শ্রীকৃষ্ণকীর্তন
চর্যাপদ
মনসামঙ্গল
বৈষ্ণব পদাবলী
আলাওল
সৈয়দ সুলতান
শাহ মুহম্মদ সগীর
মুহম্মদ খান
প্রশ্নঃ প্রাচীনতম বাঙালী মুসলমান কবি কে?
বর্ণনাঃ শাহ মুহাম্মদ সগীর আনুমানিক ১৩-১৪ শতকের কবি। বাঙালি মুসলিম কবিদের মধ্যে তিনিই প্রাচীনতম। তিনি গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহ এর রাজত্বকালে (১৩৮৯-১৪১১ খ্রিষ্টাব্দে) ইউসুফ-জোলেখা কাব্য রচনা করেন। কবি ছিলেন গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজকর্মচারী
ডায়ানামো
জেনারেটর
বৈদ্যুতিক মোটর
ট্রান্সফর্মার
প্রশ্নঃ কোন যন্ত্রের সাহায্যে বৈদ্যুতিক শক্তি থেকে যান্ত্রিক শক্তি উৎপন্ন করা যায়?
বর্ণনাঃ
বৈদ্যুতিক মোটর হল এমন একটি কৌশল এবং ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে বৈদ্যুতিক শক্তি যান্ত্রিক শক্তিতে রুপান্তরিত হয়। প্রকারভেদ অনু্যায়ী এর গঠন ও ক্ষমতা নিয়ন্ত্রিত হয়। বৈদ্যুতিক মোটর তড়িত প্রকৌশলের আলোচ্য একটি বিষয়। বৈদ্যুতিক মোটর মূলত ফ্যারাডের আবেশ সূত্রের উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়ে থাকে। মোটরে প্রবাহিত তড়িৎ এর ধরন অনুযায়ী মোটর সাধারনত দুই ধরনের হয়ে থাকে। যেমনঃ এসি মোটর ও ডিসি মোটর
ভেসলিনের অভাবে
বায়ুর আপেক্ষিক আদ্রতা কম থাকে বলে
অত্যাধিক ঠান্ডায় কোষ মারা যায় বলে
দিনে গরম ও রাতে ঠান্ডা বলে
প্রশ্নঃ শীতকালে পায়ের চামড়া ও ঠোঁট ফাটে কেন?
বর্ণনাঃ
শীতকালে বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কমে যাবার ফলে আমাদের ঘাম কম হয়। যার কারনে সিবেসিয়াস গ্রন্থি থেকে বেরিয়ে আসা তেলতেলে পদার্থ শরীরের চামড়ায় ঠিকমতো ছড়িয়ে পড়তে পারে না। শরীরের শুকনো জায়গাগুলো তখন কুঁচকে গিয়ে ফেটে যায়। শরীরের অন্য জায়গার তুলনায় আমাদের ঠোঁটের চামড়া পাতলা। তাছাড়া ঠোঁটের অবস্থান নাকের ঠিক নিচে থাকার জন্য নিশ্বাসের সাথে বেরিয়ে আসা গরম বাতাস ঠোঁট দুটোকে আরও শুকিয়ে দেয়। যার কারনে শরীরের অন্য জায়গার তুলনায় ঠোঁট বেশী ফাটে।
কাজী নজরুল ইসলাম
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ 'সংবাদ প্রভাকর' পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কে ছিলেন?
বর্ণনাঃ
সংবাদ প্রভাকর ছিল ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি দৈনিক বাংলা সংবাদপত্র। ১৮৩১ সালে একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র হিসেবে এটি চালু হয় এবং আট বছর পর ১৮৩৯ সালে এটি একটি দৈনিক সংবাদপত্রে রূপান্তরিত হয়। এটিই বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র। ব্রিটিশ ভারত ও বিদেশের সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি এই সংবাদপত্র ধর্ম, রাজনীতি, সমাজ ও সাহিত্য সম্পর্কে নিজস্ব মতামত প্রকাশ করত। বাংলার নবজাগরণ ও নীল বিদ্রোহের প্রতি মানুষকে সহানুভূতিশীল করে তোলার ক্ষেত্রে এই সংবাদপত্রের বিশেষ প্রভাব ছিল।
অক্সিজেন
কার্বন ডাই- অক্সাইড
নাইট্রোজেন
জলীয় বাস্প
কল
লিচু
জাম
কাঁঠাল
প্রশ্নঃ কোন ফলটি বেশি আমিষ সমৃদ্ধ ?
বর্ণনাঃ
কাঁঠাল পুষ্টি সমৃদ্ধ। এতে আছে থায়ামিন, রিবোফ্লাভিন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, আয়রন, সোডিয়াম, জিঙ্ক এবং নায়াসিনসহ বিভিন্ন প্রকার পুষ্টি উপাদান। অন্যদিকে কাঁঠালে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, শর্করা ও ভিটামিন থাকায় তা মানব দেহের জন্য বিশেষ উপকারী।
ভিটামিন B₂
ভিটামিন C
ভিটামিন E
ভিটামিন D
প্রশ্নঃ কোন ভিটামিনের অভাবে মুখে ও জিহবায় ঘা হয়?
বর্ণনাঃ
ভিটামিন বি২ এর অভাবে মুখও জিহ্বায় যেসব সমস্যা হয় সেগুলো হলো - (ক) জিহ্বায় প্রদাহ বা গ্লসাইটিস। (খ) অ্যংগুলার স্টোমাটাইটিস বা ঠোঁটের কোনায় ঘা। (গ) বার বার মুখের আলসার। (ঘ) ওরাল ক্যান্ডিডোসিস। (ঙ) জিহ্বায় ক্ষত। (চ) মুখের মিউকাস মেমব্রেন ফ্যাকাসে হয়ে যায়।
আলাওল
সৈয়দ সুলতান
আবদুল হাকিম
দৌলত কাজী
প্রশ্নঃ "তে কাজে নিবেদি বাংলা করিয়া রচন। নিজ পরিশ্রম তোষি আমি সর্বজন।"- কোন কবির রচনা ?
বর্ণনাঃ
আবদুল হাকিম আনুমানিক ১৬২০ খ্রিষ্টাব্দে চট্টগ্রাম জেলার সন্দ্বীপের সুধারামপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। স্বদেশের ও স্বভাষার প্রতি তার ছিল অটুট ও অপরিসীম প্রেম। তার আটটি কাব্যের কথা জানা গেছে। নূরনামা তার বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ। তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হলঃ ইউসুফ-জুলেখা, লালমতি, সয়ফুলমুলুক, শিহাবুদ্দিননামা, নসীহতনামা, কারবালা ও শহরনামা। তিনি ১৬৯০ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন। বাংলা ভাষা ছাড়াও তিনি আরবি, ফার্সি ও সংস্কৃত ভাষায় পারদর্শী ছিলেন| বাঙালি হিসেবে তার গর্ববোধ ছিল। সেসময় একশ্রেণির লোকের বাংলা ভাষার প্রতি অবজ্ঞার জবাবে তিনি তার নূরনামা কাব্যে লিখেছিলেন :
যে সব বঙ্গেত জন্মি হিংসে বঙ্গবাণী।
সে সব কাহার জন্ম নির্ণয় ন জানি। ।
সৈয়দ হামজা
আবদুল হাকিম
ভারতচন্দ্র
দৌলত কাজী
গল্প
প্রবন্ধ
কাব্য
উপন্যাস
প্রশ্নঃ 'পদ্মরাগ' কোন ধরনের রচনা?
বর্ণনাঃ
১৯০২ সালেই রোকেয়া রচনা করেছিলেন পদ্মরাগ নামের এক উপন্যাস- তাঁর একমাত্র উপন্যাস। যদিও গ্রন্থাকারে সেটি প্রকাশ পেয়েছিল অনেক বছর পরে- ১৯২৪ সালে। ‘পদ্মরাগে’র রচনাকালের সময়ে রবীন্দ্রনাথ রচনা করেছিলেন চোখের বালি, তারও পরে রচনা করেছেন নৌকাডুবি, যখন তাঁর মনে হয়েছে ‘স্বামীত্ব’ মেয়েদের কাছে একটি আইডিয়া। স্বামীকে তারা ‘ব্যক্তি’ বলে না দেখে ‘স্বামী’ বলে দেখে বলেই অনায়াসে প্রথম জাগ্রত ভালোবাসাকে নিঃশেষে ভুলে অচেনা স্বামীত্বের চরণবন্দনাতেই নারীজন্ম সার্থক করতে পারে। এক অনগ্রসর, অচেতন সমাজের বুকে দাঁড়িয়েও রোকেয়া কতদিন আগে লিখেছিলেন পদ্মরাগ । এক তারিণীভবনের ছবি এঁকেছিলেন সেখানে, যেখানে নানা ধর্মের, নানা বর্ণের নির্যাতিতা, নিপীড়িতা, সমাজ-নিষ্পেষিতা, স্বামী-পরিত্যক্তা মেয়েদের ভিড়।
যোগাযোগ
ঘরে বাইরে
নৌকাডুবি
শেষের কবিতা
প্রশ্নঃ 'কুমুদিনী' কোন উপন্যাসের নায়িকা?
বর্ণনাঃ
যোগাযোগ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি সামাজিক উপন্যাস। এটি ১৯২৯ সালে (আষাঢ়, ১৩৩৬ বঙ্গাব্দ) প্রকাশিত হয়। এটি প্রথমে ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের আশ্বিন মাস থেকে ১৩৩৫ বঙ্গাব্দের চৈত্র মাস পর্যন্ত বিচিত্রা মাসিকপত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রকাশিত হয়। প্রথম দুই সংখ্যায় এই উপন্যাসের শিরোনাম ছিল তিনপুরুষ। ১৩৩৪ বঙ্গাব্দের অগ্রহায়ণ সংখ্যায় রবীন্দ্রনাথ এই উপন্যাসের শিরোনাম পরিবর্তন করে নতুন শিরোনাম দেন যোগাযোগ।
বাউন্ডেলের আত্মকাহিনী
রাজবন্দীর জবানবন্দী
মৃত্যুক্ষুধা
বাঁধন হারা
প্রশ্নঃ কবি কাজী নজরুল ইসলামের প্রথম রচনা কোনটি?
বর্ণনাঃ
করাচি সেনানিবাসে বসে নজরুল যে রচনাগুলো সম্পন্ন করেন তার মধ্যে রয়েছে, বাউণ্ডুলের আত্মকাহিনী (প্রথম গদ্য রচনা), মুক্তি (প্রথম প্রকাশিত কবিতা); গল্প: হেনা, ব্যথার দান, মেহের নেগার, ঘুমের ঘোরে, কবিতা সমাধি ইত্যাদি।
কাজী নজরুল ইসলাম
ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ 'সংবাদ প্রভাকর' পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কে ছিলেন?
বর্ণনাঃ
সংবাদ প্রভাকর ছিল ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত একটি দৈনিক বাংলা সংবাদপত্র। ১৮৩১ সালে একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র হিসেবে এটি চালু হয় এবং আট বছর পর ১৮৩৯ সালে এটি একটি দৈনিক সংবাদপত্রে রূপান্তরিত হয়। এটিই বাংলা ভাষায় প্রকাশিত প্রথম দৈনিক সংবাদপত্র। ব্রিটিশ ভারত ও বিদেশের সংবাদ প্রকাশের পাশাপাশি এই সংবাদপত্র ধর্ম, রাজনীতি, সমাজ ও সাহিত্য সম্পর্কে নিজস্ব মতামত প্রকাশ করত। বাংলার নবজাগরণ ও নীল বিদ্রোহের প্রতি মানুষকে সহানুভূতিশীল করে তোলার ক্ষেত্রে এই সংবাদপত্রের বিশেষ প্রভাব ছিল।
কৃষ্ণকুমারী
শর্মিষ্ঠা
পদ্মাবতী
অশ্রুমালা
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচনা নয়?
বর্ণনাঃ
কায়কোবাদের কাব্যগ্রন্থ:
১৮৫৮ খ্রি.
১৮৫৭ খ্রি.
১৮৬৭ খ্রি.
১৮৭৭ খ্রি.
প্রশ্নঃ কবি কায়কোবাদের সঠিক জন্ম সন কোনটি?
বর্ণনাঃ
কায়কোবাদ (১৮৫৭-১৯৫১) আধুনিক বাংলা মহাকাব্য ধারার শেষ কবি। তাঁর প্রকৃত নাম মোহাম্মদ কাজেম আল কোরেশী, 'কায়কোবাদ' তাঁর সাহিত্যিক ছদ্মনাম। ১৮৫৭ সালে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলার আগলা গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা শাহামতউল্লাহ আল কোরেশী ছিলেন ঢাকার জেলা-জজ আদালতের উকিল।
কাজী নজরুল ইসলাম
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
মধুসূদন দত্ত
প্রশ্নঃ 'সকল দেশের রানী সে যে-আমার জন্মভূমি'- চরণটি কোন কবির রচনা?
বর্ণনাঃ
দ্বিজেন্দ্রলাল রায় (১৯ জুলাই ১৮৬৩ - ১৭ মে ১৯১৩) ছিলেন একজন বিশিষ্ট বাঙালি কবি, নাট্যকার ও সংগীতস্রষ্টা। তিনি ডি. এল. রায় নামেও পরিচিত ছিলেন। তিনি প্রায় ৫০০ গান রচনা করেন। এই গানগুলি বাংলা সংগীত জগতে দ্বিজেন্দ্রগীতি নামে পরিচিত। তাঁর বিখ্যাত গান "ধনধান্যে পুষ্পে ভরা", "বঙ্গ আমার! জননী আমার! ধাত্রী আমার! আমার দেশ" ইত্যাদি আজও সমান জনপ্রিয়। তিনি অনেকগুলি নাটক রচনা করেন। তাঁর নাটকগুলি চার শ্রেণিতে বিন্যস্ত: প্রহসন, কাব্যনাট্য, ঐতিহাসিক নাটক ও সামাজিক নাটক। তাঁর রচিত কাব্যগ্রন্থগুলির মধ্যে জীবদ্দশায় প্রকাশিত আর্যগাথা (১ম ও ২য় ভাগ) ও মন্দ্র বিখ্যাত। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের বিখ্যাত নাটকগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য একঘরে, কল্কি-অবতার, বিরহ, সীতা, তারাবাঈ, দুর্গাদাস, রাণা প্রতাপসিংহ, মেবার-পতন, নূরজাহান, সাজাহান, চন্দ্রগুপ্ত, সিংহল-বিজয় ইত্যাদি।
তিন প্রকার
চার প্রকার
পাঁচ প্রকার
ছয় প্রকার
গজনীর হাটে
শাপলার হাটে
উজানতলীর হাটে
মেঘনার হাটে
পদ্মার পলিদ্বীপ
রুপার কৌটা
রক্তাক্ত প্রান্তর
আরেক ফাল্গুন
প্রশ্নঃ নিচের কোনটি জহির রায়হানের রচনা?
বর্ণনাঃ
ভাষা আন্দোলনের তিন বছর পরে আসা আরেক ফাল্গুনে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শহীদ দিবস পালনের প্রস্তুতি এবং সরকারি বাধাকে উপেক্ষা করে তাদের অন্যায়কে প্রতিহত করার বলিষ্ঠ দৃঢ়ভঙ্গিকে কেন্দ্র করে জহির রায়হান রচনা করেছেন বাংলা সাহিত্যের ভাষা আন্দোলন ভিত্তিক প্রথম উপন্যাস 'আরেক ফাল্গুন। '
নন্দিত নরকে
কুহক
আগুনের পরশমণি
দুই দুয়ারী
প্রশ্নঃ নিচের কোন রচনাটি স্বাধীনতা সংগ্রামের প্রভাবে রচিত?
বর্ণনাঃ
আগুনের পরশমণি ১৯৯৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধভিত্তিক এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করেন বাংলাদেশের বিখ্যাত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ। এটি তাঁর নিজের লেখা আগুনের পরশমণি উপন্যাস অবলম্বনে নির্মাণ করেন এবং এটিই তাঁর পরিচালিত প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। এতে অভিনয় করেছেন বিপাশা হায়াত, আসাদুজ্জামান নূর, আবুল হায়াত, ডলি জহুর সহ আরো অনেকে। বাংলাদেশ সরকারের অনুদানের নির্মিত আগুনের পরশমণি চলচ্চিত্রটি শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রসহ আটটি বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করে।
মাদারীপুর
শরীয়তপুর
গোপালগঞ্জ
রাজবাড়ি
প্রশ্নঃ আবু ইসহাকের জন্মস্থান কোন জেলায়?
বর্ণনাঃ
আবু ইসহাক(ইংরেজি: Abu Ishak) (জন্ম: ১ নভেম্বর, ১৯২৬ (১৫ কার্তিক, ১৩৩৩ বাংলা) তৎকালীন মাদারিপুর (বর্তমান শরিয়তপুর জেলা) নড়িয়া থানাধীন শিরঙ্গল গ্রামে, মৃত্যু: ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৩, ঢাকায়); তিনি একজন বাংলাদেশী গ্রন্থকার। তিনি ১৯৪৬ সালে, মাত্র বিশ বছর বয়সে রচনা করেন বিখ্যাত উপন্যাস 'সূর্য দীঘল বাড়ী' এবং এটি প্রকাশ করা হয় ১৯৫৫ সালে কলকাতা থেকে, এটি একটি সামাজিক উপন্যাস।
চন্ডীমঙ্গল
মনসামঙ্গল
ধর্মমঙ্গল
অন্নদামঙ্গল
প্রশ্নঃ চাঁদ সওদাগর বাংলা কোন কাব্যধারার চরিত্র?
বর্ণনাঃ
মনসামঙ্গল কাব্যের মূল আখ্যানবস্তুটি নিম্নরূপ: চম্পক নগরের অধীশ্বর বণিক চাঁদ সদাগর। জগতপিতা শিবের মহাভক্ত। চাঁদ জগতপিতা শিবের থেকে মহাজ্ঞান লাভ করেছেন। মানুষের পূজা ব্যতীত দেবত্ব অর্জন সম্ভব নয়; তাই মনসা চাঁদের কাছে পূজা চাইলেন। শিবভিন্ন অপর কাউকে পূজা করতে চাঁদ প্রত্যাখ্যান করলেন। এমনকী পত্নী সোনেকার মনসার ঘটে হেঁতালদন্ডের বাড়ি মারেন। পরিণামে মনসা কৌশলে চাঁদের মহাজ্ঞান হরণ করেন এবং ছয়পুত্রকে বিষ দিয়ে হত্যা করেন। তারপর সমুদ্রপথে চাঁদের বাণিজ্যতরী সপ্তডিঙা মধুকর ডুবিয়ে চাঁদকে সর্বস্বান্ত করেন। চাঁদ কোনক্রমে প্রাণরক্ষা করেন। মনসা ছলনা করে স্বর্গের নর্তকদম্পতি অনিরুদ্ধ-ঊষাকে মর্ত্যে পাঠালেন। অনিরুদ্ধ চাঁদের ঘরে জন্মাল লখিন্দর রূপে, আর উজানী শহরে সাধু-বণিকের ঘরে বেহুলা রুপে ঊষা জন্ম নিল। বহুকাল পর চাঁদ সহায়-সম্বলহীনভাবে চম্পক নগরে উন্মত্ত পাগল বেশে করিল গমন। অবশেষে পিতা-পুত্রের মিলন ঘটল। বেহুলার সাথে লখিন্দরের বিবাহ স্থির হল। মনসা বৃদ্ধাবেশে এসে ছল করে বেহুলাকে শাপ দিল, বিভা রাতে খাইবা ভাতার। সাতালি পর্বতে লোহার বাসরঘর বানান হল। কিন্তু গোপনে মনসার নির্দেশে একটি ছিদ্র রাখা হল। ছিদ্র পথে কালনাগিনী ঢুকে লখাইকে দংশন করল। বেহুলা স্বামীর মৃতদেহ নিয়ে কলার মাজসে ভেসে পাড়ি দিল মনসার উদ্দেশ্যে। বহু বিপদ অতিক্রম করে অবশেষে নেতো ধোবানির সাহায্যে দেবপুরে পৌছে নাচের মাধ্যমে দেবতাদের তুষ্ট করল। তখন দেবতাদের আদেশে মনসা লখীন্দরের প্রাণ ফিরিয়ে দিল। বেহুলার সতীত্বের মহিমায় মুগ্ধ হয়ে অবশেষে চাঁদ মনসার পুজো দিল। মর্ত্যবাসের মেয়াদ ফুরাতে বেহুলা-লখীন্দর আবার ইন্দ্রসভায় স্থান পেল।
সূত্র: উইকিপিডিয়া
বীরশ্রেষ্ঠ
বীরউত্তম
বীরবিক্রম
বীর প্রতীক
প্রশ্নঃ 'মুক্তিযুদ্ধের গৌরবগাথায় আছেন আমাদের সাতজন___ শুন্যস্থানে কোন শব্দটি বসবে?
বর্ণনাঃ
বীর শ্রেষ্ঠ বীরত্বের জন্য প্রদত্ত বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সামরিক পদক। যুদ্ধক্ষেত্রে অতুলনীয় সাহস ও আত্মত্যাগের নিদর্শন স্থাপনকারী যোদ্ধার স্বীকৃতিস্বরূপ এই পদক দেয়া হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ সাতজন মুক্তিযোদ্ধাকে এই পদক দেয়া হয়েছে ।
গুরুত্বের ক্রমানুসারে বীরত্বের জন্য প্রদত্ত বাংলাদেশের অন্যান্য সামরিক পদক হল - বীর উত্তম, বীর বিক্রম ও বীর প্রতীক। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের পরই এই পদকগুলো দেয়া হয়। ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ গেজেটের একটি অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পদকপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়।
পরাগত
মধ্যগত
প্রগত
অন্যোন্য
প্রশ্নঃ আদিস্বর অনুযায়ী অন্ত্যস্বর পরিবর্তিত হলে কোন ধরনের স্বরসংগতি হয়?
বর্ণনাঃ
প্রগত :আগের স্বরধ্বনি অনুযায়ী পরের স্বরধ্বনি পরিবর্তিত হলে, তাকে প্রগত স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন, মুলা˃ মুলো, শিকা˃ শিকে, তুলা˃ তুলো ।
পরাগত : পরের স্বরধ্বনি অনুযায়ী আগের স্বরধ্বনি পরিবর্তিত হলে, তাকে পরাগত স্বরসঙ্গতি বলে। যেমন, আখো˃ আখুয়া˃ এখো, দেশি˃ দিশি।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ