেক একক অংশে দিক থাকে ধনাত্মক ও ঋণাত্মক। রেকটিফায়ার যেকোন একটা বাদ দিয়ে আউটপুট দেয়। তাই ২ টা অংশের এক টা থাকে, অপরটা বাদ পড়ে।
১০ ওহম
২০ ওহম
১ ওহম
১০০ ওহম
প্রশ্নঃ ২০ ওহম রোধবিশিষ্ট একটি তড়িদ্বার হতে সর্বোচ্চ ক্ষমতা স্থানান্তর ঘটে যখন তার ভার
বর্ণনাঃ
কোন পরিবাহীর দুই প্রান্তের বিভব পার্থক্যের মান ১ ভোল্ট হলে তার মধ্য দিয়ে যদি ১ অ্যাম্পিয়ার তড়িৎ প্রবাহ চলে তবে সেই পরিবাহকের রোধকে ১ ওহম (Ω) বলে
বাস্তবক্ষেত্রে তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্সের জগতে শুধু ওহমই নয়, ওহমের বেশকিছু গুনিতকও ব্যবহৃত হয়। যেমন মিলিওহম, কিলোওহম, মেগাওহম, গিগাওহম ইত্যাদি। [৩]।
★ রোধের মান যদি এক হাজার ওহমের সমান বা অতিক্রম করে তাহলে তাকে এক হাজার দিয়ে ভাগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাকে ততো কিলো ওহমের রোধ বলা হয়। যেমনঃ
★ রোধের মান যদি এক হাজার কিলো ওহম এর সমান বা অতিক্রম করে তবে তাকে এক হাজার দিয়ে ভাগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাকে ততো মেগা ওহমের রোধ বলা হয়। যেমনঃ
১০০০÷১০০০ = ১ মেগা ওহম (১০০০ কিলো ওহম)
৯৫০০÷১০০০ = ৯.৫ মেগা ওহম।
★ রোধের মান যদি এক হাজার মেগা ওহমের সমান বা অতিক্রম করে তবে তাকে এক হাজার দিয়ে ভাগ করলে যে মান পাওয়া যায় তাকে ততো গিগা ওহমের রোধ বলা হয়। যেমনঃ
১০০০০০০÷১০০০ = ১০০০ ১০০০÷১০০০ = ১ গিগা ওহম (১০০০ মেগা ওহম)
৫৪৬০০০০÷১০০০ = ৫৪৬০ ৫৪৬০÷১০০০ = ৫.৪৬ গিগা ওহম।
সাইক্লোট্রেন
ভ্যান ডে গ্রাফা জেনারেটর
বিউট্রান
সিনকো নাইক্লোট
৭.০
৭.২
৭.৪
৭.৬
প্রশ্নঃ মানুষের রক্তের পি এইচ কত?
বর্ণনাঃ
রক্ত প্রধানত দেহে অক্সিজেন, কার্বন ডাই অক্সাইড এবং অন্যান্য বর্জ্য পদার্থ পরিবাহিত করে। রক্ত হলো আমাদের দেহের জ্বালানি স্বরূপ। মানবদেহে শতকরা ৮ ভাগ রক্ত থাকে( গড়ে মানবদেহে ৫-৬ লিটার রক্ত থাকে)। রক্তের PH সামান্য ক্ষারীয় অর্থাৎ ৭.২- ৭.৪।
এক ধরনের বিশেষ কম্পিউটার প্রোগ্রাম
কম্পিউটারের যন্ত্রাংশে কোথাও শর্ট সার্কিট
কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের মাঝে জমে থাকা ধুলা
কম্পিউটারের কোনো যন্ত্রাংশে সার্কিট ঢিলা হওয়া
প্রশ্নঃ কম্পিউটার ভাইরাস হলো -
বর্ণনাঃ
কম্পিউটার ভাইরাস হলো এক ধরনের কম্পিউটার প্রোগ্রাম যা ব্যবহারকারীর অনুমতি বা ধারণা ছাড়াই নিজে নিজেই কপি হতে পারে। মেটামর্ফিক ভাইরাসের মত তারা প্রকৃত ভাইরাসটি কপিগুলোকে পরিবর্তিত হতে পারে অথবা কপিগুলো নিজেরাই পরিবর্তিত হতে পারে।
হাইড্রোমিটার
অলটিমিটার
গ্যালভানো মিটার
ল্যাকটোমিটার
প্রশ্নঃ দুধের বিশুদ্ধতা পরিমাপের যন্ত্র --
বর্ণনাঃ
দুধে পানি মেশানো আছে কিনা তা প্রমাণ করে যে যন্ত্র তার নাম ল্যাক্টোমিটার। দেখতে থার্মোমিটারের মতো। যন্ত্র টা সোজাসুজি নামিয়ে দিয়ে ওপর থেকে হালকা ভাবে ছেড়ে দিলে, যদি দেখা যায় ল্যাকটোমিটার কিছুটা নামার পর আর নামে না, তবে সেই দুধে নিশ্চিত ভাবে পানি মেশানো আছে।
৪টি
৫টি
৬টি
৭টি
ন্যানোসেকেন্ড
মাইক্রোসেকেন্ড
পিকোসেকেন্ড
মিলিসেকেন্ড
বেল ল্যাব
আইবি এম
মাইক্রোসফট
ইন্টেল
বিদ্যুৎ প্রবাহে বাধা প্রদান
বিদ্যুৎ প্রবাহে সহায়তা করা
তাপ ক্ষয় করা
শক্তি সংরক্ষণ করা
১ কেজি
১০ কেজি
১০০ কেজি
১০০০ কেজি
মাইক্রো তরঙ্গ
আলোক তরঙ্গ
রঞ্জন রশ্মি
গামা রশ্মি
প্রশ্নঃ রাডারে ব্যবহৃত হয়--
বর্ণনাঃ
রাডার এমন একটি পদ্ধতি যা রেডিও তরঙ্গের ব্যবহার করে চলমান বা স্থির বস্তুর অবস্থান, দূরত্ব, উচ্চতা এবং দিক নির্ণয় করতে পারে। দূরের কোন বস্তুর অস্তিত্বের সম্পর্কে জানার জন্য যে যন্ত্রের ব্যবহার করা হয় তাকে রাডার বলা হয়ে থাকে।
রাডার একটি সংক্ষিপ্ত শব্দ যেটার পূর্ণ রুপ হচ্ছে রেডিও ডিটেকশন অ্যান্ড রেঞ্জিং। এই রাডারের সাহায্যে ঘন অন্ধকার রাতেও দূরের বস্তুকে লক্ষ্য করা যায়। এর ফলে রাডার উড়োজাহাজের পাইলট কিংবা সামুদ্রিক জাহাজের ক্যাপ্টেনের তৃতীয় নয়ন হিসেবে কাজ করে।
১৯৪৮ সালে
১৯৫০ সালে
১৯৫২ সালে
১৯৫৪ সালে
লোহা
তামা
সিসা
গ্রাফাইট
উত্তল
অবতল
দ্বি উত্তল
দ্বি অবতল
ঊর্ধ্বমুখী বল
নিম্নমুখী বল
কেন্দ্রমুখী বল
সবগুলো
নীল নদ
জাম্বেসী নদী
আমাজান নদী
সিন্ধু নদ
প্রশ্নঃ ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাতের উৎপত্তি কোন নদী খেকে?
বর্ণনাঃ
ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত মধ্য-দক্ষিণ আফ্রিকার জলপ্রপাত। জিম্বাবুয়ে উত্তর-পশ্চিমাংশে ও জাম্বিয়ার দক্ষিণ-পূর্বদিকে অবস্থিত যৌথ নদী জাম্বেজি থেকে এ জলপ্রপাত সৃষ্টি হয়েছে। এটি উচ্চতায় ১০৮.৩ মিটার এবং প্রস্থে ১,৭০৩ মিটার।
প্রতি সেকেন্ডে প্রায় ৩৩,০০০ ঘনফুট (৯৩৫ ঘনমিটার) জল পতিত হয়। তবে নিম্ন নদী প্রবাহকালীন সময়ে পূর্বদিকের অংশ প্রায়শঃই শুষ্ক থাকে। নায়াগ্রা জলপ্রপাতের সাথে তুলনা করলে ভিক্টোরিয়া জলপ্রপাত প্রায় দ্বিগুণ প্রশস্ত ও দ্বিগুণ গভীর।
ইউনেস্কো ১৯৮৯ সালে বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে জলপ্রপাতটিকে উভয় নামেই তালিকাভূক্ত করেছে।জলপ্রপাতের উভয় অংশকে সংযুক্ত করতে ভিক্টোরিয়া ফলস (জাম্বেজি) সেঁতু নির্মাণ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে রেলওয়ে, মোটরগাড়ী চলাচল করে।
বর্তমানে এটি বহিঃবিশ্বের পর্যটকদের কাছে প্রধান আকর্ষণ হিসেবে রয়েছে। জিম্বাবুয়ের ভিক্টোরিয়া ফলস ন্যাশনাল পার্ক এবং জাম্বিয়ার মোজি-ওয়া-তুনিয়া ন্যাশনাল পার্ক ব্যাপক এলাকা নিয়ে গড়ে তোলা হয়েছে। আশেপাশের বনে অ্যান্টিলোপ, হাতি, জিরাফ, জেব্রা, সিংহ, চিতা ইত্যাদি প্রাণীর বসবাস। পাহাড়ের চূড়ায় বাজপাখি, ঈগল আবাস গড়েছে।
ঢাকা
দিল্লি
ইসলামাবাদ
কাঠমন্ডু
প্রশ্নঃ সার্ক সচিবালয় অবস্থিত কোথায়?
বর্ণনাঃ
দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা (সংক্ষেপে সার্ক) দক্ষিণ এশিয়ার একটি আঞ্চলিক সংস্থা। এর সদস্য দেশগুলো বাংলাদেশ, পাকিস্তান, ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, নেপাল, ভুটান এবং আফগানিস্তান।
গণচীন ও জাপানকে সার্কের পর্যবেক্ষক হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে। সার্ক ১৯৮৫ সালের ৮ই ডিসেম্বর বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের হাত ধরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
যখন বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ ও শ্রীলঙ্কা নেতারা দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক, অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক উন্নয়ন এবং অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশসমূহের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও সহযোগিতা করার লক্ষ্যে এক রাজকীয় সনদপত্রে আবদ্ধ হন । এটি অর্থনৈতিক, প্রযুক্তিগত, সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং উন্নয়নের যৌথ আত্মনির্ভরশীলতা জোর নিবেদিত ।
সার্কের প্রতিষ্টাতা সদস্য সমূহ হল বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, মালদ্বীপ, ভুটান এবং ২০০৭ সালে আফগানিস্তান সার্কের সদস্য পদ লাভ করে । রাষ্ট্রের শীর্ষ মিটিং সাধারণত বাৎসরিক ভিত্তিতে নির্ধারিত এবং পররাষ্ট্র সচিবদের সভা দুই বছর পর পর অনুষ্ঠিত হয় । নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু সার্কের সদর দফতর অবস্থিত ।
২০ মার্চ , ২০০৩
১৭ মার্চ , ২০০৩
১৯ মার্চ , ২০০৩
২৫ মার্চ , ২০০৩
প্রশ্নঃ ইঙ্গ - মার্কিন বাহিনী কবে ইরাক আক্রমণ করে?
বর্ণনাঃ
এই আক্রমণ শুরু হয়েছিল ২০ মার্চ ২০০৩ এ বাগদাদের প্রেসিডেনশিয়াল প্যালেস এর উপর বিমান আক্রমণ এর মাধ্যমে। পরবর্তী দিনে, যৌথ বাহিনী ইরাক-কুয়েত সীমান্ত হত বসরায় আক্রমণ সূচনা করে। একই সময়ে পারস্য উপসাগরে অবস্থিত নেভাল বেজ হতে সাড়াশি আক্রমণ পরিচালিত হয় বসরা ও সংলগ্ন অঞ্চলের তেল খনি রক্ষার জন্য।
অন্যদিকে নিয়মিত বাহিনী ইরাকে দক্ষিণ অঞ্চল দখলে মনোযোগী হয়। এর ভিতর উল্লেখযোগ্য ছিল ২৩ মার্চ এ অনুষ্ঠিত নাসিরিয়াহ যুদ্ধ। উপুর্যপুরি বিমান আক্রমণের মাধ্যমে ইরাকী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা নষ্ট করে দেয়া হয় যার দরুণ ইরাকী বাহিনী কোন উল্লেখযোগ্য প্রতিরোধ গড়তে সক্ষম হয়নি।
২৬ মার্চ এ ১৭৩তম এয়ারবোর্ন ব্রিগেড উত্তরাঞ্চলীয় কিরকুক শহরের সন্নিকটে অবতরণ করে। যেখানে তারা কুর্দি বিদ্রোহী দের সাথে যুক্ত হয়ে ইরাকী বাহিনীর বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করে ও উত্তরাঞ্চল কে করতলগত করে।
চিত্রশিল্পী
দার্শনিক
সাহিত্যিক
যোদ্ধা
প্রশ্নঃ রোমাঁ রোলাঁ ছিলেন -
বর্ণনাঃ
রোম্যাঁ রোলাঁ ( ২৯ জানুয়ারি, ১৮৬৬ - ৩০ ডিসেম্বর, ১৯৪৪) ছিলেন একজন ফরাসি নাট্যকার, ঔপন্যাসিক, প্রাবন্ধিক, শিল্প ঐতিহাসিক ও অধ্যাত্মবিদ। ১৯১৫ সালে তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কারে ভূষিত হন।
শিল্পকলা ও সংগীত গবেষক রোলাঁ ১৯০৩ সালে সর্বন বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপক নিযুক্ত হয়েছিলেন। তার প্রথম উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ Vie de Beethoven (বেটোভেন-চরিত) প্রকাশিত হয় ১৯০৩ সালে। এরপর ১৯০৬ সালে মিকেলাঞ্জেলোর জীবনী ও ১৯১১ সালে তলস্তয়ের জীবনী রচনা করেছিলেন তিনি। জাঁ-ক্রিস্তফ তার সর্বাপেক্ষা উল্লেখযোগ্য রচনা।
১৯১০ থেকে ১৯১২ সালের মধ্যে দশ খণ্ডে প্রকাশিত এই গ্রন্থটির জন্যই তিনি নোবেল পুরস্কার পেয়েছিলেন। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি যুদ্ধের বিরোধিতা করেন। রোলাঁ ছিলেন একজন ভারতপ্রেমিক ও ভারততত্ত্ববিদ। তিনি মহাত্মা গান্ধী, রামকৃষ্ণ পরমহংস ও স্বামী বিবেকানন্দের জীবনী রচনা করেছিলেন।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ