সাধারণ মানুষ অর্থে
জনগণের রচিত সাহিত্য অর্থে
জনগণের জন্য সাহিত্য অর্থে
লোকসাহিত্য অর্থে
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর
রাজা রামমোহন রায়
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ সতীদাহ প্রথা রোধ করেন-
বর্ণনাঃ
সতীদাহ প্রথা রোধ করেন- রাজা রামমোহন রায়। হিন্দু ধর্মাবলম্বী বিধবা নারীদের স্বামীর চিতায় সহমরণে বা আত্মহুতি দেবার ঐতিহাসিক প্রথা রাজা রামমোহন রায় রোধ করার জন্য ঐকান্তিক প্রচেষ্টা করেন। তার প্রচেষ্টায় ১৮২৯ সালে লর্ড বেন্টিঙ্ক সতীদাহ প্রথা বিলোপ করেন।
রামরাম বসু
মাইকেল মধুসূদন দত্ত
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
মদনমোহন তর্কালঙ্কার
প্রশ্নঃ ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা ভাষার চর্চা করতেন-
বর্ণনাঃ
ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে বাংলা ভাষার চর্চা করতেন- রামরাম বসু। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ ছিল ব্রিটিশ ভারতর গভর্নর জেনারেল - লর্ড ওয়েলেসলি পরিচালিত একটি প্রাচ্য শিক্ষাকেন্দ্র। এটি ১৮০০ সালের ১০ জুলাই কলকাতার ফোর্ট উইলিয়াম চত্বরে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই কলেজে বাংলা বিভাগ চালু করা হয় ২৪ মে ১৮০১ সালে। রামরাম বসু বাংলা গদ্য সাহিত্যের আদি লেখক। তিনি ফোর্ট উইলিয়াম কলেজে মুন্সি ও সংস্কৃত বিষয়ে শিক্ষকতা করতেন এবং উইলিয়াম ক্যারি কে বাইবেল অনুবাদে সহায়তা করেন।
গীতাঞ্জলী
গীতাঞ্জলি
গিতাঞ্জলি
গিতাঞ্জলী
প্রশ্নঃ কোন বানানটি শুদ্ধ?
বর্ণনাঃ
সঠিক বানান- গীতাঞ্জলি। গীতাঞ্জলি শব্দের অর্থ- প্রার্থনাগীতি। আবার গীতাঞ্জলি হচ্ছে- বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচিত একটি কাব্যগ্রন্থ, যার জন্য তিনি ১৯১৩ সালে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। এর ইংরেজি অনুবাদ গ্রন্থ- Song Offerings.
কমেডি নাটক
হাস্য-রসাত্মক উদ্দেশ্যহীন নাটক
অস্বাভাবিক নাটক
সমাজের ত্রুটি নির্দেশক ব্যাঙ্গাত্মক নাটক
প্রশ্নঃ প্রহসন বলতে কি বোঝায়?
বর্ণনাঃ
প্রহসন বলতে বোঝায় সমাজের ত্রুটি নির্দেশক ব্যঙ্গাত্মক নাটক। এটি মূলত এক ধরনের হাস্য রসাত্মক নাটক। এর উদ্দেশ্য হলো- হাস্যরস ও ব্যঙ্গবিদ্রূপের আড়ালে অতিরঞ্জিত, অভাবনীয় ও অসংযত অবস্থা সৃষ্টির মাধ্যমে দর্শকদের বিনোদন প্রদান করা।
হরিণ
হরিণ শাবক
হরিণের দল
বন্য পশুপাখি শিকার
স্পৃহা
আসক্তি
অভ্যাস
অভিপ্রায়
কুলীন কুলসর্বস্ব
কৃষ্ণকুমারী
নীলদর্পণ
জমীদার দর্পণ
প্রশ্নঃ বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্র্যাজেডি নাটকের নাম-
বর্ণনাঃ
বাংলা সাহিত্যের প্রথম ট্র্যাজেডি নাটকের নাম - কৃষ্ণকুমারী। কৃষ্ণকুমারী নাটকের রচয়িতা মাইকেল মধুসূদন দত্ত। নাটকটির কাহিনী উইলিয়াম টডের "রাজস্থান " নামক গ্রন্থ থেকে সংগৃহীত হয়েছে। নাটকটি ১৮৬০ সালে রচিত হলেও প্রকাশিত হয় ১৮৬১ সালে।
রাজা রামমোহন রায়
প্যারীচাঁদ মিত্র
রাজীবলোচন মুখোপাধ্যায়
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
প্রশ্নঃ বিধবাবিবাহ রহিতকরণ বিষয়ে কে কলমযুদ্ধ শুরু করেন?
বর্ণনাঃ
ইশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের প্রচেষ্টায় ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির তৎকালীন বড়লাট লর্ড ডালহৌসি আইন প্রণয়ন করে বিধবা বিবাহকে আইনি স্বীকৃতি দেন। ১৮৫৬ সালের ২৬ জুলাই আইন প্রণয়ন করা হয়। রাজকৃষ্ণ বন্দোপাধ্যায় এর বাড়িতে ১৮৫৬ সালের ৭ ডিসেম্বর ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগরের উপস্থিতিতে প্রথম বিধবা বিবাহ সম্পন্ন হয়।
মাদরাসার পরীক্ষা
দখলদার
খাজনার রশিদ
অন্যের জমি দখল
প্রশ্নঃ "দাখিলা" শব্দের অর্থ-
বর্ণনাঃ
দাখিলা শব্দের অর্থ- খাজনার রশিদ। প্রদত্ত শব্দটি একটি বিশেষ্য পদ। সরকার বা সম্পত্তির মালিককে খাজনা দিলে যে নির্দিষ্ট ফর্ম বা রশিদ প্রদান করা হয় তাকে দাখিলা বলে। দাখিলা কোন স্বত্বের দলিল নয় , তবে তা দখল সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ বহন করবে।
ভালো কাজের সীকৃতি
বোকামির দণ্ড
দুষ্প্রাপ্য সামগ্রী
খারাপ কাজের জন্য তিরস্কার
কুমিল্লা
ত্রিশাল
বর্ধমান
চট্টগ্রাম
প্রশ্নঃ কাজী নজরুল ইসলামের জন্মস্থান-
বর্ণনাঃ
কাজী নজরুল ইসলাম ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার চুরুলিয়া গ্রামে ২৫ মে, ১৮৯৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি একজন বিদ্রোহী কবি। তিনি বাংলাদেশের জাতীয় কবি। ১৯৭৬ সালের ২৯ আগস্ট পিক্স ডিজিজে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন। তাকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ প্রাঙ্গণে সমাহিত করা হয়।
কবি গোলাম মোস্তফা
কবি কায়কোবাদ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মীর মোশাররফ হোসেন
প্রশ্নঃ "বিষাদ-সিন্ধু" কার রচনা?
বর্ণনাঃ
বিষাদ-সিন্ধু হল মীর মশাররফ হোসেন রচিত একটি মহাকাব্যিক উপন্যাস। বাংলা সাহিত্যের জনপ্রিয় ও প্রাচীনতম উপন্যাসগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। হিজরি ৬১ সালে সংঘটিত কারবালার যুদ্ধ ও এর পূর্বাপর ঘটনাবলী এই উপন্যাসের মূল উপজীব্য বিষয়। এটি যথাক্রমে ১৮৮৫, ১৮৮৭ ও ১৮৯১ সালে তিন ভাগে প্রকাশিত হয়; পরবর্তীতে সেগুলি একখন্ডে মুদ্রিত হয় ১৮৯১সালে।
সুধীন্দ্রনাথ দত্ত
প্রমথ চৌধুরী
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
প্রশ্নঃ "সবুজপত্র" সম্পাদনা করেন-
বর্ণনাঃ
বিংশ শতাব্দির প্রথম ভাগে বাংলা ভাষায় অন্যতম প্রধান সাময়িক পত্রিকা ছিলো সবুজ পত্র। প্রমথ চৌধুরীর সম্পাদনায় এটি প্রকাশিত হতো। এর প্রথম প্রকাশ বাংলা ১৩২১ সালে (ইংরেজি: ১৯১৪ খ্রি.)। সবুজ পত্রে কখনো কোনো বিজ্ঞাপন এবং ছবি প্রকাশিত হয় নি। প্রমথ চৌধুরী সাময়িকীটিকে বাণিজ্যিকভাবে আকর্ষনীয় রূপ প্রদানের জন্যে কোনো চেষ্টা করেননি বরং তিনি এর মান এবং আদর্শ সমুন্নত রাখার প্রতি অত্যন্ত সতর্ক ছিলেন। তাই সবুজ পত্র সাধারণ পাঠক ও লেখকদের কাছে জনপ্রিয় হতে পারেনি। প্রথম পর্যায়ে এটি ১৩২৯ বঙ্গাব্দ(১৯২২ সাল)পর্যন্ত প্রকাশিত হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে সবুজ পত্রের প্রকাশনা শুরু হয় ১৩৩২ বঙ্গাব্দ থেকে। সাময়িকীটি শেষ পর্যন্ত ১৩৩৪ বঙ্গাব্দে (১৯২৭ সালে) বন্ধ হয়ে যায়
শেখ আজিজুর রহমান
আজিজুর রহমান
শেখ হাবিবর রহমান
আজিজুল হাকিম
প্রশ্নঃ শওকত ওসমানের আসল নাম-
বর্ণনাঃ
শওকত ওসমানের আসল নাম শেখ আজিজুর রহমান। শওকত ওসমান তার কলমি নাম। তিনি একাধারে কথাসাহিত্যিক, চিন্তক ও লেখক। মুক্তিযুদ্ধ ও ধর্মনিরপেক্ষতার পক্ষে তিনি ছিলেন একজন উচ্চকিত কণ্ঠের অধিকারী। "ক্রীতদাসের হাসি " তার বিখ্যাত উপন্যাস।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
মীর মোশাররফ হোসেন
দীনবন্ধু মিত্র
মুনীর চৌধুরী
প্রশ্নঃ বাংলাভাষায় প্রথম আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক বিষয়ে নাটক লেখেন-
বর্ণনাঃ
বাংলা ভাষায় প্রথম আর্থ সামাজিক রাজনৈতিক বিষয়ে নাটক লিখেন - দীনবন্ধু মিত্র। তিনি উনবিংশ শতাব্দীর বাংলা নাটকের অন্যতম শ্রেষ্ঠ রূপকার। তার প্রথম প্রকাশিত নাটক "নীলদর্পণ" প্রকাশিত হয় ১৮৬০ সালে। এটি ছিল মূলত ইংরেজ নীলকরদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ভাবমূর্তি।
মাহেনও
সওগাত
ধূমকেতু
কালিকলম
অসম্পূর্ণ বাক্য
ক্ষুদ্রতম বাক্য
একটি মাত্র শব্দে ভাবকে প্রকাশ করা
ইঙ্গিতময় শব্দ ব্যবহার করে বাক্য তৈরি
প্রশ্নঃ বাক্য সংকোচন কি?
বর্ণনাঃ
বাক্য সংকোচন শব্দের অর্থ- একটি মাত্র শব্দে বাক্যের ভাব প্রকাশ করা। একাধিক পদ বা উপবাক্যকে একটি শব্দে প্রকাশ করা হলে, তাকে বাক্য সংক্ষেপণ বলে। এটি বাক্য সংকোচন বা এক কথায় প্রকাশেরই নামান্তর। যেমন:
অনেকের মধ্যে একজন- অন্যতম।
আকাশে বেড়ায় যে- খেচর।
আমি চাক্ষুস প্রত্যক্ষ করেছি।
তিনি স্বস্ত্রীক এসেছেন।
তিনি সাক্ষ্য দেবেন না।
তার কথায় মাধুর্যতা নেই।
তিতিখ্খা
তিথিক্খা
তিতিক্খা
তিতিখ্খা
হৃদয়ে আমার পৃথিবীর আলো
নিজ বাসভূমে
বন্দীশিবির থেকে
কালের ধূলোয় লেখা
প্রশ্নঃ শামসুর রাহমানের আত্মজীবনী-
বর্ণনাঃ
শামসুর রাহমান। বাংলা সাহিত্যের কাব্যকাঠামোর নববিন্যাস মানেই– তার কবিতা— তার লেখা। স্বাভাবিকভাবেই শামসুর রাহমান আজ বাঙলা সাহিত্যের অন্যতম প্রধান কবি– একথা সর্বজন স্বীকত। ‘কালের ধুলোয় লেখা’ তাঁর আত্মজীবনীতে রাজনীতি, অর্থনীতি, সাহিত্য-সংস্কৃতি শুধু নয়, বৈশ্বিক পটভূমিতে কাছ থেকে দেখা বাঙালির গণ-সংস্কৃতির ইতিহাস যেমন প্রকাশিত হয়েছে তেমনি প্রতিভাত হয়েছে তার কাব্যসত্তার ভেতর-বাহির। জীবনে ঘটেছে এমন কোনো ঘটনাকে লুকোতে চান নি। মুখোমুখি হয়েছেন বার বার। বর্ণাঢ্য জীবনের অধিকারী শামসুর রাহমান অনেক অজানা ইতিহাসকে খোলসা করেছেন স্পষ্টভাবে ।
ম্যানুয়েল দ্য আসসুস্পাসাও
ড. সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়
ড. সুকুমার সেন
ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
প্রশ্নঃ বাংলা ভাষার প্রথম ব্যাকরণ রচনা করেন-
বর্ণনাঃ
মানোএল দা আস্সুম্পসাঁউ একজন পর্তুগিজ যিনি অষ্টাদশ শতাব্দীতে ভারতবর্ষে আগমন করেছিলেন। বলা হয়ে থাকে তিনিই প্রথম ইউরোপিয় যিনি ভালোবেসে বাংলা ভাষার আসক্ত হয়েছিলেন। তিনি একজন ক্যাথলিক পাদ্রী যিনি ধর্ম প্রচারের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রধানতঃ অবিভক্ত বঙ্গ এলাকায় আস্তানা গেড়ে বসবাস শুরু করেন। বাংলাভাষী জনগণের মধ্যে খ্রিস্ট ধর্ম প্রচারের সুবিধার্তে তিনি একটি গ্রন্থ রচনা করেন। এ গ্রন্থের নাম কৃপার শাস্ত্রের অর্থ ভেদ। মূল গ্রন্থটি পর্তুগিজ ভাষায় রচিত। তবে একই সঙ্গে বঙ্গানুবাদ প্রদান করা হয়েছে। অর্থ্যাৎ কার্যত এটি একটি দ্বিভাষিক গ্রন্থ। তবে উল্লেখ্য যে, বঙ্গানুবাদ মুদ্রিত হয়েছে রোমান হরফে, বাংলা বা দেবনাগরী হরফে নয়। অধিকন্তু আস্সুম্পসাঁউ বাংলা ভাষার একটি ব্যাকরণ রচনা করার প্রয়াস নেন। এ গ্রন্থটিও রোমান হরফে রচিত। সংক্ষেপে এর নাম ভোকাবুলারি। এ গ্রন্থে ব্যাকরণ ছাড়াও বাংলা-পর্তুগিজ ও পর্তুগিজ-বাংলা অভিধান সংকলিত ছিল। গ্রন্থটি দুটি রচনার সময় তিনি ঢাকার অদূরে হালের গাজীপুর জেলার অন্তর্গত ভাওয়াল গড়ে অবস্থান করছিলেন।
প্রাদি সমাস
ব্যতিহার বহুব্রীহি সমাস
তৎপুরুষ সমাস
কর্মধারয় সমাস
তুমি যাও
তুমি গিয়েছিলে
তুমি যাচ্ছিলে
তুমি যাচ্ছ
মীর মোশাররফ হোসেন
মাওলানা আকরাম খান
মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান
গিরিশচন্দ্র সেন
প্রশ্নঃ বাংলায় প্রথম পবিত্র কোরনের অনুবাদক-
বর্ণনাঃ
গিরিশ চন্দ্র সেন (জন্ম: ১৮৩৪ - মৃত্যু: ১৫ আগস্ট ১৯১০) ছিলেন একজন বাঙালি ধর্মবেত্তা, অনুবাদক ও বহুভাষীক। ভাই গিরিশচন্দ্র সেন নামেই তিনি বেশী পরিচিতি পেয়েছেন এবং 'মৌলভী'[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] উপাধিও পেয়েছেন। বাংলা ভাষাভাষী জনসাধারনের নিকট প্রথম বাংলা ভাষায় পুর্নাঙ্গ কুরআন অনুবাদ ও প্রকাশের কৃতিত্ব তাকে দেয়া হয়। তিনি আরবি, ফার্সি, উর্দু এবং ইসলামী বিষয়াবলী সমন্ধেও পান্ডীত্য অর্জন করেছিলেন। তিনি কুরআন শরীফের সম্পূর্ণ অংশ, মিশকাত শরীফের প্রায় অধিকাংশ, হাদিস, তাজকিরাতুল আউলিয়া, দিওয়ান-ই-হাফিজ, গুলিস্তাঁ, বুঁস্তা, মকতুব্বত-ই-মাকদুস, শারফ উদ্দিন মুনিবী, মসনভী-ই-রুমী, কিমিয়া-ই-সাদত, গুলশান-ই-আসরার ইত্যাদিসহ বহু ইসলামি গ্রন্থ বাংলায় অনুবাদ করেন।
দুঃখিত । আপনি লগ ইন করেন নি। কোন প্রশ্ন কে পরিবর্তন করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগ ইন করতে হবে।
বিষয়ভিত্তিক সমাধান
প্রতিষ্ঠানভিত্তিক সমাধান
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
আমাদের সিস্টেম ডেভেলপারগণ এই অপশন নিয়ে কাজ করছে । আগামী ৩১ মে অপশনটি শুভ উদ্বোধন করা হবে।
আর মাত্র
বাকি
আমাদের সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ